যিনি আপনাকে দেখেন যখন আপনি নামাযে দন্ডায়মান হন,
Who seeth thee standing forth (in prayer),
الَّذِي يَرَاكَ حِينَ تَقُومُ
Allathee yaraka heena taqoomu
YUSUFALI: Who seeth thee standing forth (in prayer),
PICKTHAL: Who seeth thee when thou standest up (to pray)
SHAKIR: Who sees you when you stand up.
KHALIFA: Who sees you when you meditate during the night.
২১৭। এবং সর্বশক্তিমান ও পরম দয়ালু আল্লাহ্র প্রতি তোমার আস্থা স্থাপন কর –
২১৮। যিনি তোমাকে [ প্রার্থনায় ] দন্ডায়মান দেখেন,
২১৯। এবং সিজদাকারীদের সাথে তোমার ওঠাবসা দেখেন ৩২৩৫।
৩২৩৫। মূসলমানদের এবাদতের ধারাকে এখানে বর্ণনা করা হয়েছে। মানুষের অন্তরের প্রতিটি চিন্তাধারা আল্লাহ্র নিকট প্রকাশ্য। এবাদতের প্রতি আগ্রহ, আন্তরিকতা এবং ভক্তির ব্যাপারে রসুল [ সা ] ব্যক্তিগত ভাবে ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠাবান, আবার তাঁর অনুসারীদের জন্যও তিনি ছিলেন সমভাবে দায়িত্ববান। রসুলের [ সা ] চরিত্রের এই উজ্জ্বল দিকটি এই আয়াতগুলির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। জীবনের প্রতিটি বাঁকে, সম্পদে প্রতিপত্তিতে, দুঃখে -বিপর্যয়ে আল্লাহ্র উপরে নির্ভরশীলতায়, এবাদতের আন্তরিকতায়, মুসলমানদের জীবনের দিশারী হচ্ছেন আল্লাহ্র রসুল আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ মুস্তফা [ সা ]। নির্বোধ ও অবিশ্বাসীরা তাঁর চরিত্রের যে খুঁতই ধরুক না কেন, রসুলের চরিত্রের পবিত্রতা , সততা ও ন্যায়পরায়ণতা সম্বন্ধে সর্বশক্তিমান সবিশেষ অবগত।
উপদেশ : মুসলমানদের চলার পথের সকল হিসাব সর্বশক্তিমানের কাছে রক্ষিত থাকে। মুসলমান সর্বঅবস্থায় আল্লাহ্র উপরে নির্ভরশীল হবে। রসুলের [ সা ] জীবনের মাধ্যমে এই শিক্ষাই দেয়া হয়েছে।