1 of 3

023.032

এবং তাদেরই একজনকে তাদের মধ্যে রসূলরূপে প্রেরণ করেছিলাম এই বলে যে, তোমরা আল্লাহর বন্দেগী কর। তিনি ব্যতীত তোমাদের অন্য কোন মাবুদ নেই। তবুও কি তোমরা ভয় করবে না?
And We sent to them a Messenger from among themselves (saying): ”Worship Allâh! You have no other Ilâh (God) but Him. Will you not then be afraid (of Him i.e. of His Punishment because of worshipping others besides Him)?”

فَأَرْسَلْنَا فِيهِمْ رَسُولًا مِنْهُمْ أَنِ اعْبُدُوا اللَّهَ مَا لَكُم مِّنْ إِلَهٍ غَيْرُهُ أَفَلَا تَتَّقُونَ
Faarsalna feehim rasoolan minhum ani oAAbudoo Allaha ma lakum min ilahin ghayruhu afala tattaqoona

YUSUFALI: And We sent to them a messenger from among themselves, (saying), “Worship Allah! ye have no other god but Him. Will ye not fear (Him)?”
PICKTHAL: And we sent among them a messenger of their own, saying: Serve Allah, Ye have no other Allah save Him. Will ye not ward off (evil)?
SHAKIR: So We sent among them a messenger from among them, saying: Serve Allah, you have no god other than Him; will you not then guard (against evil)?
KHALIFA: We sent to them a messenger from among them, saying, “You shall worship GOD. You have no other god beside Him. Would you not be righteous?”

৩১। তাদের পরে আমি অন্য এক প্রজন্মের সৃষ্টি করেছিলাম।

৩২। এবং তাদের মধ্য থেকে একজনকে আমি তাদের নিকট রসুল রূপে প্রেরণ করেছিলাম ২৮৯৪। [ সে বলেছিলো] ” আল্লাহ্‌র এবাদত কর। তিনি ব্যতীত অন্য কোন উপাস্য নাই। তবুও কি তোমরা [ তাঁকে ] ভয় করবে না ?”

২৮৯৪। এই আয়াতে রাসুলদের নাম উল্লেখ করা হয় নাই। তবে আয়াত ৩১ থেকে অনুধাবন করা যায় যে, এই রসুলের আগমন নূহ্‌ এর মহাপ্লাবনের পরবর্তীতে। সম্ভবতঃ হুদ নবী যাকে আদ সম্প্রদায়ের নিকট প্রেরণ করা হয় অথবা সালেহ্‌ নবী যাকে সামুদ সম্প্রদায়ের নিকট প্রেরণ করা হয়। কারণ নূহ্‌ নবীর পরে ধারাবাহিকতায় তাদেরই আগমন ঘটেছে। দেখুন আয়াত [ ১১ : ৫০ – ৬০ এবং ৬১ – ৬৮ ]। তবে যেহেতু এখানে কোন নামের উল্লেখ নাই, আমরা মহাপ্লাবনের পরে আগত নবী রসুলদের সম্বন্ধে সার্বজনীন ভাবে এই বক্তব্য গ্রহণ করতে পারি। এ সব নবী রসুলদের শেষ পর্যায়ে হযরত মুসা ও হযরত ঈসার আগমন। এই আয়াতে রসুলদের আগমনের উল্লেখ দ্বারা পূর্ববর্তী ঘটনাকে স্মরণ করানোর উদ্দেশ্য নয়; মূল কারণ হচ্ছে মানুষকে দেখানো যে, পাপের শক্তি ও বাঁধা যত প্রচন্ড ও অপ্রতিরোধ্য -ই হোক না কেন শেষ পর্যন্ত আল্লাহ্‌র সত্য প্রতিষ্ঠিত হবেই।