এবং যিনি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন পরিমিত। আতঃপর তদ্দ্বারা আমি মৃত ভূ-ভাগকে পুনরুজ্জীবিত করেছি। তোমরা এমনিভাবে উত্থিত হবে।
And Who sends down water (rain) from the sky in due measure. Then We revive a dead land therewith, and even so you will be brought forth (from the dead),
وَالَّذِي نَزَّلَ مِنَ السَّمَاء مَاء بِقَدَرٍ فَأَنشَرْنَا بِهِ بَلْدَةً مَّيْتًا كَذَلِكَ تُخْرَجُونَ
Waallathee nazzala mina alssama-i maan biqadarin faansharna bihi baldatan maytan kathalika tukhrajoona
YUSUFALI: That sends down (from time to time) rain from the sky in due measure;- and We raise to life therewith a land that is dead; even so will ye be raised (from the dead);-
PICKTHAL: And Who sendeth down water from the sky in (due) measure, and We revive a dead land therewith. Even so will ye be brought forth;
SHAKIR: And He Who sends down water from the cloud according to a measure, then We raise to life thereby a dead country, even thus shall you be brought forth;
KHALIFA: He is the One who sends down from the sky water, in exact measure, to revive dead lands therewith. Similarly, you will be resurrected.
১১। এবং যিনি আকাশ থেকে [মাঝে মাঝে ] পরিমিত ভাবে বৃষ্টি বর্ষণ করেন ৪৬১৪। অতঃপর আমি তার দ্বারা মৃত মাটিকে জীবনে ফিরিয়ে আনি। ঠিক এরূপেই তোমাদের [ মৃত্যু থেকে ] উত্থিত করা হবে ৪৬১৫।
৪৬১৪। “পরিমিত ভাবে বৃষ্টি বর্ষণ করেন ” অর্থাৎ ভূখন্ডের প্রয়োজন অনুযায়ী। এই প্রয়োজন স্থানীয় হতে পারে বা সামগ্রিক ভূখন্ডের জন্য হতে পারে। কোন দেশ বা মহাদেশের বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এর মধ্যে অন্তর্ভূক্ত। বন্যা বা খরা হচ্ছে আবহাওয়ার অস্বাভাবিক অবস্থা , যার মাধ্যমে আল্লাহ্র ক্ষমতার অস্বাভাবিক প্রকাশ ঘটে – যার উদ্দেশ্য বোঝা আমাদের মত সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।
৪৬১৫। “এভাবেই তোমাদিগকে পুনরুত্থিত করা হবে” দেখুন আয়াত [ ৩৫ : ৯ ] ও টিকা ৩৮৮১। আয়াতটির ভাষা লক্ষ্য করুন। প্রথম পুরুষ “আমি ” শব্দটি এখানেপরিবর্তন করে তৃতীয় পুরুষ ব্যবহার করা হয়েছে , পুনরুত্থান শব্দটিকে বিশেষ গুরুত্ব প্রদানের জন্য। এ পুনরুত্থান আল্লাহ্র এক বিশেষ ক্ষমতার প্রকাশ যা সৃষ্টির অন্যান্য সাধারণ কর্ম থেকে পৃথক।