1 of 3

048.002

যাতে আল্লাহ আপনার অতীত ও ভবিষ্যত ত্রুটিসমূহ মার্জনা করে দেন এবং আপনার প্রতি তাঁর নেয়ামত পূর্ণ করেন ও আপনাকে সরল পথে পরিচালিত করেন।
That Allâh may forgive you your sins of the past and the future, and complete His Favour on you, and guide you on the Straight Path;

لِيَغْفِرَ لَكَ اللَّهُ مَا تَقَدَّمَ مِن ذَنبِكَ وَمَا تَأَخَّرَ وَيُتِمَّ نِعْمَتَهُ عَلَيْكَ وَيَهْدِيَكَ صِرَاطًا مُّسْتَقِيمًا
Liyaghfira laka Allahu ma taqaddama min thanbika wama taakhkhara wayutimma niAAmatahu AAalayka wayahdiyaka siratan mustaqeeman

YUSUFALI: That Allah may forgive thee thy faults of the past and those to follow; fulfil His favour to thee; and guide thee on the Straight Way;
PICKTHAL: That Allah may forgive thee of thy sin that which is past and that which is to come, and may perfect His favour unto thee, and may guide thee on a right path,
SHAKIR: That Allah may forgive your community their past faults and those to follow and complete His favor to you and keep you on a right way,
KHALIFA: Whereby GOD forgives your past sins, as well as future sins, and perfects His blessings upon you, and guides you in a straight path.

০২। যেনো আল্লাহ্‌ তোমার অতীত ও ভবিষ্যত ত্রুটিসমূহ ক্ষমা করতে পারেন ৪৮৬৭। তোমার প্রতি তাঁর অনুগ্রহ পূর্ণ করবেন এবং তোমাকে সরল পথে পরিচালিত করবেন।

৪৮৬৭। দেখুন [ ৪০ : ৫৫ ] আয়াতের টিকা নং ৪৪২৮ এবং [ ৪৭ : ১৯ ] আয়াত। এই আয়াতটিতে রাসুলকে (সা ) সম্বোধন করা হয়েছে। এখানে রাসুলকে ( সা ) সরলপথে পরিচালনা অর্থাৎ হেদায়েতের কথা বলা হয়েছে। হেদায়েত একটি ব্যাপক শব্দ। এর অসংখ্য স্তর বিদ্যমান। পৃথিবীর, জীবনের সর্বোচ্চ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ্‌র নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন করা। এই নৈকট্য ও সন্তুষ্টির অসংখ্য স্তর বিদ্যমান। এক স্তর অর্জিত হওয়ার পরে দ্বিতীয় বা তৃতীয় এরূপ বহু স্তর অর্জনের আবশ্যকতা থাকে। কোন সর্বোত্তম ওলী এমন কি নবী রসুলও এই আবশ্যকতা থেকে মুক্ত হতে পারেন না। সরল পথের দোয়া করার শিক্ষা যেমন উম্মতকে দেয়া হয়েছে, তেমনি স্বয়ং রাসুলুল্লাহ্‌ কেও ( সা ) দেয়া হয়েছে। এর সারমর্ম হচ্ছে ‘সিরাতে মুস্তাকীমের হেদায়েত তথা আল্লাহ্‌ তায়ালার নৈকট্য ও সন্তুষ্টির স্তরসমূহে উন্নতি লাভ। এই প্রকাশ্য বিজয়ের কারণে আল্লাহ্‌ তায়ালা এই নৈকট্য ও সন্তুষ্টির একটি অত্যুচ্চ স্তর রসুলুল্লাহ্‌ কে ( সা ) দান করেছেন।