যখন লোকমান উপদেশচ্ছলে তার পুত্রকে বললঃ হে বৎস, আল্লাহর সাথে শরীক করো না। নিশ্চয় আল্লাহর সাথে শরীক করা মহা অন্যায়।
And (remember) when Luqmân said to his son when he was advising him: ”O my son! Join not in worship others with Allâh. Verily! Joining others in worship with Allâh is a great Zûlm (wrong) indeed.
وَإِذْ قَالَ لُقْمَانُ لِابْنِهِ وَهُوَ يَعِظُهُ يَا بُنَيَّ لَا تُشْرِكْ بِاللَّهِ إِنَّ الشِّرْكَ لَظُلْمٌ عَظِيمٌ
Wa-ith qala luqmanu liibnihi wahuwa yaAAithuhu ya bunayya la tushrik biAllahi inna alshshirka lathulmun AAatheemun
YUSUFALI: Behold, Luqman said to his son by way of instruction: “O my son! join not in worship (others) with Allah: for false worship is indeed the highest wrong-doing.”
PICKTHAL: And (remember) when Luqman said unto his son, when he was exhorting him: O my dear son! Ascribe no partners unto Allah. Lo! to ascribe partners (unto Him) is a tremendous wrong –
SHAKIR: And when Luqman said to his son while he admonished him: O my son! do not associate aught with Allah; most surely polytheism is a grievous iniquity–
KHALIFA: Recall that Luqmaan said to his son, as he enlightened him, “O my son, do not set up any idols beside GOD; idolatry is a gross injustice.”
১৩। স্মরণ কর ! লুকমান উপদেশচ্ছলে তাঁর পুত্রকে বলেছিলো , ৩৫৯৫” হে আমার পুত্র ! আল্লাহ্র সাথে [অন্য কিছুকে] এবাদতে শরীক করো না। মিথ্যা উপাসনা [ শরীক ] অবশ্যই সর্বোচ্চ পাপ।”
৩৫৯৫। মহামতি লুকমান হচ্ছেন প্রকৃত জ্ঞানীর প্রতিকৃতি। যে জ্ঞান মানুষের আত্মাকে স্বর্গীয় আলোকে উদ্ভাসিত করে তিনি সেই জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। জাগতিক কর্মের মাধ্যমেই মানুষ আত্মিক উন্নতি লাভ করে এবং ঐশ্বরিক বা দিব্য জ্ঞানের অধিকারী হয়। সে ভাবে চিন্তা করলে জাগতিক জ্ঞান ও ঐশ্বরিক জ্ঞানের মাঝে বিভক্তি খুব স্পষ্ট নয়। তবে সকল জ্ঞানেরই উৎপত্তি হচ্ছে আল্লাহ্র ইচ্ছার সাথে নিজের ইচ্ছাকে সমন্বিত করার ইচ্ছা থেকে। অর্থাৎ আল্লাহ্র অনুগ্রহের জন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের মাধ্যমে [ ৩১ : ১২ ] এই জ্ঞানের স্ফুরণ ঘটে। এ কথার গুঢ় অর্থ হচ্ছে আমাদের অনুধাবন করতে হবে স্রষ্টার সাথে আমাদের সম্পর্ক এবং একমাত্র তাঁরই উপসনা করতে হবে [ ৩১ : ১৩ ]। এরপরে আমাদের কর্তব্য হচ্ছে মানুষের প্রতি সদয় হওয়া যার শুরু হবে পিতামাতার প্রতি সদয় ব্যবহার দিয়ে [ ৩১ : ১৪ ]।