যাতে কেউ না বলে, হায়, হায়, আল্লাহ সকাশে আমি কর্তব্যে অবহেলা করেছি এবং আমি ঠাট্টা-বিদ্রুপকারীদের অন্তর্ভূক্ত ছিলাম।
“Lest the soul should (then) say: ‘Ah! Woe is me!- In that I neglected (my duty) towards Allah, and was but among those who mocked!’-
أَن تَقُولَ نَفْسٌ يَا حَسْرَتَى علَى مَا فَرَّطتُ فِي جَنبِ اللَّهِ وَإِن كُنتُ لَمِنَ السَّاخِرِينَ
An taqoola nafsun ya hasrata AAala ma farrattu fee janbi Allahi wa-in kuntu lamina alssakhireena
YUSUFALI: “Lest the soul should (then) say: ‘Ah! Woe is me!- In that I neglected (my duty) towards Allah, and was but among those who mocked!’-
PICKTHAL: Lest any soul should say: Alas, my grief that I was unmindful of Allah, and I was indeed among the scoffers!
SHAKIR: Lest a soul should say: O woe to me! for what I fell short of my duty to Allah, and most surely I was of those who laughed to scorn;
KHALIFA: Lest a soul may say, “How sorry I am for disregarding GOD’s commandments; I was certainly one of the mockers.”
৫৬। যাতে কাউকে তখন বলতে না হয় , ” হায়! আল্লাহ্র প্রতি [ আমার কর্তব্যে ] আমি যে , অবহেলা করেছি সে জন্য আফসোস ৪৩২৭। এবং আমি তো [আল্লাহ্র আদেশ ] বিদ্রূপকারীদের অন্তর্ভূক্ত ছিলাম।”
৪৩২৭। হাশরের ময়দানে শেষ বিচারের দিনে প্রত্যেকেই পৃথিবীতে তার পাপ-পূণ্য , ভালো -মন্দ , ন্যায়-অন্যায় সকল কৃতকর্মকেই স্মরণ করতে সক্ষম হবে। হাশরের ময়দান আক্ষেপ , দীর্ঘশ্বাস ও দুঃখের বাতাসে পরিপূর্ণ হয়ে পড়বে, কারণ প্রত্যেকেই তার নিজস্ব দোষত্রুটি উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে। তাদের অন্তর দুঃখ ভারাক্রান্ত হবে, সেদিনের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে তারা বলবে যে, ” পৃথিবীতে আমরা বিশ্বাসে আন্তরিক থাকার পরিবর্তে অবহেলাতে সময় নষ্ট করেছি। প্রকৃত সত্যকে বুঝতে পারার চেষ্টার পরিবর্তে , আমরা তা নিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রূপ করেছি। হায়! এখন আর সংশোধনের সময় নাই।”