বুখারি হাদিস ৬৬৬

হাদিস ৬৬৬
মুসলিম (র.)………… জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, মু’আয ইবন জাবাল (রাঃ) নবী (করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সঙ্গে সালাত আদায় করার পর ফিরে গিয়ে আপন গোত্রের ইমামতি করতেন। এই হাদিস মুহাম্মদ ইবন বাশশার (রা.) সূত্রে জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, মুয়ায ইবন জাবাল (রাঃ) নবী (করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সঙ্গে সালাত আদায় করার পর ফিরে গিয়ে নিজ গোত্রের ইমামতি করতেন। একদিন তিনি ইশার সালাতে সুরা বাকারা পাঠ করেন, এতে এক ব্যক্তি জামা’আত থেকে বেরিয়ে যায়। এ জন্য মু’আয (রাঃ) তার সমালোচনা করেন, এ খবর নবী (করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর নিকট পৌছালে তিনি তিনবার ‘ফুতান’ অথবা ‘ফাতিনান’ (বিশৃংখলা সৃষ্টিকারী) শব্দটি বললেন। এবং তিনি তাকে আওসাতে মুফাসসালের দুটি সুরা পাঠের নির্দেশ দেন। আমর (রাঃ) বলেন, কোন দুটি সুরার কথা বলেছিলেন, তা আমার স্মরণ নেই।

এই হাদিস মুহাম্মদ ইবন বাশশার (রা.) সূত্রে জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, মুয়ায ইবন জাবাল (রাঃ) নবী (করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সঙ্গে সালাত আদায় করার পর ফিরে গিয়ে নিজ গোত্রের ইমামতি করতেন। একদিন তিনি ইশার সালাতে সুরা বাকারা পাঠ করেন, এতে এক ব্যক্তি জামা’আত থেকে বেরিয়ে যায়। এ জন্য মু’আয (রাঃ) তার সমালোচনা করেন, এ খবর নবী (করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর নিকট পৌছালে তিনি তিনবার ‘ফুতান’ অথবা ‘ফাতিনান’ (বিশৃংখলা সৃষ্টিকারী) শব্দটি বললেন। এবং তিনি তাকে আওসাতে মুফাসসালের দুটি সুরা পাঠের নির্দেশ দেন। আমর (রাঃ) বলেন, কোন দুটি সুরার কথা বলেছিলেন, তা আমার স্মরণ নেই।