বুখারী শরীফ ২য় খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (৪৯৭-১৩১২)

Book Content

Expand All

সালাতের ওয়াক্তসমূহ অধ্যায় (৪৯৭-৫৭৫) 79 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/79 Steps

1 of 2

আযান অধ্যায় (৫৭৬-৮৩১) 255 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/255 Steps

1 of 6

জুমু’আ অধ্যায় (৮৩২-৯০০) 69 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/69 Steps

বুখারি হাদিস নং ৮৮২ – মনোযোগসহ খুতবা শোনা

বুখারি হাদিস নং ৮৮৩ – ইমাম খুতবা দেওয়ার সময় কাউকে আসতে দেখলে তাকে দু’রাকাআত সালাত আদায়ের আদেশ দেওয়া

বুখারি হাদিস নং ৮৮৪ – ইমাম খুতবা দেওয়ার সময় যিনি মসজিদে আসবেন তার সংক্ষেপে দু’রাকাআত সালাত আদায় করা

বুখারি হাদিস নং ৮৮৫ – খুতবায় দু’হাত উঠানো

বুখারি হাদিস নং ৮৮৬ – জুমুআর দিন খুতবায় বৃষ্টির জন্য দু’আ

বুখারি হাদিস নং ৮৮৭ – জুমুআর দিন ইমাম খুতবা দেওয়ার সময় অন্যকে চুপ করানো। যদি কেউ তার সাথীকে (মুসল্লীকে বলে) চুপ থাক, তাহলে সে একটি অনর্থক কথা বললো।

বুখারি হাদিস নং ৮৮৮ – জুমুআর দিনের সে মুহূর্তটি।

বুখারি হাদিস নং ৮৮৯ – জুমুআর সালাতে কিছু মুসল্লী যদি ইমামের নিকট থেকে চলে যান তাহলে ইমাম ও অবশিষ্ট মুসল্লীগণের সালাত জায়েয হবে।

বুখারি হাদিস নং ৮৯০ – জুমুআর (ফরয সালাতের) আগে ও পরে সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ৮৯১ – মহান আল্লাহর বাণী : “ অতঃপর যখন সালাত শেষ হবে তখন তোমরা যমীনে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে”।

বুখারি হাদিস নং ৮৯২

বুখারি হাদিস নং ৮৯৩ – জুমুআর পরে কায়লূলা (দুপুরের শয়ন ও হালকা নিদ্রা)

বুখারি হাদিস নং ৮৯৪

বুখারি হাদিস নং ৮৯৫ – খাওফের সালাত (শত্রুভীতি অবস্থায় সালাত)।

বুখারি হাদিস নং ৮৯৬ – পদাতিক বা আরোহী অবস্থায় খাওফের সালাত।

বুখারি হাদিস নং ৮৯৭ – খাওফের সালাতে মুসল্লীগণের একাংশ অন্য অংশকে পাহারা দিবে।

বুখারি হাদিস নং ৮৯৮ – দূর্গ অবরোধ ও শত্রুর মুখোমুখি অবস্থায় সালাত।

বুখারি হাদিস নং ৮৯৯ – শত্রুর পশ্চাদ্বাবন ও শত্রুতাড়িত ব্যক্তির আরোহী অবস্থায় ও ইশারায় সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ৯০০ – তাকবীর বলা, ফজরের সালাত সময় হওয়া মাত্র আদায় করা এবং শত্রুর উপর অতর্কিত আক্রমণ ও যুদ্ধাবস্থায় সালাত।

2 of 2

দু’ঈদ অধ্যায় (৯০১-৯৩৬) 36 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/36 Steps

বুখারি হাদিস নং ৯০১ – দু’ঈদ ও এতে সুন্দর পোষাক পরা।

বুখারি হাদিস নং ৯০২ – ঈদের দিন বর্শা ও ঢালের খেলা।

বুখারি হাদিস নং ৯০৩ – মুসলিমগণের জন্য উভয় ঈদের রীতিনীতি।

বুখারি হাদিস নং ৯০৪

বুখারি হাদিস নং ৯০৫ – ঈদুল ফিতরের দিন বের হওয়ার আগে আহার করা।

বুখারি হাদিস নং ৯০৬ – কুরবানীর দিন আহার করা।

বুখারি হাদিস নং ৯০৭ – কুরবানীর দিন আহার করা।

বুখারি হাদিস নং ৯০৮ – মিম্বর না নিয়ে ঈদগাহে গমন।

বুখারি হাদিস নং ৯০৯ – পায়ে হেটে বা সাওয়ারীতে আরোহণ করে ঈদের জামাআতে যাওয়া এবং আযান ও ইকামত ছাড়া খুতবার পূর্বে সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ৯১০

বুখারি হাদিস নং ৯১১ – ঈদের সালাতের পর খুতবা।

বুখারি হাদিস নং ৯১২

বুখারি হাদিস নং ৯১৩

বুখারি হাদিস নং ৯১৪

বুখারি হাদিস নং ৯১৫ – ঈদের জামাআতে এবং হারাম শরীফে অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ।

বুখারি হাদিস নং ৯১৬

বুখারি হাদিস নং ৯১৭ – ঈদের সালাতের জন্য সকাল সকাল রওয়ানা হওয়া।

বুখারি হাদিস নং ৯১৮ – তাশরীকের দিনগুলোতে আমলের ফজিলত।

বুখারি হাদিস নং ৯১৯ – মিনা-এর দিনগুলোতে এবং সকালে আরাফায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলা।

বুখারি হাদিস নং ৯২০

বুখারি হাদিস নং ৯২১ – ঈদের দিন বর্শা সামনে পুতে সালাত আদায়।

বুখারি হাদিস নং ৯২২ – ঈদের দিন ইমামের সামনে বল্লম অথবা বর্শা বহন করা।

বুখারি হাদিস নং ৯২৩ – মহিলাদের এবং ঋতুমতীদের ঈদগাহে গমন।

বুখারি হাদিস নং ৯২৪ – বালকদের ঈদগাহে গমন।

বুখারি হাদিস নং ৯২৫ – ঈদের খুতবা দেওয়ার সময় মুসল্লীগণের দিকে ইমামের মুখ করে দাঁড়ানো।

বুখারি হাদিস নং ৯২৬ – ঈদগাহে চিহ্ন রাখা।

বুখারি হাদিস নং ৯২৭ – ঈদের দিন মহিলাগণের প্রতি ইমামের উপদেশ দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ৯২৮ – ঈদের সালাতে যাওয়ার জন্য মহিলাগণের ওড়না না থাকলে।

বুখারি হাদিস নং ৯২৯ – ঈদগাহে ঋতুমতী মহিলাগণের পৃথক অবস্থান।

বুখারি হাদিস নং ৯৩০ – কুরবানীর দিন ঈদগাহে নাহর ও যবেহ।

বুখারি হাদিস নং ৯৩১ – ঈদের খুতবার সময় ইমাম ও লোকদের কথা বলা এবং খুতবার সময় ইমামের নিকট কোন প্রশ্ন করা হলে।

বুখারি হাদিস নং ৯৩২

বুখারি হাদিস নং ৯৩৩

বুখারি হাদিস নং ৯৩৪ – ঈদের দিন ফিরার সময় যে ব্যক্তি ভিন্ন পথে আসে।

বুখারি হাদিস নং ৯৩৫ – কেউ ঈদের সালাত না পেলে সে দু’রাকাআত সালাত আদায় করবে।

বুখারি হাদিস নং ৯৩৬ – ঈদের সালাতের পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করা।

বিতর অধ্যায় (৯৩৭-৯৫০) 14 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/14 Steps

বুখারি হাদিস নং ৯৩৭ – বিতরের বিবরণ।

বুখারি হাদিস নং ৯৩৮

বুখারি হাদিস নং ৯৩৯

বুখারি হাদিস নং ৯৪০

বুখারি হাদিস নং ৯৪১ – বিতরের সময়।

বুখারি হাদিস নং ৯৪২

বুখারি হাদিস নং ৯৪৩ – বিতরের জন্য নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক তাঁর পরিবারবর্গকে জাগানো।

বুখারি হাদিস নং ৯৪৪ – রাতের সর্বশেষ সালাত যেন বিতর হয়।

বুখারি হাদিস নং ৯৪৫ – সাওয়ারী জন্তুর উপর বিতরের সালাত।

বুখারি হাদিস নং ৯৪৬ – সফর অবস্থায় বিতর।

বুখারি হাদিস নং ৯৪৭ – রুকুর আগে ও পরে কুনুত পাঠ করা।

বুখারি হাদিস নং ৯৪৮

বুখারি হাদিস নং ৯৪৯

বুখারি হাদিস নং ৯৫০ – রুকুর আগে ও পরে কুনুত পাঠ করা।

সূর্যগ্রহণ অধ্যায় (৯৮৩-১০০৫) 23 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/23 Steps

বুখারি হাদিস নং ০৯৮৩ – সূর্যগ্রহণের সময় সালাত।

বুখারি হাদিস নং ০৯৮৪

বুখারি হাদিস নং ০৯৮৫

বুখারি হাদিস নং ০৯৮৬

বুখারি হাদিস নং ০৯৮৭ – সূর্যগ্রহণের সময় সাদকা করা।

বুখারি হাদিস নং ৯৮৮ – সালাতুল কুসুফের জন্য ‘আস-সালাতু জামিয়াতুন’ বলে আহবান।

বুখারি হাদিস নং ০৯৮৯ – সূর্যগ্রহণের সময় ইমামের খুতবা।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯০ – ‘কাসাফাতিশ শামসু’ বলবে, না ‘খাসাফাতিশ শামসু’ বলবে ? আল্লাহ তা’আলা বলেছেন , ‘ওয়া খাসাফাল কামারু’।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯১ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তি : আল্লাহ তা’আলা সূর্যগ্রহণ দিয়ে তাঁর বান্দাদের সতর্ক করেন।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯২ – সূর্যগ্রহণের সময় কবর আযাব থেকে পানাহ চাওয়া।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৩ – সূর্যগ্রহণের সালাতে দীর্ঘ সিজদা করা।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৪ – সূর্যগ্রহণ-এর সালাত জামাআতে আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৫ – সূর্যগ্রহণের সময় পুরুষদের সংগে মহিলাদের সালাত।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৬ – সূর্যগ্রহণের সময় গোলাম আযাদ করা পছন্দনীয়।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৭ – মসজিদে সূর্যগ্রহণের সালাত।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৮ – কারো মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ হয় না।

বুখারি হাদিস নং ০৯৯৯

বুখারি হাদিস নং ১০০০ – সূর্যগ্রহণের সময় আল্লাহর যিকির।

বুখারি হাদিস নং ১০০১ – সূর্যগ্রহণের সময় দু’আ।

বুখারি হাদিস নং ১০০২ – সূর্যগ্রহণের সালাত।

বুখারি হাদিস নং ১০০৩

বুখারি হাদিস নং ১০০৪ – সূর্যগ্রহণের সালাতে প্রথম রাকাআত হবে দীর্ঘতর।

বুখারি হাদিস নং ১০০৫ – সূর্যগ্রহণের সালাতে সশব্দে কিরাআত পাঠ।

কুরআন তিলাওয়াতের সিজ্‌দা অধ্যায় (১০০৬-১০১৮) 13 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/13 Steps

বুখারি হাদিস নং ১০০৬ – কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা ও এর পদ্ধতি।

বুখারি হাদিস নং ১০০৭ – সূরা তানযীনুস-সাজদা-এর সিজদা।

বুখারি হাদিস নং ১০০৮ – সূরা সোয়াদ -এর সিজদা।

বুখারি হাদিস নং ১০০৯ – সূরা আন নাজমের সিজদা।

বুখারি হাদিস নং ১০১০ – মুশরিকদের সাথে মুসলিমগণের সিজদা করা আর মুশরিকরা অপবিত্র। তাদের উযূ হয় না।

বুখারি হাদিস নং ১০১১ – যিনি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করলেন। অথচ সিজদা করলেন না।

বুখারি হাদিস নং ১০১২

বুখারি হাদিস নং ১০১৩ – সূরা ইযাস সামাউন শাককাত -এর সিজদা।

বুখারি হাদিস নং ১০১৪ – তিলাওয়াতকারীর সিজদার কারণে সিজদা করা।

বুখারি হাদিস নং ১০১৫ – ইমাম যখন সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করেন তখন লোকের ভীড়।

বুখারি হাদিস নং ১০১৬ – যারা অভিমত প্রকাশ করেন যে, আল্লাহ তা’আলা তিলাওয়াতের সিজদা ওয়াজিব করেননি।

বুখারি হাদিস নং ১০১৭ – সালাতে সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করে সিজদা করা।

বুখারি হাদিস নং ১০১৮ – ভিড়ের কারণে সিজদা দিতে জায়গা না পেলে।

সালাতে কসর করা অধ্যায় (১০১৯-১০৫৩) 35 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/35 Steps

বুখারি হাদিস নং ১০১৯ – কসর সম্পর্কে বর্ণনা এবং কতদিন অবস্থান পর্যন্ত কসর করবে।

বুখারি হাদিস নং ১০২০

বুখারি হাদিস নং ১০২১ – মিনায় সালাত।

বুখারি হাদিস নং ১০২২

বুখারি হাদিস নং ১০২৩

বুখারি হাদিস নং ১০২৪ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজ্জে কত দিন অবস্থান করেছিলেন ?

বুখারি হাদিস নং ১০২৫ – কত দিনের সফরে সালাত কসর করবে

বুখারি হাদিস নং ১০২৬

বুখারি হাদিস নং ১০২৭

বুখারি হাদিস নং ১০২৮ – যখন নিজ আবাসস্থল থেকে বের হবে তখন থেকেই কসর করবে।

বুখারি হাদিস নং ১০২৯

বুখারি হাদিস নং ১০৩০ – সফরে মাগরিবের সালাত তিন রাকাআত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৩১ – সাওয়ারীর উপর সাওয়ারী যে দিকে মুখ করে সেদিকে ফিরে নফল সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৩২

বুখারি হাদিস নং ১০৩৩

বুখারি হাদিস নং ১০৩৪ – জন্তুর উপর ইশারায় সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৩৫ – ফরয সালাতের জন্য সাওয়ারী থেকে অবতরণ করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৩৬

বুখারি হাদিস নং ১০৩৭ – গাধার উপর নফল সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৩৮ – সফরকালে ফরয সালাতের আগে ও পরে নফল সালাত আদায় না করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৩৯ – সফরকালে ফরয সালাতের আগে ও পরে নফল সালাত আদায় না করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৪০ – সফরে ফরয সালাতের আগে ও পরে নফল আদায় করা। সফরে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের দু’রাকাআত (সুন্নাত) আদায় করেছেন ।

বুখারি হাদিস নং ১০৪১

বুখারি হাদিস নং ১০৪২ – সফরে মাগরিব ও ইশার সালাত একত্রে আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৪৩ – মাগরিব ও ইশা একত্রে আদায় করলে আযান দিবে, না ইকামত ?

বুখারি হাদিস নং ১০৪৪

বুখারি হাদিস নং ১০৪৫ – সূর্য ঢলে পড়ার আগে সফরে রওয়ানা হলে যুহরের সালাত আসরের সময় পর্যন্ত বিলম্বিত করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৪৬ – সূর্য ঢলে পড়ার পর সফর শুরু করলে যুহরের সলাত আদায় করে সাওয়ারীতে আরোহণ করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৪৭ – উপবিষ্ট ব্যক্তির সালাত ।

বুখারি হাদিস নং ১০৪৮

বুখারি হাদিস নং ১০৪৯

বুখারি হাদিস নং ১০৫০ – উপবিষ্ট ব্যক্তির ইশারায় সালাত আদায়।

বুখারি হাদিস নং ১০৫১ – বসে সালাত আদায় করতে না পারলে কাত হয়ে শুয়ে সালাত আদায় করবে।

বুখারি হাদিস নং ১০৫২ – বসে সালাত আদায় করা অবস্থায় সুস্থ হয়ে গেলে কিংবা একটু হালকাবোধ করলে, বাকী সালাত (দাঁড়িয়ে) পূর্ণভাবে আদায় করবে।

বুখারি হাদিস নং ১০৫৩

তাহাজ্জুদ অধ্যায় (১০৫৪-১১৬৪) 111 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/111 Steps

বুখারি হাদিস নং ১০৫৪ – রাতে তাহাজ্জুদ (ঘুম থেকে জেগে) সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৫৫ – রাত জেগে ইবাদত করার ফজিলত।

বুখারি হাদিস নং ১০৫৬ – রাতের সালাতে সিজদা দীর্ঘ করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৫৭ – অসুস্থ ব্যক্তির তাহাজ্জুদ আদায় না করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৫৮

বুখারি হাদিস নং ১০৫৯ – তাহাজ্জুদ ও নফল ইবাদতের প্রতি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উৎসাহ প্রদান, অবশ্য তিনি তা ওয়াজিব করেন নি।

বুখারি হাদিস নং ১০৬০

বুখারি হাদিস নং ১০৬১

বুখারি হাদিস নং ১০৬২

বুখারি হাদিস নং ১০৬৩ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর তাহাজ্জুদের সালাতে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়ানোর ফলে তাঁর উভয় কদম মুবারক ফুলে যেতো।

বুখারি হাদিস নং ১০৬৪ – সাহরীর সময় যে ঘুমিয়ে পড়েন।

বুখারি হাদিস নং ১০৬৫

বুখারি হাদিস নং ১০৬৬

বুখারি হাদিস নং ১০৬৭

বুখারি হাদিস নং ১০৬৮ – সাহরীর পর ফজরের সালাত পর্যন্ত জাগ্রত থাকা।

বুখারি হাদিস নং ১০৬৯ – তাহাজ্জুদের সালাত দীর্ঘায়িত করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৭০

বুখারি হাদিস নং ১০৭১ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সালাত কিরূপ ছিল এবং রাতে তিনি কত রাকআত সালাত আদায় করতেন ?

বুখারি হাদিস নং ১০৭২

বুখারি হাদিস নং ১০৭৩

বুখারি হাদিস নং ১০৭৪

বুখারি হাদিস নং ১০৭৫ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ইবাদতে রাত জাগরণ এবং তাঁর ঘুমানো আর রাত জাগার যতটুকু রহিত করা হয়েছে।

বুখারি হাদিস নং ১০৭৬ – রাতের বেলা সালাত আদায় না করলে গ্রীবাদেশে শয়তানের গ্রন্থী বেধে দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১০৭৭

বুখারি হাদিস নং ১০৭৮ – সালাত আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়লে শয়তান তার কানে পেশাব করে দেয়।

বুখারি হাদিস নং ১০৭৯ – রাতের শেষভাগে দু’আ করা ও সালাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৮০ – যে ব্যক্তি রাতের প্রথমাংশে ঘুমিয়ে থাকে এবং শেষ অংশকে (ইবাদত দ্বারা) প্রাণবন্ত রাখে।

বুখারি হাদিস নং ১০৮১ – রমযানে ও অন্যান্য সময়ে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রাত জেগে ইবাদত।

বুখারি হাদিস নং ১০৮২

বুখারি হাদিস নং ১০৮৩ – রাতে ও দিনে তাহারাত (পবিত্রতা) হাসিল করার ফজিলত এবং উযূ করার পর রাতে ও দিনে সালাত আদায়ের ফজিলত।

বুখারি হাদিস নং ১০৮৪ – ইবাদতে কঠোরতা অবলম্বন অপছন্দনীয়।

বুখারি হাদিস নং ১০৮৫ – রাত জেগে ইবাদতকারীর ঐ ইবাদত বাদ দেওয়া মাকরূহ।

বুখারি হাদিস নং ১০৮৬ – পরিচ্ছেদ ৭৩৪

বুখারি হাদিস নং ১০৮৭ – যে ব্যক্তি রাত জেগে সালাত আদায় করে তাঁর ফজিলত।

বুখারি হাদিস নং ১০৮৮

বুখারি হাদিস নং ১০৮৯

বুখারি হাদিস নং ১০৯০ – ফজরের (সুন্নাত) দু’রাকাআত নিয়মিত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১০৯১ – ফজরের দু’রাকাআত সুন্নাতের পর ডান কাতে শোয়া।

বুখারি হাদিস নং ১০৯২ – দু’রাকআত (ফজরের সুন্নাত) এর পর কথাবার্তা বলা এবং না শোয়া।

বুখারি হাদিস নং ১০৯৩ – ফজরের (সুন্নাত) দু’রাকআতের পর কথাবার্তা বলা।

বুখারি হাদিস নং ১০৯৪ – ফজরের (সুন্নাত) দু’রাকাআতের হিফাযত আর যারা এ দু’রাকাআতকে নফল বলেছেন ।

বুখারি হাদিস নং ১০৯৫ – ফজরের (সুন্নাত) দু’রাকআতে কতটুকু কিরাআত পড়া হবে।

বুখারি হাদিস নং ১০৯৬

বুখারি হাদিস নং ১০৯৭ – নফল সালাত দু’রাকাআত করে আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১১০৩ – ফরয সালাতের পর নফল সালাত।

1 of 3

জানাযা অধ্যায় (১১৬৫-১৩১২) 148 Topics

Expand

Lesson Content

0% Complete 0/148 Steps

বুখারি হাদিস নং ১১৬৫ – জানাযা সম্পর্কিত বুখারি হাদিস এবং যার শেষ কালাম ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু’।

বুখারি হাদিস নং ১১৬৬

বুখারি হাদিস নং ১১৬৭ – জানাযার অনুগমনের নির্দেশ।

বুখারি হাদিস নং ১১৬৮

বুখারি হাদিস নং ১১৬৯ – কাফন পরানোর পর মৃত ব্যক্তির কাছে যাওয়া ।

বুখারি হাদিস নং ১১৭০

বুখারি হাদিস নং ১১৭১

বুখারি হাদিস নং ১১৭২

বুখারি হাদিস নং ১১৭৩ – মৃত ব্যক্তির পরিজনের কাছে তার মৃত্যু সংবাদ পৌঁছানো।

বুখারি হাদিস নং ১১৭৪

বুখারি হাদিস নং ১১৭৫ – জানাযার সংবাদ দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১১৭৬ – সন্তানের মৃত্যুতে সাওয়াবের আশায় সবর করার ফজিলত।

বুখারি হাদিস নং ১১৭৭

বুখারি হাদিস নং ১১৭৮

বুখারি হাদিস নং ১১৭৯ – কবরের কাছে কোন মহিলাকে বলা, সবর কর।

বুখারি হাদিস নং ১১৮০ – বরই পাতার পানি দ্বারা মৃতকে গোসল ও উযূ করানো।

বুখারি হাদিস নং ১১৮১ – বেজোড় সংখ্যায় গোসল দেওয়া মুসতাহাব।

বুখারি হাদিস নং ১১৮২ – মৃত ব্যক্তির (গোসল) ডান দিক থেকে শুরু করা।

বুখারি হাদিস নং ১১৮৩ – মৃত ব্যক্তির উযূর স্থানসমূহ।

বুখারি হাদিস নং ১১৮৪ – পুরুষের ইযার দিয়ে মহিলার কাফন দেওয়া যায় কি ?

বুখারি হাদিস নং ১১৮৫ – গোসলে কর্পূর ব্যবহার করবে শেষবারে।

বুখারি হাদিস নং ১১৮৬ – মহিলাদের চুল খুলে দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১১৮৭ – মৃতের গায়ে কিভাবে কাপড় জড়ানো হবে।

বুখারি হাদিস নং ১১৮৮ – মহিলাদের চুলকে তিনটি বেণী করা।

বুখারি হাদিস নং ১১৮৯ – মহিলার চুল তিনটি বেণী করে তার পিছনে রাখা।

বুখারি হাদিস নং ১১৯০ – কাফনের জন্য সাদা কাপড়।

বুখারি হাদিস নং ১১৯১ – দু’ কাপড়ে কাফন দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১১৯২ – মৃত ব্যক্তির জন্য সুগন্ধি ব্যবহার।

বুখারি হাদিস নং ১১৯৩ – মুহরিম ব্যক্তিকে কিভাবে কাফন দেওয়া হবে।

বুখারি হাদিস নং ১১৯৪

বুখারি হাদিস নং ১১৯৫ – সেলাইকৃত বা সেলাইবিহীন কামীস দিয়ে কাফন দেওয়া এবং কামীস ব্যতীত কাফন দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১১৯৬

বুখারি হাদিস নং ১১৯৭ – কামীস ব্যতীত কাফন।

বুখারি হাদিস নং ১১৯৮

বুখারি হাদিস নং ১১৯৯ – পাগড়ী ব্যতীত কাফন।

বুখারি হাদিস নং ১২০০ – মৃত ব্যক্তির সমস্ত সম্পদ থেকে কাফন দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১২০১ – একখানা কাপড় ব্যতীত আর কোন কাপড় পাওয়া না গেলে।

বুখারি হাদিস নং ১২০২ – মাথা বা পা আবৃত করা যায় এতটুকু ব্যতীত অন্য কোন কাফন না পাওয়া গেলে, তা দিয়ে কেবল মাথা ঢাকা হবে।

বুখারি হাদিস নং ১২০৩ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানায় যে নিজের কাফন তৈরী করে রাখল, অথচ তাকে এতে নিষেধ করা হয়নি।

বুখারি হাদিস নং ১২০৪ – জানাযার পিছনে মহিলাদের অনুগমন।

বুখারি হাদিস নং ১২০৫ – স্বামী ব্যতীত অন্যের জন্য স্ত্রীলোকের শোক প্রকাশ।

বুখারি হাদিস নং ১২০৬

বুখারি হাদিস নং ১২০৭

বুখারি হাদিস নং ১২০৮ – কবর যিয়ারত

বুখারি হাদিস নং ১২০৯ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণী : পরিজনের কান্নার কারণে মৃত ব্যক্তিকে আযাব দেওয়া হয়, যদি বিলাপ করা তার অভ্যাস হয়ে থাকে।

বুখারি হাদিস নং ১২১৪ – মৃতের জন্য বিলাপ অপছন্দনীয় ।

1 of 3

Book Content

জার্নালিস্টের জার্নাল – নিমাই ভট্টাচার্য

তেরো পার্বণ – সমরেশ মজুমদার

শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ লীলাপ্রসঙ্গ – ৫ম খণ্ড – স্বামী সারদানন্দ

ও চিরপ্রণম্য অগ্নি – শক্তি চট্টোপাধ্যায়

বুখারী শরীফ ২য় খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (৪৯৭-১৩১২)

Book Content

জার্নালিস্টের জার্নাল – নিমাই ভট্টাচার্য

তেরো পার্বণ – সমরেশ মজুমদার

শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ লীলাপ্রসঙ্গ – ৫ম খণ্ড – স্বামী সারদানন্দ

ও চিরপ্রণম্য অগ্নি – শক্তি চট্টোপাধ্যায়

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply