এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাব পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, এ কোরআন সত্য। আপনার পালনকর্তা সর্ববিষয়ে সাক্ষ্যদাতা, এটা কি যথেষ্ট নয়?
We will show them Our Signs in the universe, and in their ownselves, until it becomes manifest to them that this (the Qur’ân) is the truth. Is it not sufficient in regard to your Lord that He is a Witness over all things?
سَنُرِيهِمْ آيَاتِنَا فِي الْآفَاقِ وَفِي أَنفُسِهِمْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُ الْحَقُّ أَوَلَمْ يَكْفِ بِرَبِّكَ أَنَّهُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدٌ
Sanureehim ayatina fee al-afaqi wafee anfusihim hatta yatabayyana lahum annahu alhaqqu awa lam yakfi birabbika annahu AAala kulli shay-in shaheedun
YUSUFALI: Soon will We show them our Signs in the (furthest) regions (of the earth), and in their own souls, until it becomes manifest to them that this is the Truth. Is it not enough that thy Lord doth witness all things?
PICKTHAL: We shall show them Our portents on the horizons and within themselves until it will be manifest unto them that it is the Truth. Doth not thy Lord suffice, since He is Witness over all things?
SHAKIR: We will soon show them Our signs in the Universe and in their own souls, until it will become quite clear to them that it is the truth. Is it not sufficient as regards your Lord that He is a witness over all things?
KHALIFA: We will show them our proofs in the horizons, and within themselves, until they realize that this is the truth. Is your Lord not sufficient as a witness of all things?
৫৩। শীঘ্রই আমি তাদের [ পৃথিবীর দূরতম ] প্রান্তের এবং তাদের আত্মার মাঝের নিদর্শন সমূহ ৪৫২৪-গ , দেখাবো , যতক্ষণ না এটা তাদের নিকট সুস্পষ্ট হয় যে, ইহা [ কুর-আন ] নিশ্চিত সত্য। ইহা কি তোমার প্রভুর জন্য যথেষ্ট নয় যে, তিনি সর্ব বিষয়ে অবহিত ?
৪৫২৪-গ। আল্লাহ্র প্রত্যাদেশ অবতীর্ণ করা হয়েছে সারা পৃথিবীতে বিস্তার লাভ করার জন্য। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের দ্বারা এই সত্যই প্রমাণিত হয়। তবে প্রত্যাদেশ বা আল্লাহ্র সত্য মানুষের হৃদয় ও আত্মাকে কিভাবে পরিবর্তন করতে পারে তা অত্যাচার্য ব্যাপার ; যা ইসলামের প্রসার অপেক্ষাও অধিক বিস্ময়কর। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ ইসলামের প্রথম যুগের ব্যক্তিগণ। চার খলিফার জীবন এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। শুধু তাই-ই নয় ইসলামের ইতিহাসে এরূপ বহু ব্যক্তির সন্ধান মেলে যারা ইসলাম বিরোধী থেকে কোরাণের বাণীর যাদুস্পর্শে পরিবর্তিত মানুষ হয়ে যান এবং শৈর্য্যে বীর্যে পৃথিবীর ভাগ্য নিয়ন্ত্রক হন।ইসলামের প্রাথমিক যুগে মদিনা ছিলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গোষ্ঠিতে বিভক্ত ,পরস্পর হানাহানিতে মগ্ন। ইসলামের স্পর্শে সেই মদিনা রূপান্তরিত হয় সংঘবদ্ধ বীরের জাতিরূপে, যারা পৃথিবীর সম্মুখে শৈর্য্যে বীর্যে , সাহসিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্তরূপে ভাস্বর হয়েছিলেন। বিরোধীরা যাই-ই করুক বা ভাবুক না কেন,আল্লাহ্র সত্য প্রতিষ্ঠিত হবেই। বর্তমান যুগেওপৃথিবী ব্যপী ইসলামের প্রসার এই সত্যেরই সাক্ষ্য দেয়। আল্লাহ্ই ভালো জানেন কে তার সত্য প্রচারে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। এবং কে সাহায্য করে। “তিনি সর্ববিষয়ে অবহিত। “