অতঃপর সে তার পালনকর্তার কাছে দোয়া করল যে, এরা অপরাধী সম্প্রদায়।
(But they were aggressive), so he [Mûsa (Moses)] called upon his Lord (saying): ”These are indeed the people who are Mujrimûn (disbelievers, polytheists, sinners, criminals, etc.).”
فَدَعَا رَبَّهُ أَنَّ هَؤُلَاء قَوْمٌ مُّجْرِمُونَ
FadaAAa rabbahu anna haola-i qawmun mujrimoona
YUSUFALI: (But they were aggressive:) then he cried to his Lord: “These are indeed a people given to sin.”
PICKTHAL: And he cried unto his Lord, (saying): These are guilty folk.
SHAKIR: Then he called upon his Lord: These are a guilty people.
KHALIFA: Subsequently, he implored his Lord: “These are wicked people.”
২২। [ কিন্তু তারা ছিলো আক্রমণে উদ্যত ] ৪৭০৭। তখন সে তার প্রভুর নিকট আবদেন করলো , ” এরা বাস্তবিকই মহাপাপী লোক।”
৪৭০৭। এমনকি , ফেরাউনের অনুসারীরা হযরত মুসার সকল কাজেই বাঁধার সৃষ্টি করতো। সুতারাং তিনি আল্লাহ্র নিকট প্রার্থনা করেন। রাসুল হিসেবে তিনি জানতেন যে, তাঁকে আল্লাহ্ মানুষকে বিচার করার ক্ষমতা দান করেন নাই। বিচারক একমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহ্। তিনিই একমাত্র জানেন কাকে তিনি ধ্বংস করবেন বা করবেন না। সুতারাং প্রার্থনার মাধ্যমে মুসা কারও ধ্বংস কামনা করেন নাই। তিনি আল্লাহ্র দরবারে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করেন মাত্র। তিনি তাঁর কর্তব্য ও দায়িত্ব পালন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন , কিন্তু অবিশ্বাসীদের আত্মা পাপে আসক্তির ফলে কঠিন রূপ ধারণ করেছে। সুতারাং অবিশ্বাসীরা আল্লাহ্- বিশ্বাসীদের নির্যাতন ও অবদমিত করতে সর্বদা সচেষ্ট ছিলো। হযরত মুসার এই প্রার্থনার উত্তরে অগ্রসর হওয়ার হুকুম আসে। তাদের রাতের আঁধারে অগ্রসর হওয়ার হুকুম দান করা হয়। কারণ শত্রুরা অবশ্যই পচাদ্ধাবন করবে। হুকুম হয় সমস্ত বিশ্বাসীদের সহযোগে রাতের আঁধারে অগ্রসর হওয়ার। অনুমান করা হয় অগ্রসরকারী বিশালদলে ইসরাঈলীরা ব্যতীতও কিছু মিশরবাসী ছিলো। আয়াত [ ৭ : ২২ ] দেখুন যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে মিশরবাসীদের কথা যারা অবিশ্বাসী থেকে বিশ্বাসীতে পরিণত হয়। অবশ্য এদের অধিকাংশকেই ফেরাউন হত্যা করে।