অতঃপর তিনি হাতে সন্তানের দিকে ইঙ্গিত করলেন। তারা বললঃ যে কোলের শিশু তার সাথে আমরা কেমন করে কথা বলব?
Then she pointed to him. They said: ”How can we talk to one who is a child in the cradle?”
فَأَشَارَتْ إِلَيْهِ قَالُوا كَيْفَ نُكَلِّمُ مَن كَانَ فِي الْمَهْدِ صَبِيًّا
Faasharat ilayhi qaloo kayfa nukallimu man kana fee almahdi sabiyyan
YUSUFALI: But she pointed to the babe. They said: “How can we talk to one who is a child in the cradle?”
PICKTHAL: Then she pointed to him. They said: How can we talk to one who is in the cradle, a young boy?
SHAKIR: But she pointed to him. They said: How should we speak to one who was a child in the cradle?
KHALIFA: She pointed to him. They said, “How can we talk with an infant in the crib?”
২৯। কিন্তু মারইয়াম শিশুর প্রতি ইঙ্গিত করলো ২৪৮২। তারা বললো, ” কিভাবে আমরা দোলনাতে শায়িত শিশুর সাথে কথা বলবো ? ”
২৪৮২। তাদের এই অভিযোগের উত্তরে মেরী কি বলতে পারতেন ? সমস্ত ঘটনার কি ব্যাখ্যা তিনি দান করতে পারতেন যা ইসরাঈলীদের মনঃপুত হতো ? মেরীর ব্যাখ্যা কি ইহুদীদের আক্রমণাত্মক মনোভাবকে শান্ত করতে পারতো , যুগ ও সমাজের প্রেক্ষিতে বিবেচনা করলে এ কথাই বলা যায় যে, মেরী তাদের যে ব্যাখ্যাই দান করুন না কেন তা তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হতো না। মেরী যা করতে পারতেন , তিনি তাইই করলেন। তিনি জানতেন কোলের শিশুটি সাধারণ শিশু নয়। তাই তিনি নিজে নিঃশ্চুপ থেকে শিশুটির প্রতি অঙ্গুলি প্রদর্শন করেন। কোলের শিশুই তার মাতার উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসে। শিশুটি অলৌকিক ভাবে মাতার পক্ষে কথা বলে ও যুক্তির অবতারণা করে এবং অবিশ্বাসী শ্রোতাদের মাঝে আল্লাহ্র মহিমা ঘোষণা করে।