বুখারী শরীফ ৫ম খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (২৫১১-৩০৯০)

সন্ধি অধ্যায় (২৫১১-২৫২৯)
19 Topics
বুখারি হাদিস নং ২৫১১ – মানুষের মধ্যে আপোস-মিমাংসা করে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৫১২
বুখারি হাদিস নং ২৫১৩ – সেই ব্যক্তি মিথ্যাবাদী নয় যে মানুষের মধ্যে মিমাংসা করে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ২৫১৪ – “চলো আমরা মিমাংসা করে দেই” সঙ্গীদের প্রতি ইমামের এ উক্তি।
বুখারি হাদিস নং ২৫১৫ – মহান আল্লাহর বাণী : তারা উভয়ে আপোস নিষ্পত্তি করতে চাইলে তাদের কোন দোষ নেই এবং আপোস নিষ্পত্তিই শ্রেয় (৪ : ১২৮)
বুখারি হাদিস নং ২৫১৬ – অন্যায়ের উপর লোকেরা সন্ধিবদ্ধ হলে তা প্রত্যাখ্যান যোগ্য।
বুখারি হাদিস নং ২৫১৭
বুখারি হাদিস নং ২৫১৮ – কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাইতে হবে। গোত্র বা বংশের দিকে সম্বোধন না করলেও ক্ষতি নেই।
বুখারি হাদিস নং ২৫১৯
বুখারি হাদিস নং ২৫২০ – মুশরিকদের সাথে সন্ধি।
বুখারি হাদিস নং ২৫২১
বুখারি হাদিস নং ২৫২২ – ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে সন্ধি।
বুখারি হাদিস নং ২৫২৩ – হাসান ইবনে আলী রা. সম্পর্কে নবী করীম (সা.) এর উক্তি : আমার এ সন্তানটি নেতৃস্থানীয় সম্ভবত আল্লাহ এর মাধ্যমে দুটি বড় দলের মাঝে সন্ধি স্থাপন করাবেন।
বুখারি হাদিস নং ২৫২৪ – আপোস-মিমাংসার ব্যাপারে ইমাম পরামর্শ দিবেন কি?
বুখারি হাদিস নং ২৫২৫
বুখারি হাদিস নং ২৫২৬
বুখারি হাদিস নং ২৫২৭ – ইমাম মিমাংসার নির্দেশ দেওয়ার পর তা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ফয়সালা দিতে হবে।
বুখারি হাদিস নং ২৫২৮ – পাওনাদারদের মধ্যে এবং মৃত ব্যক্তির ওয়ারিসদের মধ্যে মিমাংসা করে দেওয়া এবং এ ব্যাপারে অনুমান করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫২৯ – ঋণ ও নগদ মালের বিনিময়ে আপোস করা।
শর্তাবলী অধ্যায় (২৫৩০-২৫৫০)
21 Topics
বুখারি হাদিস নং ২৫৩০ – ইসলাম গ্রহণ, আহকাম ও ক্রয়-বিক্রয়ে যে সব শর্ত জায়েজ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩১ – ইসলাম গ্রহণ, আহকাম ও ক্রয়-বিক্রয়ে যে সব শর্ত জায়েজ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩২
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৩ – তাবীর করার পর খেজুর গাছ বিক্রি করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৪ – বিক্রয়ে শর্তারোপ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৫ – নির্দিষ্ট স্থান পর্যন্ত সাওয়ারীর পিঠে চড়ে যাওয়ার শর্তে পশু বিক্রি করা জায়েজ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৬ – বর্গাচাষ ইত্যাদির বিষয়ে শর্তাবলী।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৭
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৮ – বিবাহ বন্ধনে সময় মোহরের ব্যাপারে শর্তাবলী।
বুখারি হাদিস নং ২৫৩৯ – চাষাবাদের শর্তাবলী।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪০ – বিয়েতে যে সব শর্ত বৈধ নয়।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪১ – দণ্ডবিধিতে যে সব শর্ত বৈধ নয়।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪২ – মুক্তি দেওয়া হবে এ শর্তে মুকাতাব বিক্রিত হতে রাযী হলে তার জন্য কি কি শর্ত জায়েজ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৩ – তালাকের ব্যাপারে শর্তাবলী।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৪ – লোকদের সাথে মৌখিক শর্তারোপ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৫ – ওয়ালা-এর অধিকার লাভের শর্তারোপ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৬ – বর্গাচষের ক্ষেত্রে এ শর্তারোপ করা যে, যখন ইচ্ছা আমি তোমাকে বের করে দিব।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৭ – যুদ্ধরত কাফিরদের সাথে জিহাদ ও সন্ধির ব্যাপারে শর্তারোপ এবং লোকদের সাথে কৃত মৌখিক শর্ত লিপিবদ্ধ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৮ – মুকাতাব প্রসঙ্গে এবং যে সব শর্ত কিতাবুল্লাহর পরিপন্থী তা বৈধ নয়।
বুখারি হাদিস নং ২৫৪৯ – শর্তারোপ করা ও স্বীকারোক্তির মধ্য থেকে কিছু বাদ দেওয়ার বৈধতা এবং লোকদের মধ্যে প্রচলিত শর্তাবলী প্রসঙ্গে যখন কেউ বলে যে, এক বা দু’ ব্যতীত একশ?
বুখারি হাদিস নং ২৫৫০ – ওয়াকফের ব্যাপারে শর্তাবলী।
অসীয়াত অধ্যায় (২৫৫১-২৫৯০)
40 Topics
বুখারি হাদিস নং ২৫৫১ – অসীয়াত প্রসঙ্গে এবং নবী (সা.) এর বাণী : মানুষের অসীয়াত তার নিকট লিখিত আকারে থাকা উচিত।
বুখারি হাদিস নং ২৫৫২
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৩
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৪
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৫ – ওয়ারিসদের অপরের কাছে হাত পাতা অবস্থায় রেখে যাওয়ার চেয়ে মালদার রেখে যাওয়া শ্রেয়।
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৬ – এক তৃতীয়াংশ অসীয়াত করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৭
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৮ – অসীর প্রতি অসীয়াতকারীর উক্তি : তুমি আমার সন্তানদের প্রতি লক্ষ্য রাখবে, আর অসীর জন্য কিরূপ দাবী জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২৫৫৯ – কোন রোগাক্রান্ত ব্যক্তি মাথা দিয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত করলে তা গ্রহণযোগ্য।
বুখারি হাদিস নং ২৫৬০ – ওয়ারিসের জন্য কোন অসীয়াত নেই।
বুখারি হাদিস নং ২৫৬১ – মৃত্যুর সময় দান খায়রাত করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৬২ – মহান আল্লাহর বাণী: ঋণ আদায় ও অসীয়াত পূর্ণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি ভাগ হবে)।(৪: ১২)।
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৩ – আল্লাহ তা’আলার বাণী: ঋণ আদায় ও অসীয়াত পূর্ণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি ভাগ হবে)।(৪: ১২) এর ব্যাখ্যা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৪
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৫ – যখন আত্মীয়-স্বজনের জন্য ওয়াকফ বা অসীয়াত করা হয় এবং আত্মীয় কারা ?
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৬ – স্ত্রীলোক ও সন্তান-সন্ততি (অসীয়াতরে ক্ষেত্রে) আত্মীয়-স্বজনের অন্তর্ভূক্ত হবে কি ?
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৭ – ওয়াকফকারী তার কৃত ওয়াকফ দ্বারা উপকার হাসিল করতে পারে কি?
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৮
বুখারি হাদিস নং ২৫৬৯ – যদি কেউ বলে যে, আমার এই জমিটি কিংবা বাগানটি আমার মায়ের তরফ থেকে আল্লাহর ওয়াস্তে সাদকা তবে তা জায়িয, যদিও তা কার জন্য জন্য ব্যক্ত না করে।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭০ – কেউ যদি তার আংশিক সম্পদ কিংবা কতিপয় গোলাম অথবা কিছু জন্তু-জানোয়ার সাদকা বা ওয়াকফ করে তবে তা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭১ – আল্লাহর তা’আলার বাণী: মীরাসের মাল ভাগাভাগির সময় যদি কোন আত্মীয়, ইয়াতীম ও মিসকীন উপস্থিত থাকে তবে তা থেকে তাদেরও কিছু দান করবে। (৪: ৮)
বুখারি হাদিস নং ২৫৭২ – হঠাৎ মারা গেলে তার পক্ষ থেকে সাদকা করা মুস্তাহাব আর মৃত ব্যক্তির তরফ থেকে তার মান্নত আদায় করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৩
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৪ – ওয়াকফ, সাদকা ও অসীয়াতে সাক্ষী রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৫ – আল্লাহ তা’আলার বাণী : ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দিবে এবং ভালোর সংগে মন্দ বদল করবে না………….যাকে তোমাদের ভালো লাগে (৪: ২-৩)।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৬ – আল্লাহ তা’আলার বাণী: তোমরা ইয়াতীমদের যাচাই করবে, যে পর্যন্ত না তারা বিবাহযোগ্য হয় এবং তাদের মধ্যে ভাল-মন্দ বিচারের জ্ঞান দেখলে তাদের সম্পদ তাদের ফিরিয়ে দেবে……………
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৭
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৮ – আল্লাহ তা’আলার বাণী: যারা ইয়াতীমদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করে, তারা তাদের উপর উদরে অগ্নি ভক্ষণ করে, তারা জ্বলন্ত আগুনে প্রবেশ করবে।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৯ – আবাসে কিংবা প্রবাসে ইয়াতীমদের থেকে খেদমত গ্রহণ করা, তা তাদের জন্য কল্যাণকর হয় এবং মা ও মায়ের স্বামী কর্তৃক ইয়াতীমের প্রতি স্নেহ দৃষ্টি রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮০ – যখন কোন জমি ওয়াকফ করে এবং সীমা নির্ধারণ না করে তা বৈধ। অনুরূপ সাদকাও।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮১
বুখারি হাদিস নং ২৫৮২ – এক দল লোক তাদের কোন শরীকী জমি ওয়াকফ করে তাহলে তা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৩ – ওয়াকফ কিভাবে লেখা হবে?
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৪ – অভাবগ্রস্ত ধনী ও মেহমানদের জন্য ওয়াকফ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৫ – মসজিদের জন্য জমি ওয়াকফ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৬ – জন্তু জানোয়ার, ঘোড়া, আসবাবপত্র ও সোনারূপা ওয়াকফ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৭ – ওয়াকফের তত্ত্বাবধায়কের খরচ।
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৮
বুখারি হাদিস নং ২৫৮৯ – ওয়াকফকারী যদি বলে, আমি একমাত্র আল্লাহর কাছে এর মূল্যের আশা করি, তবে তা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২৫৯০ – অসীয়াতকারী কর্তৃক মৃতের ওয়ারিসদের অনুপস্থিতিতে মৃতের ঋণ পরিশোধ করা।
জিহাদ অধ্যায় (২৫৯১-২৯৬৩)
343 Topics
বুখারি হাদিস নং ২৭৯২
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৩
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৪ – আরোহণের জন্য ঘোড়া দান করার পর তা বিক্রয় হতে দেখলে।
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৫
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৬ – পিতামাতার অনুমতি নিয়ে জিহাদে যাওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৭ – উটের গলায় ঘন্টা ইত্যাদি বাঁধা প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৮ – যার নাম জিহাদে যাওয়ার জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে আর তার স্ত্রী হজ্জে বের হওয়ার ইচ্ছা করলে অথবা তার কোন ওযর দেখা দিলে, তবে তাকে (জিহাদ থেকে বিরত থাকার) অনুমতি দেওয়া হবে কি?
বুখারি হাদিস নং ২৭৯৯ – গোয়েন্দাগিরি করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮০০ – বন্দীদের পোশাক প্রদান।
বুখারি হাদিস নং ২৮০১ – যার হাতে কোন ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করে তার ফযীলত।
বুখারি হাদিস নং ২৮০২ – শৃঙ্খলে আবদ্ধ কয়েদী।
বুখারি হাদিস নং ২৮০৩ – ইয়াহুদী ও নাসারাদের থেকে যে ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে, তার মর্যাদা।
বুখারি হাদিস নং ২৮০৪ – রাত্রীকালীন আক্রমণে মুশরিকদের মহিলা ও শিশু নিহত হলে।
বুখারি হাদিস নং ২৮০৫ – যুদ্ধে শিশুদের হত্যা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮০৬ – যুদ্ধে মহিলাদের হত্যা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮০৭ – আল্লাহ তাআলার শাস্তি দ্বারা কাউকে শাস্তি দেয়া যাবে না।
বুখারি হাদিস নং ২৮০৮
বুখারি হাদিস নং ২৮০৯ – মুশরিক যদি কোন মুসলমানকে আগুনে জ্বালিয়ে দেয় তবে তাকে কি জ্বালিয়ে দেওয়া হবে?
বুখারি হাদিস নং ২৮১০ – পরিচ্ছেদ ১৮৯৪
বুখারি হাদিস নং ২৮১১ – ঘরবাড়ি ও খেজুর বাগান জ্বালিয়ে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৮১২
বুখারি হাদিস নং ২৮১৩ – ঘুমন্ত মুশরিককে হত্যা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮১৪
বুখারি হাদিস নং ২৮১৫ – তোমরা শত্রুর মুখোমুখি হওয়ার আকাঙ্খা পোষণ কর না।
বুখারি হাদিস নং ২৮১৬ – যুদ্ধ হল কৌশল।
বুখারি হাদিস নং ২৮১৭
বুখারি হাদিস নং ২৮১৮
বুখারি হাদিস নং ২৮১৯ – যুদ্ধে কথা ঘুরিয়ে বলা।
বুখারি হাদিস নং ২৮২০ – হারবীকে গোপনে হত্যা করা ।
বুখারি হাদিস নং ২৮২১ – যুদ্ধক্ষেত্রে কবিতা আবৃত্তি করা ও পরিখা খননকালে স্বর উঁচু করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮২২ – যে ব্যক্তি ঘোড়ার পিঠে স্থির থাকতে পারে না।
বুখারি হাদিস নং ২৮২৩ – চাটাই পুড়ে যখমের চিকিৎসা করা এবং মহিলা কর্তৃক নিজ পিতার মুখমণ্ডলের রক্ত ধৌত করা, ঢাল ভর্তি করে পানি বহন করে আনা।
বুখারি হাদিস নং ২৮২৪ – যুদ্ধক্ষেত্রে ঝগড়া ও মতবিরোধ করা অপছন্দনীয়।
বুখারি হাদিস নং ২৮২৫
বুখারি হাদিস নং ২৮২৬ – রাতে যখন (শত্রুর) ভয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়।
বুখারি হাদিস নং ২৮২৭ – যে ব্যক্তি শত্রু দেখে উচ্চস্বরে বলে, “বিপদ আসন্ন” যাতে লোকদেরকে তা শুনাইতে পারে।
বুখারি হাদিস নং ২৮২৮ – তীর নিক্ষেপ কালে যে বলেছে, এটা লও (পানিও না) আমি অমুকের পুত্র।
বুখারি হাদিস নং ২৮২৯ – শত্রু পক্ষ কারো মিমাংসা মেনে বেরিয়ে আসলে।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩০ – বন্দীকে হত্যা করা হাত পা বেঁধে হত্যা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩১ – স্বেচ্ছায় বন্দিত্ব বরণ করবে কি? এবং যে বন্দিত্ব বরণ করেনি আর যে ব্যক্তি নিহত হওয়ার সময় দু’রাকআত (সালাত) আদায় করল।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩২ – বন্দীকে মুক্ত করা।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৩
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৪ – মুশরিকদের মুক্তিপণ।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৫ – মুশরিকদের মুক্তিপণ।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৬ – হারবী (দারুল হারবের অধিবাসী) যদি নিরাপত্তা ব্যতীত দারুল ইসলামে প্রবেশ করে।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৭ – জিম্মিদের নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধ করা হবে এবং তাদেরকে গোলাম বানানো যাবে না।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৮ – প্রতিনিধি দলকে উপঢৌকন প্রদান।
বুখারি হাদিস নং ২৮৩৯ – প্রতিনিধিদলের আগমন উপলক্ষে সুসজ্জিত হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৮৪০ – কিভাবে শিশু-কিশোরদের নিকট ইসলাম পেশ করা হবে?
বুখারি হাদিস নং ২৮৪১ – যদি কোন সম্প্রদায় দারুল হারবে ইসলাম গ্রহণ করে, আর তাদের ধন-সম্পদ ও জমিজমা থাকলে তা তাদেরই থাকবে।
5 of 7
সৃষ্টির সূচনা অধ্যায় (২৯৬৪-৩০৯০)
127 Topics
বুখারি হাদিস নং ২৯৬৪ – মহান আল্লাহর বাণী: আর তিনিই সত্তা, যিনি সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনয়ন করেন, আবার তিনিই তা সৃষ্টি করবেন পুনর্বার ; আর তা তাঁর জন্য অতি সহজ।
বুখারি হাদিস নং ২৯৬৫
বুখারি হাদিস নং ২৯৬৬
বুখারি হাদিস নং ২৯৬৭
বুখারি হাদিস নং ২৯৬৮ – সাত যমীন।
বুখারি হাদিস নং ২৯৬৯
বুখারি হাদিস নং ২৯৭০
বুখারি হাদিস নং ২৯৭১
বুখারি হাদিস নং ২৯৭২ – সূর্য ও চন্দ্র উভয়ে নির্ধারিত কক্ষপথে আবর্তন করে।
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৩
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৪
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৫
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৬
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৭
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৮ – আল্লাহ তা’আলার বাণী: তিনিই আপন অনুগ্রহের পূর্বে সুসংবাদবাহী রূপে বায় প্রেরণ করেন( ২৫: ৪৮)।
বুখারি হাদিস নং ২৯৭৯
বুখারি হাদিস নং ২৯৮০ – ফেরেশতার বিবরণ।
বুখারি হাদিস নং ২৯৮১
বুখারি হাদিস নং ২৯৮২
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৩
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৪
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৫
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৬
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৭
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৮
বুখারি হাদিস নং ২৯৮৯
বুখারি হাদিস নং ২৯৯০
বুখারি হাদিস নং ২৯৯১
বুখারি হাদিস নং ২৯৯২
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৩
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৪
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৫
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৬
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৭ – যখন তোমাদের কেউ আমীন বলে, আর আসমানের ফেরেশতাগণ আমীন বলেন এবং একের আমীন অন্যের আমীনের সাথে উচ্চারিত হয়, তখন সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৮
বুখারি হাদিস নং ২৯৯৯
বুখারি হাদিস নং ৩০০০
বুখারি হাদিস নং ৩০০১
বুখারি হাদিস নং ৩০০২
বুখারি হাদিস নং ৩০০৩
বুখারি হাদিস নং ৩০০৪
বুখারি হাদিস নং ৩০০৫
বুখারি হাদিস নং ৩০০৬
বুখারি হাদিস নং ৩০০৭
বুখারি হাদিস নং ৩০০৮
বুখারি হাদিস নং ৩০০৯
বুখারি হাদিস নং ৩০১০
বুখারি হাদিস নং ৩০১১
বুখারি হাদিস নং ৩০১২
বুখারি হাদিস নং ৩০৬২
1 of 3
Previous Topic
Next Topic

বুখারি হাদিস নং ২৭৮৫ – কোন উপত্যকায় আক্রমন করাকালে তাসবীহ পড়া।

বুখারী শরীফ ৫ম খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (২৫১১-৩০৯০) জিহাদ অধ্যায় (২৫৯১-২৯৬৩) বুখারি হাদিস নং ২৭৮৫ – কোন উপত্যকায় আক্রমন করাকালে তাসবীহ পড়া।

হাদীস নং ২৭৮৫

মুহাম্মদ ইবনে ইউসুফ রহ………জাবির ইবনে আবদুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা যখন কোন উচু স্থানে আরোহণ করতাম, তখন আল্লাহু আকবার বলতাম আর যখন কোন উপত্যকায় অবতরণ করতাম, তখন সুবহানাল্লাহ বলতাম।

Previous Topic
Back to Lesson
Next Topic