অথচ তারা অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে। অতএব আপনি জালেমদের পথভ্রষ্টতাই বাড়িয়ে দিন।
”And indeed they have led many astray. And (O Allâh): ’Grant no increase to the Zâlimûn (polytheists, wrong-doers, and disbelievers, etc.) save error.’ ”
وَقَدْ أَضَلُّوا كَثِيرًا وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا ضَلَالًا
Waqad adalloo katheeran wala tazidi alththalimeena illa dalalan
YUSUFALI: “They have already misled many; and grant Thou no increase to the wrong-doers but in straying (from their mark).”
PICKTHAL: And they have led many astray, and Thou increasest the wrong-doers in naught save error.
SHAKIR: And indeed they have led astray many, and do not increase the unjust in aught but error.
KHALIFA: “They misled many. Therefore, let the wicked plunge deeper into loss.”
২৪। “ইতিমধ্যে তারা অনেককে বিপথে চালিত করেছে ; পাপীদের বিভ্রান্তি ব্যতীত আর কিছুই বৃদ্ধি করো না।” ৫৭২২
৫৭২২। পৃথিবীর অগ্রযাত্রার ইতিহাস প্রমাণ করে যে, যারা এক আল্লাহ্র পরিবর্তে এসব দেবদেবীর আরাধনা করে থাকে, তাদের আরাধনা তাদের মাঝে আধ্যাত্মিক জ্ঞানের স্ফুরণ অপেক্ষা, মানুষের কল্যাণ অপেক্ষা, কুসংস্কার, অজ্ঞানতা ও কাল্টের [cult] জন্ম দেয় যা মানুষের জন্য অকল্যাণকর। এ সব দেব দেবীর প্রতি বিশ্বাস শুধুমাত্র ভুলের পরে ভুলের সংযোজন ঘটায়। এভাবেই সমগ্র সমাজ হয়ে পড়ে কলুষিত। এ হচ্ছে আল্লাহ্ দেয়া প্রাকৃতিক বিধান। নূহ্ নবী যখন তাদের হেদায়েতে ব্যর্থ হলেন, তখন তাঁর প্রার্থনা ছিলো তাঁর অন্তরের তিক্ততার বহিঃপ্রকাশ। তিনি যালিমদের থেকে আল্লাহ্র রহমত বা করুণা ধারা ছিন্ন করার জন্য প্রার্থনা করেন। কারণ তারা শুধু যে নিজেরা বিভ্রান্ত তাই-ই নয়, তারা অন্যকেও বিভ্রান্ত করে বিপথে চালনা করে থাকে এবং পৃথিবীর পরিবেশকে কলুষিত করে থাকে।