যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর;
Who delay their Salât (prayer) from their stated fixed times,
الَّذِينَ هُمْ عَن صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ
Allatheena hum AAan salatihim sahoona
YUSUFALI: Who are neglectful of their prayers,
PICKTHAL: Who are heedless of their prayer;
SHAKIR: Who are unmindful of their prayers,
KHALIFA: who are totally heedless of their prayers.
৪। সুতারাং সেই সব এবাদতকারীদের [ মুসুল্লী ] জন্য দুর্ভাগ্য,
৫। যারা তাদের সালাত সম্বন্ধে উদাসীন, ৬২৮৩,
৬২৮৩। এবাদত ও সালাত বা নামাজ এক কথা নয়। সালাত বা নামাজ হচ্ছে এবাদতের অংশ। এবাদতের পরিধি বহু বিস্তৃত ও ব্যপক। যা ব্যক্তির সমগ্র জীবন ব্যপী বিরাজ করে। এবাদত শুধু মাত্র নামাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এবাদত হচ্ছে আল্লাহ্র ইচ্ছার পূর্ণ প্রতিফলন ব্যক্তির চরিত্রে। আল্লাহ্ যা হুকুম করেছেন তা উপলব্ধি করতে হবে এবং তা চিন্তায়, কথায় ও কাজে প্রতিফলিত করতে হবে। সেই সাথে একান্ত আন্তরিকতার সাথে আল্লাহ্র সান্নিধ্য আত্মার মাঝে উপলব্ধির চেষ্টা করা হচ্ছে সালাত। সালাত হচ্ছে ব্যক্তির সমগ্র জীবনের এবাদতের প্রতিফলন। সুতারাং যারা মনে করেন পাঁচ ওয়াক্ত যান্ত্রিক ভাবে নামাজ আদায়ের মাধ্যমেই তারা দ্বীনের হুকুম পালন করেছেন তাদের জন্য আল্লাহ্ বলেছেন, “দুর্ভোগ”। আর যারা সালাত সম্বন্ধে সম্পূর্ণ উদাসীন তারা ঐ একই দুর্ভাগাদের কাতারে সারিবদ্ধ। সুতারাং সমাজের প্রতি, পরিবারের প্রতি, জাতির প্রতি, প্রতিবেশীর প্রতি কোনও কর্তব্য কর্ম না করে শুধু মৌখিক সালাতের মাধ্যমে কেউ আল্লাহ্র সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবে না।