যেদিন রূহ ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে। দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন, সে ব্যতিত কেউ কথা বলতে পারবে না এবং সে সত্যকথা বলবে।
The Day that Ar-Rûh [Jibrael (Gabriel) or another angel] and the angels will stand forth in rows, none shall speak except him whom the Most Beneficent (Allâh) allows, and he will speak what is right.
يَوْمَ يَقُومُ الرُّوحُ وَالْمَلَائِكَةُ صَفًّا لَّا يَتَكَلَّمُونَ إِلَّا مَنْ أَذِنَ لَهُ الرحْمَنُ وَقَالَ صَوَابًا
Yawma yaqoomu alrroohu waalmala-ikatu saffan la yatakallamoona illa man athina lahu alrrahmanu waqala sawaban
YUSUFALI: The Day that the Spirit and the angels will stand forth in ranks, none shall speak except any who is permitted by (Allah) Most Gracious, and He will say what is right.
PICKTHAL: On the day when the angels and the Spirit stand arrayed, they speak not, saving him whom the Beneficent alloweth and who speaketh right.
SHAKIR: The day on which the spirit and the angels shall stand in ranks; they shall not speak except he whom the Beneficent Allah permits and who speaks the right thing.
KHALIFA: The day will come when the Spirit and the angels will stand in a row. None will speak except those permitted by the Most Gracious, and they will utter only what is right.
৩৮। সেদিন রূহু ৫৯১১ ও ফেরেশতারা সারিবদ্ধভাবে দাড়াবে, পরম করুণাময় [আল্লাহ্ ] যাকে অনুমতি দেবেন সে ব্যতীত আর কারও কথা বলার অধিকার থাকবে না, এবং সে ন্যায় কথা বলবে। ৫৯১২
৫৯১১। ‘রূহু ‘ – শব্দটির জন্য দেখুন [ ৭০ : ৪ ] আয়াতের টিকা ৫৬৭৭। রূহু শব্দটি কোরাণের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এ স্থলে রূহু শব্দটি দ্বারা ফেরেশতাদের মাঝে সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ও মর্যদা সম্পন্ন তাঁকেই বুঝানো হয়েছে। কোন কোন তফসীরকারের মতে এর দ্বারা জিব্রাইল ফেরেশতাকে বুঝানো হয়েছে। কারণ তিনিই আল্লাহ্র প্রত্যাদেশ সমূহ রসুলদের নিকট বহন করে আনেন। দেখুন [ ২৬ : ১৯৩ ] আয়াত ও টিকা ৩২২৪। তবে শব্দটিকে ব্যপক অর্থে নিলে, তার দ্বারা সমস্ত আত্মাকে বুঝানো হয়, যাদের আল্লাহ্র বিচার সভায় সমবেত করা হবে।
৫৯১২। দেখুন উপরের টিকা নং ৫৯১০। বিচার দিবসে আল্লাহ্র সম্মুখে কথা বলার ক্ষমতা কারও থাকবে না। কিন্তু বলা হয়েছে আল্লাহ্র চোখে বিশেষ সম্মানীয় যারা তাদের পাপীদের জন্য আবেদন করার অনুমতি দেয়া হবে। সে সময়ে তাদের আবেদনের ধারা কিরূপ হবে তারও রূপরেখা এখানে বর্ণনা করা হয়েছে। তারা আল্লাহ্র করুণা ভিক্ষা করবেন সত্য কিন্তু তা আল্লাহ্র ন্যায় বিচারের ভিত্তিকে অস্বীকার করে নয়।