তারা তার ক্ষীণতম শব্দও শুনবে না এবং তারা তাদের মনের বাসনা অনুযায়ী চিরকাল বসবাস করবে।
They shall not hear the slightest sound of it (Hell), while they abide in that which their ownselves desire.
لَا يَسْمَعُونَ حَسِيسَهَا وَهُمْ فِي مَا اشْتَهَتْ أَنفُسُهُمْ خَالِدُونَ
La yasmaAAoona haseesaha wahum fee ma ishtahat anfusuhum khalidoona
YUSUFALI: Not the slightest sound will they hear of Hell: what their souls desired, in that will they dwell.
PICKTHAL: They will not hear the slightest sound thereof, while they abide in that which their souls desire.
SHAKIR: They will not hear its faintest sound, and they shall abide in that which their souls long for.
KHALIFA: They will not hear its hissing. They will enjoy an abode where they can get everything they desire, forever.
১০২। তারা [ পূণ্যাত্মারা ] দোযখের ক্ষীণতম শব্দও শুনবে না। তাদের আত্মা যা চায়, তারা তার মধ্যেই [ চিরকাল ] থাকবে।
১০৩। মহাভীতি তাদের কোন দুঃখ দেবে না ২৭৫৭। পক্ষান্তরে ফেরেশতারা তাদের অভ্যর্থনা করবে এই বলে, ” আজকে তোমাদের দিন, যে দিন সম্বন্ধে তোমাদের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিলো। ”
২৭৫৭। শেষ বিচারের দিনে পাপীদের অন্তর জবাবদিহিতার আতঙ্কে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। কিন্তু যারা পূণ্যাত্মা তারা থাকবেন এসব ভয় ভীতি , উদ্বেগ, দুঃশ্চিন্তা ও দুঃখ দুর্দ্দশা মুক্ত। এই সেই দিন যেদিন তাদের আশা আকাঙ্খার পরিপূর্ণতা লাভ করবে। সুখ ও শান্তি তাদের জীবনকে ধন্য করবে। পৃথিবীর সৎ কর্মফল পরলোকে তাদের সাফল্যের স্বর্ণ দুয়ারে পৌঁছে দেবে। সেখানে তাদের ফেরেশতারা স্বাগতম জানাবে, সাদরে অভ্যর্থনা করবে। আল্লাহ্র সান্নিধ্যে লাভের মাধ্যমে তাদের মানব জীবনের সর্বোচ্চ সফলতা লাভ করবে, অপার নিঃসীম শান্তির ক্রোড়ে হবে তাঁদের অবস্থান।