হে মুমিনগণ! মূসাকে যারা কষ্ট দিয়েছে, তোমরা তাদের মত হয়ো না। তারা যা বলেছিল, আল্লাহ তা থেকে তাঁকে নির্দোষ প্রমাণ করেছিলেন। তিনি আল্লাহর কাছে ছিলেন মর্যাদাবান।
O you who believe! Be not like those who annoyed Mûsa (Moses), but Allâh cleared him of that which they alleged, and he was honourable before Allâh.
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَكُونُوا كَالَّذِينَ آذَوْا مُوسَى فَبَرَّأَهُ اللَّهُ مِمَّا قَالُوا وَكَانَ عِندَ اللَّهِ وَجِيهًا
Ya ayyuha allatheena amanoo la takoonoo kaallatheena athaw moosa fabarraahu Allahu mimma qaloo wakana AAinda Allahi wajeehan
YUSUFALI: O ye who believe! Be ye not like those who vexed and insulted Moses, but Allah cleared him of the (calumnies) they had uttered: and he was honourable in Allah’s sight.
PICKTHAL: O ye who believe! Be not as those who slandered Moses, but Allah proved his innocence of that which they alleged, and he was well esteemed in Allah’s sight.
SHAKIR: O you who believe! be not like those who spoke evil things of Musa, but Allah cleared him of what they said, and he was worthy of regard with Allah.
KHALIFA: O you who believe, do not be like those who hurt Moses, then GOD absolved him of what they said. He was, in the sight of GOD, honorable.
রুকু – ৯
৬৯। হে বিশ্বাসীগণ ! তোমরা তাদের মত হয়ো না যারা মুসাকে বিরক্ত করেছে এবং অপমানিত করেছে ৩৭৭৪। কিন্তু তারা [ যে কলঙ্ক ] রটনা করেছিলো , আল্লাহ্ তাকে তা থেকে মুক্ত করেছেন। সে ছিলো আল্লাহ্র নিকট মর্যদাবান।
৩৭৭৪। ইহুদীরা হযরত মুসার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং আল্লাহ্র আইন ভঙ্গ করে এবং বিভিন্ন বাক্যবাণে তাঁর বিরক্ত উৎপাদন করে। বাইবেলে বর্ণিত মুসার কাহিনী নিম্নরূপঃ [Num. xii 1- 13 ] : মুসার ভগ্নী মিরিয়াম এবং ভাই হারূন মুসাকে বিদেশী ইথিওপিয়ান মহিলাকে বিবাহ করার জন্য সর্বদা দোষারোপ করতো। কিন্তু আল্লাহ্ ঘোষণা করেছেন যে মুসা পাপমুক্ত।”My servant Moses is not , so , who is faithful in all mine house” মিরিয়াম শাস্তি হিসেবে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত হয়। সাতদিন রোগাক্রান্ত থাকার পরে আল্লাহ্ তাঁকে ক্ষমা করেন এবং সে আরোগ্য লাভ করে এবং হারুণও আল্লাহ্র ক্ষমা লাভ করে। এই ছিলো ওল্ড টেস্টামেন্টের ভাষ্য। হযরত মুসার মত, পূণ্যাত্মা রসুলকেও [ সা ] আক্রমণ করা হয়, জাহাসের কন্যা জয়নবকে বিবাহ করার জন্য। অবশ্য এক্ষেত্রে রসুলের [ সা ] নিকট জনেরা তা করেন নাই। আয়াতটির এরই প্রেক্ষাপটে অবতীর্ণ হয়।