যেসব জনপদকে আমি ধ্বংস করে দিয়েছি, তার অধিবাসীদের ফিরে না আসা অবধারিত।
And a ban is laid on every town (population) which We have destroyed that they shall not return (to this world again, nor repent to Us).
وَحَرَامٌ عَلَى قَرْيَةٍ أَهْلَكْنَاهَا أَنَّهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
Waharamun AAala qaryatin ahlaknaha annahum la yarjiAAoona
YUSUFALI: But there is a ban on any population which We have destroyed: that they shall not return,
PICKTHAL: And there is a ban upon any community which We have destroyed: that they shall not return.
SHAKIR: And it is binding on a town which We destroy that they shall not return.
KHALIFA: It is forbidden for any community we had annihilated to return.
৯৫। যে জনপদকে আমি ধ্বংস করেছি তার লোকদের উপরে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে; তারা আর ফিরে আসবে না ২৭৫২,
২৭৫২। যখন কোন ব্যক্তি বা জাতি পাপের সর্বোচ্চ সীমায় উপণীত হয়, তখন সে ধ্বংসের প্রান্তসীমায় নীত হয়। আল্লাহ্ শাস্তির সময়কাল সেই ব্যক্তি বা জাতির জন্য অতি আসন্ন। কোরাণ শরীফে এরূপ বহু জাতির বিবরণ আছে যারা আল্লাহ্র ক্রোধের পাত্রে পরিণত হয়ে ধবংস হয়ে যায়। যেমন সদম ও গোমরাহ্ শহরের বাসিন্দাদের পাপ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার আর কোনও আশা ছিলো না। এ সব ক্ষেত্রে কোরাণ শরীফে উল্লেখ আছে যে, যারা পূণ্যাত্মা আল্লাহ্র ক্রোধের প্রকাশের পূর্বেই তাদের সাবধান করে দেয়া হয় এবং তাঁদের ধ্বংসজজ্ঞ থেকে রক্ষা করা হয় যেমনটি করা হয়েছিলো হযরত নূহ্ ও লূতকে। এই আয়াতে বলা হয়েছে যে, যারা ধ্বংস প্রাপ্ত হবে সে সব পাপীদের অনুতাপের ও সংশোধনের জন্য আর কোনও সুযোগ দেয়া হবে না। কারণ তারা তাদের সুযোগের সদ্ব্যবহার করার পরিবর্তে তা হাসি ঠাট্টার বিষয়বস্তুতে এবং অবজ্ঞার পাত্রে পরিণত করেছিলো। সুতারাং তাদের আর পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হবে না। শেষ বিচারের দিনে তাদের পুনরুত্থিত করা হবে।