বলুন, যিনি প্রথমবার সেগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, তিনিই জীবিত করবেন। তিনি সর্বপ্রকার সৃষ্টি সম্পর্কে সম্যক অবগত।
Say, “He will give them life Who created them for the first time! for He is Well-versed in every kind of creation!-
قُلْ يُحْيِيهَا الَّذِي أَنشَأَهَا أَوَّلَ مَرَّةٍ وَهُوَ بِكُلِّ خَلْقٍ عَلِيمٌ
Qul yuhyeeha allathee anshaaha awwala marratin wahuwa bikulli khalqin AAaleemun
YUSUFALI: Say, “He will give them life Who created them for the first time! for He is Well-versed in every kind of creation!-
PICKTHAL: Say: He will revive them Who produced them at the first, for He is Knower of every creation,
SHAKIR: Say: He will give life to them Who brought them into existence at first, and He is cognizant of all creation
KHALIFA: Say, “The One who initiated them in the first place will resurrect them. He is fully aware of every creation.”
৭৯। বল, ” যিনি তাদের প্রথম সৃষ্টি করেছেন, তিনিই তাদের প্রাণ সঞ্চারণ করবেন ৪০২৫। নিশ্চয়ই তিনি প্রত্যেকটি সৃষ্টি সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত। ”
৪০২৫। আল্লাহ্র সৃষ্টি নৈপুন্য প্রকৃতির প্রতিটি স্তরে বিদ্যমান এবং প্রতি মূহুর্তে, প্রতি পলে তা ক্রমান্বয়ে প্রবাহমান। পৃথিবীতে প্রতি মূহুর্তে মৃত্যু ও নূতনের সৃষ্টি হচ্ছে সেই অনাদি অনন্তকাল থেকে – এক মূহুর্তের জন্য তা থেমে নাই। মহাশক্তিধর সেই প্রভু যিনি অসীম মহাবিশ্ব ও এই ক্ষুদ্র পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা। সেই মানুষই হচ্ছে নির্বোধ যে এই মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ্র অসীম ক্ষমতাকে সসীম করে দেখে। সৃষ্টির অপার রহস্য একমাত্র আল্লাহ্রই করতলগত। মানুষ সে জ্ঞানের সামান্যই করতলগত করেছে বিজ্ঞানের সাধনার মাধ্যমে। সে জ্ঞানের গভীরতা ও অসীমত্ব মানুষের সর্বোচ্চ কল্পনারও বাইরে। নিউটন ঠিকই বলেছিলেন যে, ” আমরা জ্ঞান সমুদ্রের তীরে নূড়ি কুড়াচ্ছি।” আল্লাহ্র জ্ঞানকে যদি সমুদ্রের সাথে তুলনা করা যায়। তবে মানুষের জ্ঞান ঐ নূড়ি পাথরের সমতুল্য।