অতএব তোমরা ফেরআউনের কাছে যাও এবং বল, আমরা বিশ্বজগতের পালনকর্তার রসূল।
“So go forth, both of you, to Pharaoh, and say: ‘We have been sent by the Lord and Cherisher of the worlds;
فَأْتِيَا فِرْعَوْنَ فَقُولَا إِنَّا رَسُولُ رَبِّ الْعَالَمِينَ
Fa/tiya firAAawna faqoola inna rasoolu rabbi alAAalameena
YUSUFALI: “So go forth, both of you, to Pharaoh, and say: ‘We have been sent by the Lord and Cherisher of the worlds;
PICKTHAL: And come together unto Pharaoh and say: Lo! we bear a message of the Lord of the Worlds,
SHAKIR: Then come to Firon and say: Surely we are the messengers of the Lord of the worlds:
KHALIFA: “Go to Pharaoh and say, `We are messengers from the Lord of the universe.’
১৫। আল্লাহ্ বলেছিলেন, ” না কখনই না ! আমার নিদর্শন সহকারে তোমরা দুজনেই অগ্রসর হও। আমি তোমাদের সাথে থাকবো এবং তোমাদের [ ডাক ] শুনবো।
১৬। “সুতারাং তোমরা উভয়েই ফেরাউনের কাছে যাও, এবং বল আমরা পৃথিবীর প্রভু এবং প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রেরিত হয়েছি ;
১৭। ” আমাদের সাথে বনী ইসরাঈলীদের যেতে দাও।”
১৮। [ ফেরাউন ] বলেছিলো ; ” আমরা কি তোমাকে শিশুকালে আমাদের মধ্যে প্রতিপালন করি নাই এবং তুমি কি আমাদের মধ্যে তোমার জীবনের বহু বৎসর অবস্থান কর নাই ? ” ৩১৪৭
৩১৪৭। এখানে ফেরাউন তার কূটবুদ্ধির প্রয়োগ করেছে। যখন মুসা ফেরাউনকে আল্লাহকে “জগহসমূহের প্রতিপালকরূপে ” উপস্থাপন করেছিলেন , তখন ফেরাউন মুসাকে স্মরণ করিয়ে দিল যে, ” তোমাকে কে প্রতিপালিত করেছিলো ? আমরা কি তোমাকে শৈশবে আমাদিগের মধ্যে লালন পালন করি নাই? ” এই বাক্যটি দ্বারা ফেরাউন মুসাকে এ কথাই বোঝাতে চেয়েছে যে, জগত সমূহের প্রতিপালক নয় ফেরাউনই মুসার প্রতিপালক। প্রকৃত পক্ষে ফেরাউন নিজেকে কৌশলে আল্লাহ্ বলে দাবী করেছিলো এই বক্তব্যের মাধ্যমে।