তারা কি বলে, এটা সে মিথ্যা রচনা করেছে? বরং এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে সত্য, যাতে আপনি এমন এক সম্প্রদায়কে সতর্ক করেন, যাদের কাছে আপনার পূর্বে কোন সতর্ককারী আসেনি। সম্ভবতঃ এরা সুপথ প্রাপ্ত হবে।
Or say they: ”He (Muhammad SAW) has fabricated it?” Nay, it is the truth from your Lord, that you may warn a people to whom no warner has come before you (O Muhammad SAW), in order that they may be guided.
أَمْ يَقُولُونَ افْتَرَاهُ بَلْ هُوَ الْحَقُّ مِن رَّبِّكَ لِتُنذِرَ قَوْمًا مَّا أَتَاهُم مِّن نَّذِيرٍ مِّن قَبْلِكَ لَعَلَّهُمْ يَهْتَدُونَ
Am yaqooloona iftarahu bal huwa alhaqqu min rabbika litunthira qawman ma atahum min natheerin min qablika laAAallahum yahtadoona
YUSUFALI: Or do they say, “He has forged it”? Nay, it is the Truth from thy Lord, that thou mayest admonish a people to whom no warner has come before thee: in order that they may receive guidance.
PICKTHAL: Or say they: He hath invented it? Nay, but it is the Truth from thy Lord, that thou mayst warn a folk to whom no warner came before thee, that haply they may walk aright.
SHAKIR: Or do they say: He has forged it? Nay! it is the truth from your Lord that you may warn a people to whom no warner has come before you, that they may follow the right direction.
KHALIFA: They said, “He fabricated it.” Indeed, this is the truth from your Lord, to warn people who never received a warner before you, that they may be guided.
০৩। তবে ৩৬৩০ তারা কি বলে, ” সে [ মুহম্মদ ] ইহা জাল করেছে ? ” কখনও না, ইহা তোমার প্রভুর নিকট থেকে আগত সত্য,- যেনো তুমি সেই জাতিকে সর্তক করতে পার, যাদের নিকট তোমার পূর্বে কোন সর্তককারী আসে নাই , হয়তো তারা সৎপথ গ্রহণ করবে ৩৬৩১।
৩৬৩০। ‘ তবে কি ‘ বাক্যটি দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে অবিশ্বাসীরা কোরাণকে ঐশী গ্রন্থ হিসেবে বিশ্বাস করার পরিবর্তে রসুলের [ সা ] নিজস্ব রচনা হিসেবে মনে করে যা প্রতারণার সামিল। কিন্তু তাদের অনুমান সর্বৈব মিথ্যা : কারণ-
১) তাঁর সর্বাপেক্ষা প্রধান সমালোচক ছিলো কোরেশরা – যারা তাঁকে সর্বদা সৎ ও সত্যবাদী বলে জানতো ;
২) তিনি ছিলেন নিরক্ষর। সুতারাং তাঁর পক্ষে পূর্ববর্তী কোন কিতাব পড়া সম্ভব নয়। সুতারাং তাঁর সকল জ্ঞানের উৎস হবে আল্লাহ্ কর্তৃক সরাসরি প্রদান; এবং
৩) প্রত্যাদেশ অবতীর্ণ হওয়ার অবশ্যই কোনও সুনির্দ্দিষ্ট কারণ থাকবে। কারণ রসুলের [সা ] পূর্বে আরবে কোনও নবীর আগমন ঘটে নাই।
৩৬৩১। একজন পথ প্রদর্শকের প্রকৃত অভাব ছিলো আরবদের মাঝে। তাদের মাঝে বিশ্ব নবীর আভির্ভাব আল্লাহ্র পূর্ববর্তী প্রত্যাদেশ সমূহের প্রত্যাশা অনুযায়ী -ই ঘটেছিলো।