এবং অপরাহ্নে ও মধ্যাহ্নে। নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে, তাঁরই প্রসংসা।
And His is all the praises and thanks in the heavens and the earth, and (glorify Him) in the afternoon (i.e. offer ’Asr prayer) and when you come up to the time, when the day begins to decline (i.e offer Zuhr prayer). (Ibn ’Abbâs said: ”These are the five compulsory congregational prayers mentioned in the Qur’ân).”
وَلَهُ الْحَمْدُ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَعَشِيًّا وَحِينَ تُظْهِرُونَ
Walahu alhamdu fee alssamawati waal-ardi waAAashiyyan waheena tuthhiroona
YUSUFALI: Yea, to Him be praise, in the heavens and on earth; and in the late afternoon and when the day begins to decline.
PICKTHAL: Unto Him be praise in the heavens and the earth! – and at the sun’s decline and in the noonday.
SHAKIR: And to Him belongs praise in the heavens and the earth, and at nightfall and when you are at midday.
KHALIFA: All praise is due to Him in the heavens and the earth, throughout the evening, as well as in the middle of your day.
১৫। তখন, যারা ঈমান এনেছিলো এবং সৎকাজ করেছিলো তাদের পরম আনন্দধারায় সুখী করা হবে।
১৬। এবং যারা ঈমানকে প্রত্যাখান করেছিলো এবং মিথ্যাচারে আমার আয়াতসমূহ এবং পরকালের সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছিলো , – তারাই শাস্তি ভোগ করতে থাকবে।
১৭। সুতারাং যখন তুমি সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং প্রভাতে জাগরিত হবে আল্লাহকে মহিমান্বিত কর ৩৫২১।
১৮। হ্যাঁ , আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে সমস্ত প্রশংসা তারই এবং [ মহিমা ঘোষণা কর ] শেষ বিকেলে এবং দিন যখন শেষ হতে শুরু করে
৩৫২১। আল্লাহ্কে স্মরণ করার বা নামাজ পড়ার বিশেষ সময়গুলির কথা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। সারাদিনের সকল কর্মের মাঝে-ই তাঁকে স্মরণ করতে হবে। নামাজের ওয়াক্তগুলি ঠিক সে ভাবেই নির্ধারিত করা হয়েছে। লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, সূর্যের অবস্থানের সাথে আমাদের দৈনন্দিক জীবন প্রবাহ পরিচালিত হয়, আর সেই জীবন প্রবাহের সাথে সমন্বিত করে সূর্যের অবস্থানকে মানদণ্ড হিসেবে পরিগণিত করে নামাজের সময়কে ধার্য করা হয়েছে। এই আয়াতের নির্দ্দেশ অনুযায়ী মদিনাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আদেশ ঘোষণা করা হয়; যথা :
১) প্রভাতে সূর্য দিগন্তে ওঠার পূর্বে ফজরের নামাজ ;
২) যখন সূর্য মধ্যাহ্ন গগন অতিক্রম করে, পশ্চিম দিকে হেলে যায়, অর্থাৎ জুহরের নামাজ;
৩) অপরাহ্ন অর্থাৎ সূর্যের ঠিক মধ্যগগনে অবস্থান থেকে সূর্যাস্তের মধ্যবর্তী সময়ের মাঝামাঝি হচ্ছে আছরের সময় এবং
৪) ও ৫) হচ্ছে সন্ধ্যার নামাজ। একটি হচ্ছে সূর্য ডোবার সাথে সাথে অর্থাৎ মাগরিবের নামাজ; অন্যটি হচ্ছে দিকচক্রবাল থেকে গোধূলি অতিক্রান্ত হওয়ার পরে রাতের শুরুতে অর্থাৎ এশার নামাজ।
এর পরেই মানুষের কর্মময় দিনের সমাপ্তি ঘটে এবং মানুষ বিশ্রামের জন্য সুপ্তির কোলে আশ্রয় গ্রহণ করে। দেখুন আয়াত [ ১১ : ১১৪ ] ও টিকা ১৬১৬ – ১৭ ; আয়াত [ ১৭ : ৭৮-৭৯ ] ও টিকা ২২৭৫ ; আয়াত [২০ : ১৩০ ] ও টিকা ২৬৫৫।