তোমরা তা মেঘ থেকে নামিয়ে আন, না আমি বর্ষন করি?
Is it you who cause it from the rainclouds to come down, or are We the Causer of it to come down?
أَأَنتُمْ أَنزَلْتُمُوهُ مِنَ الْمُزْنِ أَمْ نَحْنُ الْمُنزِلُونَ
Aantum anzaltumoohu mina almuzni am nahnu almunziloona
YUSUFALI: Do ye bring it down (in rain) from the cloud or do We?
PICKTHAL: Is it ye who shed it from the raincloud, or are We the Shedder?
SHAKIR: Is it you that send it down from the clouds, or are We the senders?
KHALIFA: Did you send it down from the clouds, or did we?
৬৮। তোমরা যে পানি পান কর সে সম্বন্ধে কি [কখনও ] চিন্তা করেছ ?
৬৯। তোমরা কি তা [ বৃষ্টিরূপে ] মেঘ থেকে পতিত কর না আমি করি ?
৭০। যদি আমি ইচ্ছা করতাম তবে আমি তা লবণাক্ত ও বিস্বাদ করতে পারতাম ৫২৫৩ ; তারপরেও কেন তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর না ?
৫২৫৩। পৃথিবীর বিশাল পানির ভান্ডারের অধিকাংশ লবনাক্ত যা সমুদ্রের পানি যা পানের ও ব্যবহারের অযোগ্য। সুপেয় ও মিষ্টি পানির ভান্ডার স্থলভাগে বিরাজ করে। পানির এই দুই স্রোতধারা পাশাপাশি অবস্থান করে তবুও পরস্পর মিশে যায় না। পৃথিবীর স্থলভাগের পানি সরবরাহ আল্লাহ্ এক বিশেষ কৌশলে করে থাকেন, বিজ্ঞান যার নাম দিয়েছে ” পানি চক্র “। স্থলভাগের মিষ্টি সুপেয় পানি নদীবাহিত হয়ে স্থল ভাগকে সিক্ত করে সমুদ্রে পতিত হয়ে লবনাক্ত হয়ে যায়, আবার সমুদ্রের লবনাক্ত পানি বায়ু শূন্য বাষ্প বা মিষ্টি পানি রূপে বাস্প হয়ে মেঘ আকারে স্থলভাগে প্রবেশ করে, বৃষ্টি আকারে স্থলভাগে ঝরে পড়ে এবং শুষ্ক খাল, বিল, পুকুর, নদী, প্রস্রবণকে সঞ্জিবীত করে, ভরিয়ে তোলে। দেখুন [ ২৫ : ৪৩ ] আয়াতের টিকা ৩১১১ – ২ এবং [৫৫ : ১৯ ] আয়াতের টিকা ৫১৮৫।