যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে,
When the heaven is split asunder,
إِذَا السَّمَاء انشَقَّتْ
Itha alssamao inshaqqat
YUSUFALI: When the sky is rent asunder,
PICKTHAL: When the heaven is split asunder
SHAKIR: When the heaven bursts asunder,
KHALIFA: The time will come when the sky is ruptured.
=====================
সূরা ইন্শিকাক্ বা বিদীর্ণ হওয়া – ৮৪
২৫ আয়াত, ১ রুকু, মক্কী
[ দয়াময়, পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে ]
ভূমিকা ও সার সংক্ষেপ : ক্রম অনুযায়ী এই সূরাটি পূর্বোক্ত সূরার সমসাময়িক। বিষয়বস্তুর দিক থেকে এই সূরার বিষয়ের সাথে ৮১ নং ও ৮২ নং সূরার সামঞ্জস্য আছে। এই সূরাগুলির সাথে বর্তমান সূরাটির তুলনা করা যায়।
বর্তমান সূরাটি আরম্ভ করা হয়েছে কতিপয় মহাবিপর্যয়কারী ঘটনার বিবরণের মাধ্যমে। সেখানে বলা হয়েছে যে, পৃথিবীর বর্তমান রূপ বদলে যাবে এবং আল্লাহ্র ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে। সুতারাং নূতন পৃথিবী যা হবে অনন্তকাল স্থায়ী, সেই পৃথিবীর উপযোগী মুল্যবোধ সম্পন্ন হওয়ার জন্য প্রত্যেক মানুষের চেষ্টা করা উচিত।
সূরা ইন্শিকাক্ বা বিদীর্ণ হওয়া – ৮৪
২৫ আয়াত, ১ রুকু, মক্কী
[ দয়াময়, পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে ]
১। যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে, ৬০৩১
৬০৩১। চেনা জানা এই পৃথিবীর ধ্বংসের অর্থ হচ্ছে, নূতন ও স্থায়ী পৃথিবীর সৃষ্টির সূচনা। আর সেই সূচনা সংঘটিত হবে দুভাবে যার বিন্দুমাত্র ধারণা আমাদের জ্ঞান বা বুদ্ধির অগম্য। সূরা নং ৮২ ও ৮১ এর প্রারম্ভে পৃথিবী ধ্বংসের বিভিন্ন চিহ্নসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে এই সূরাতে দুটি চিহ্নের উল্লেখ করা হয়েছে :
১) আকাশ বিদির্ণ হয়ে যাবে এবং তার সব গুপ্ত রহস্য উদ্ভাসিত করে দেবে।
২) পৃথিবী আর গোল থাকবে না ; তা সম্প্রসারিত করে সমতলভূমিতে পরিণত করা হবে। পৃথিবীও তার অভ্যন্তরের সকল গুপ্ত রহস্য উদ্গীরণ করবে। দেখুন পরবর্তী টিকাসমূহ।