তাদের জন্যে ক্রন্দন করেনি আকাশ ও পৃথিবী এবং তারা অবকাশও পায়নি।
And the heavens and the earth wept not for them , nor were they given a respite.
فَمَا بَكَتْ عَلَيْهِمُ السَّمَاء وَالْأَرْضُ وَمَا كَانُوا مُنظَرِينَ
Fama bakat AAalayhimu alssamao waal-ardu wama kanoo munthareena
YUSUFALI: And neither heaven nor earth shed a tear over them: nor were they given a respite (again).
PICKTHAL: And the heaven and the earth wept not for them, nor were they reprieved.
SHAKIR: So the heaven and the earth did not weep for them, nor were they respited.
KHALIFA: Neither the heaven, nor the earth wept over them, and they were not respited.
২৬। এবং শষ্যক্ষেত্র ও সুরম্য অট্টালিকা।
২৭। এবং সম্পদ [এবং জীবনের ভোগের সামগ্রী ] , যাতে তারা আনন্দ পেতো !
২৮। এটাই ছিলো [ তাদের শেষ পরিণতি ] ! এবং আমি অন্য সম্প্রদায়কে[ এসব জিনিষের ] উত্তরাধিকারী করলাম।
২৯। না আকাশ না পৃথিবী ৪৭১০ কেহই তাদের জন্য অশ্রুপাত করে নাই। তাদের [পুণরায় ] কোন অবকাশ দেয়া হয় নাই।
৪৭১০। ফেরাউন নিজেকে আল্লাহ্ বলে দাবী করেছিলো এবং অন্যান্যরা তাকে অনুসরণ করেছিলো। সে ছিলো অবিশ্বাসী , অত্যাচারী ও অন্যায়কারী। তার মৃত্যুর বর্ণনাতে বলা হয়েছে তার মৃত্যু ঘটে অশ্রুহীন, অসম্মান ও কুকীর্তির মাধ্যমে,”কেহই তাদের জন্য অশ্রুপাত কর নাই”। কোরাণের বাণী সর্বকালের সর্বযুগের জন্য প্রযোজ্য।ফেরাউনের মৃত্যুর বর্ণনার মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোন অত্যাচারী অন্যায়কারীর মৃত্যুর পরবর্তী অবস্থার চিত্র আঁকা হয়েছে। অর্থাৎ পৃথিবীতে কেউই তাদের জন্য অশ্রুপাত করবে না বা তাদের কুকীর্তির জন্য সম্মান প্রদর্শন করবে না।