আর কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শ্রবণ করো না এবং এর আবৃত্তিতে হঞ্জগোল সৃষ্টি কর, যাতে তোমরা জয়ী হও।
And those who disbelieve say: ”Listen not to this Qur’ân, and make noise in the midst of its (recitation) that you may overcome.”
وَقَالَ الَّذِينَ كَفَرُوا لَا تَسْمَعُوا لِهَذَا الْقُرْآنِ وَالْغَوْا فِيهِ لَعَلَّكُمْ تَغْلِبُونَ
Waqala allatheena kafaroo la tasmaAAoo lihatha alqur-ani wailghaw feehi laAAallakum taghliboona
YUSUFALI: The Unbelievers say: “Listen not to this Qur’an, but talk at random in the midst of its (reading), that ye may gain the upper hand!”
PICKTHAL: Those who disbelieve say: Heed not this Qur’an, and drown the hearing of it; haply ye may conquer.
SHAKIR: And those who disbelieve say: Do not listen to this Quran and make noise therein, perhaps you may overcome.
KHALIFA: Those who disbelieved said, “Do not listen to this Quran and distort it, that you may win.”
রুকু – ৪
২৬।অবিশ্বাসীরা বলে, ” এই কুর-আন শ্রবণ করো না ৪৪৯৬। এবং ইহার [ আবৃত্তি কালের ] মাঝে শোরগোলের সৃষ্টি করো ,যেনো তোমাদের প্রাধান্য বজায় থাকে।”
৪৪৯৬। যারা আল্লাহ্র প্রত্যাদেশকে অস্বীকার করে , তাদের একটি প্রধান কূটকৌশল ছিলো যে, তারা কোরাণ আবৃত্তি শুনতো না। শুধু তাই-ই নয় , অন্য কেউ যাতে শুনতে না পারে সে জন্য সে সময়ে তারা উচ্চস্বরে কথা বলতো এবং উদ্ধতভাবে গন্ডগোলের সৃষ্টি করে, যেনো যারা প্রকৃত শ্রোতা তারা কোরাণ আবৃত্তি বুঝতে না পারে। এবং কোরাণ থেকে কোনও শিক্ষা গ্রহণ করতে না পারে। তারা মনে করতো এভাবে তারা আল্লাহ্র বাণীর মাহত্বকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে সক্ষম হবে। প্রকৃত পক্ষে আল্লাহ্র বাণীকে স্তব্ধ করার ক্ষমতা কারও নাই। অপর পক্ষে এসব ব্যক্তিরা নিজের দুঃখ কষ্টের বোঝা নিজেই বৃদ্ধি করে।
মন্তব্য :মাইকে সর্বক্ষণ কোরাণ আবৃত্তির যে রেওয়াজ আমাদের দেশে চালু আছে তা কোরাণের প্রতি অবমাননাকর।