যখন সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে,
And when the seas are burst forth (got dried up);
وَإِذَا الْبِحَارُ فُجِّرَتْ
Wa-itha albiharu fujjirat
YUSUFALI: When the Oceans are suffered to burst forth;
PICKTHAL: When the seas are poured forth,
SHAKIR: And when the seas are made to flow forth,
KHALIFA: The oceans are exploded.
৩। যখন সমুদ্রকে বিষ্ফোরিত করা হবে ; ৬০০০
৬০০০। দেখুন [ ৮১ : ৬ ] আয়াত যেখানে বর্ণনা করা হয়েছে, ” সমুদ্র সকল ফুটতে থাকবে ও উথলিয়ে উঠবে।” এই আয়াতে বলা হয়েছে, ” সমুদ্র যখন বিষ্ফোরিত হবে।” ভাষার পার্থক্য সত্বেও দুটি আয়াতেই যে ভাবের প্রকাশ করা হয়েছে তা হচ্চে বর্তমান পৃথিবীর সকল নিয়মের যে ধারা সেদিন তা লন্ডভন্ড হয়ে পড়বে। এই ধারা দুভাবে হতে পারে : ১) পৃথিবীতে মিষ্টি পানি ও লবণাক্ত পানির আঁধারকে সর্বদা আলাদা রাখা হয় স্রষ্টার অপূর্ব কৌশলের মাধ্যমে। অন্যথায় পৃথিবীর সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় বাঁধার সৃষ্টি হতো। দেখুন সূরা [ ৫৫ : ২০ ] আয়াত ও টিকা ৫১৮৫ যেখানে পানির দুটি ধারার উল্লেখ আছে। ২) সমুদ্র উদ্বেলিত হয়ে সকল পৃথিবীকে গ্রাস করবে। রূপক অর্থে পার্থিব জ্ঞানের সকল ধারা – ক্ষুদ্র বা বৃহৎ সকলই সেদিন মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে। তারা হয়ে পড়বে অস্তিত্ববিহীন। একমাত্র ঐশ্বরিক জ্ঞানই সেদিন শুধুমাত্র ভাস্বর হয়ে রবে।