তোমরা ভয় কর সেদিনকে, যে দিন এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তি বিন্দুমাত্র উপকৃত হবে না, কারও কাছ থেকে বিনিময় গৃহীত হবে না, কার ও সুপারিশ ফলপ্রদ হবে না এবং তারা সাহায্য প্রাপ্ত ও হবে না।
And fear the Day (of Judgement) when no person shall avail another, nor shall compensation be accepted from him, nor shall intercession be of use to him, nor shall they be helped.
وَاتَّقُواْ يَوْماً لاَّ تَجْزِي نَفْسٌ عَن نَّفْسٍ شَيْئاً وَلاَ يُقْبَلُ مِنْهَا عَدْلٌ وَلاَ تَنفَعُهَا شَفَاعَةٌ وَلاَ هُمْ يُنصَرُونَ
Waittaqoo yawman la tajzee nafsun AAan nafsin shay-an wala yuqbalu minha AAadlun wala tanfaAAuha shafaAAatun wala hum yunsaroona
YUSUFALI: Then guard yourselves against a-Day when one soul shall not avail another, nor shall compensation be accepted from her nor shall intercession profit her nor shall anyone be helped (from outside).
PICKTHAL: And guard (yourselves) against a day when no soul will in aught avail another, nor will compensation be accepted from it, nor will intercession be of use to it; nor will they be helped.
SHAKIR: And be on your guard against a day when no soul shall avail another in the least neither shall any compensation be accepted from it, nor shall intercession profit it, nor shall they be helped.
KHALIFA: Beware of the day when no soul will help another soul, no ransom will be accepted, no intercession will be useful, and no one will be helped.
১১৭। তিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর আদি স্রষ্টা। এবং যখন তিনি কিছু করতে সিদ্ধান্ত করেন, তিনি শুধু বলেন, ‘হও’ আর তা হয়ে যায়।
১১৮। যাদের কোন জ্ঞান নাই, তারা বলে, ‘আল্লাহ্ আমাদের সাথে কথা বলেন না কেন? অথবা আমাদের নিকট কোন নিদর্শন আসে না কেন?’ এভাবেই তাদের পূর্ববর্তীরাও অনুরূপ কথা বলতো। তাদের অন্তর একই রকম। যে কেউ দৃঢ়ভাবে [তাদের অন্তরে] ঈমানকে ধরে রাখে, আমি অবশ্যই তাদের জন্য নিদর্শনাবলীকে সুস্পষ্ট করেছি।
১১৯। আমি তোমাকে সত্যসহ শুভ সংবাদ দাতা এবং সতর্ককারী রূপে প্রেরণ করেছি। জাহান্নামের অধিবাসীদের সম্বন্ধে তোমাকে কোন প্রশ্ন করা হবে না।
১২০। ইহুদী ও খ্রীষ্টানগণ কখনও সন্তুষ্ট হবে না, যতক্ষণ না তুমি তাদের ধর্ম মত অনুসরণ কর। বল, ‘আল্লাহ্র পথ নির্দেশই [একমাত্র] পথ নির্দেশ।’ তোমার নিকট যে জ্ঞান এসেছে তা প্রাপ্তির পর যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ কর, তবে আল্লাহ্র বিপক্ষে তোমার কোন রক্ষাকারী থাকবে না এবং কোন সাহায্যকারীও থাকবে না।
১২১। যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি যেভাবে তা পাঠ করা উচিত সেভাবে পাঠ কর। এরাই তারা যারা তাতে বিশ্বাস করে। যারা তাতে বিশ্বাস করতে অস্বীকার করে তারা ক্ষতিগ্রস্থ।
রুকু – ১৫
১২২। হে বনী ইসরাঈলীগণ! আমার সেই বিশেষ অনুগ্রহ স্মরণ কর যা দ্বারা আমি তোমাদের অনুগৃহীত করেছি এবং সকল [জাতির] মধ্যে তোমাদের [নবুয়তের জন্য] পছন্দ করেছি।
১২৩। সেই দিন থেকে নিজেকে রক্ষা কর, যেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না। কারও কাছ থেকে কোন ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করা হবে না। কোন সুপারিশ লাভজনক হবে না। এবং [বাইরে থেকে] কেউ কোন সাহায্য পাবে না ১২২।
১২২। [২: ১২২-১২৩] আয়াত দুটি, [২: ৪৭-৪৮] আয়াত দুটির পুনরাবৃত্তি। ১২৩ এর ভাষাতে সামান্য পরিবর্তন হলেও তা আয়াতের অর্থে কোনও পরিবর্তন ঘটে নাই। এই আয়াতগুলিতে ইহুদীদের প্রতি আল্লাহ্র অনুগ্রহের বর্ণনা সুন্দরভাবে শেষ করা হয়েছে। এরপরে শুরু হতে যাচ্ছে, আধ্যাত্মিক জগতে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর বংশধর হিসেবে [হযরত ইসমাইলের (আঃ) মাধ্যমে] আরবদের উপরে আল্লাহ্র অনুগ্রহ বা করুণার বর্ণনা।