1 of 3

039.075

আপনি ফেরেশতাগণকে দেখবেন, তারা আরশের চার পাশ ঘিরে তাদের পালনকর্তার পবিত্রতা ঘোষনা করছে। তাদের সবার মাঝে ন্যায় বিচার করা হবে। বলা হবে, সমস্ত প্রশংসা বিশ্বপালক আল্লাহর।
And thou wilt see the angels surrounding the Throne (Divine) on all sides, singing Glory and Praise to their Lord. The Decision between them (at Judgment) will be in (perfect) justice, and the cry (on all sides) will be, “Praise be to Allah, the Lord of the Worlds!”

وَتَرَى الْمَلَائِكَةَ حَافِّينَ مِنْ حَوْلِ الْعَرْشِ يُسَبِّحُونَ بِحَمْدِ رَبِّهِمْ وَقُضِيَ بَيْنَهُم بِالْحَقِّ وَقِيلَ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
Watara almala-ikata haffeena min hawli alAAarshi yusabbihoona bihamdi rabbihim waqudiya baynahum bialhaqqi waqeela alhamdu lillahi rabbi alAAalameena

YUSUFALI: And thou wilt see the angels surrounding the Throne (Divine) on all sides, singing Glory and Praise to their Lord. The Decision between them (at Judgment) will be in (perfect) justice, and the cry (on all sides) will be, “Praise be to Allah, the Lord of the Worlds!”
PICKTHAL: And thou (O Muhammad) seest the angels thronging round the Throne, hymning the praises of their Lord. And they are judged aright. And it is said: Praise be to Allah, the Lord of the Worlds!
SHAKIR: And you shall see the angels going round about the throne glorifying the praise of their Lord; and judgment shall be given between them with justice, and it shall be said: All praise is due to Allah, the Lord of the worlds.
KHALIFA: You will see the angels floating around the throne, glorifying and praising their Lord. After the equitable judgment is issued to all, it will be proclaimed: “Praise be to GOD, Lord of the universe.”

৭৫। আর তুমি ফেরেশতাদের দেখবে [ স্বর্গীয় ] আরশের চারিদিকে ঘিরে তাদের প্রভুর প্রশংসা এবং মহিমা সংগীত করছে। এবং তাদের মধ্যে ন্যায় বিচারের সাথে মীমাংসা করা হবে, এবং [ সকল দিক ] থেকে বলা হবে, ” সব প্রশংসা আল্লাহ্‌র, যিনি জাহান সমূহের প্রভু।” ৪৩৫৫

৪৩৫৫। ” সব প্রশংসা আল্লাহ্‌র , যিনি জাহান সমূহের প্রভু ” – এই বাক্যটি দ্বারা কোরাণ শরীফের প্রথম সূরার আরম্ভ করা হয়। এই আয়াতে বেহেশতের সর্বোচ্চ শান্তির রূপকে তুলে ধরা হয়েছে। জগত সমূহের প্রতিপালকের মহিমা , প্রশংসা ও পবিত্রতা ও তাঁর সান্নিধ্যের উপলব্ধি আত্মাকে পরিপূর্ণ শান্তির মাঝে নিমজ্জিত করবে।