তারা বিচার দিবসে তথায় প্রবেশ করবে।
In which they will enter, and taste its burning flame on the Day of Recompense,
يَصْلَوْنَهَا يَوْمَ الدِّينِ
Yaslawnaha yawma alddeeni
YUSUFALI: Which they will enter on the Day of Judgment,
PICKTHAL: They will burn therein on the Day of Judgment,
SHAKIR: They shall enter it on the day of judgment.
KHALIFA: Will incur it on the Day of Judgment.
১৩। পূণ্যাত্মারা থাকবে পরম শান্তিতে।
১৪। পাপীরা থাকবে জাহান্নামে,
১৫। যাতে তারা প্রবেশ করবে শেষ বিচারের দিনে ৬০০৮
১৬। এবং তারা জাহান্নাম থেকে দূরে থাকতে পারবে না।
৬০০৮। মওলানা ইউসুফ আলী সাহেবের ধারণা মতে ১৫ নং আয়াতটি ১৪নং আয়াতের ধারাবাহিকতা। ‘যাতে’ শব্দটি দ্বারা জাহান্নামের আগুন বা শাস্তিকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কর্মফল দিবসের পূর্ব পর্যন্ত পাপীদের জন্য জাহান্নামের শাস্তি দেয়া হবে না। তাদের অনুতাপের মাধ্যমে আত্মসংশোধনের সুযোগ দান করা হবে পৃথিবীর এই ‘শিক্ষানবীশ কাল ‘ পর্যন্ত। কিন্তু যে মূহুর্তে এই ‘ শিক্ষানবীশকাল’ বা পৃথিবীর জীবন অতিক্রান্ত হয়ে যাবে, সেই মূহুর্ত থেকে পাপীরা তাদের অনুতাপের মাধ্যমে আত্মসংশোধনের সুযোগ হারাবে। কারণ মৃত্যুর পরে আর পার্থিব জীবনে ফিরে আসা যাবে না তা হবে অপরিবর্তনীয়।১৩ নং আয়াত থেকে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, পূণ্যাত্মা ব্যক্তিরা জীবনের যে কোন পর্যায়ে ব্যক্তিগত ভাবে অপার শান্তির সন্ধান লাভ করেন। হতে পারে তা এই পৃথিবীতেই, বা মৃত্যু পরবর্তী জীবনে, যদিও তা শেষ বিচারের পূর্বের সময়। শেষ বিচার হচ্ছে এই অপসৃয়মান পৃথিবীর সমাপ্তি। এর পরে যে নূতন পৃথিবীর সৃষ্টি হবে তা হবে অনন্ত জীবনের জন্য অনন্ত পৃথিবী।