বুখারি হাদিস নং ১৯১৯ – আল্লাহ তা’আলার এ বাণী সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে : সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং অনুগ্রহ সন্ধান করবে……….(৬ : ১০-১১)। আল্লাহ তা’আলার বাণী : তোমরা নিজেদের মধ্যে অন্যের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো ন। কিন্তু তোমাদের পরস্পর রাযী হয়ে ব্যবসা করা বৈধ।

বুখারি হাদিস নং ১৯২০

বুখারি হাদিস নং ১৯২১

বুখারি হাদিস নং ১৯২২

বুখারি হাদিস নং ১৯২৩ – হালাল সুস্পষ্ট, হারামও সুস্পষ্ট, উভয়ের মাঝে অস্পষ্ট বিষয় রয়েছে।

বুখারি হাদিস নং ১৯২৪ – সন্দেহজনক কাজের ব্যাখ্যা।

বুখারি হাদিস নং ১৯২৫

বুখারি হাদিস নং ১৯২৬

বুখারি হাদিস নং ১৯২৭ – সন্দেহযুক্ত থেকে বাঁচা।

বুখারি হাদিস নং ১৯২৮ – ওয়াসওয়াসা ইত্যাদিকে যে সন্দেহ বলে গণ্য করে না।

বুখারি হাদিস নং ১৯২৯

বুখারি হাদিস নং ১৯৩০

বুখারি হাদিস নং ১৯৩১ – যে ব্যক্তি কোথা থেকে সম্পদ উপার্জন করল, তার পরোয়া করে না।

বুখারি হাদিস নং ১৯৩২ – কাপড় ও অন্যান্য দ্রব্যের ব্যবসা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৩৩ – ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে বের হওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১৯৩৪ – আল্লাহর বাণী: যখন তারা দেখল ব্যবসা ও কৌতুক তখন তারা আপনাকে দাঁড়ান অবস্থায় রেখে সেদিকে ছুটে গেল। এবং আল্লাহর বাণী : সে সব লোক, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর যিকির থেকে গাফিল রাখে না।

বুখারি হাদিস নং ১৯৩৫ – মহান আল্লাহর বাণী : তোমরা যা উপার্জন কর, তন্মধ্যে উৎকৃষ্ট থেকে ব্যয় কর। (২ : ২৬৭)

বুখারি হাদিস নং ১৯৩৭ – যে ব্যক্তি জীবিকায় বৃদ্ধি কামনা করে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৩৮ – হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক বাকিতে খরিদ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৩৯

বুখারি হাদিস নং ১৯৪০ – লোকেরা উপার্জন এবং নিজ হাতে কাজ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৪১

বুখারি হাদিস নং ১৯৪২

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৩

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৪

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৫

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৬ – ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা ও সদ্ব্যবহার । আর যে ব্যক্তি তার পাওনার তাগাদা করে সে যেন অন্যায় বর্জন করে তাগাদা করে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৭ – সচ্ছল ব্যক্তিকে অবকাশ দেওয়া ।

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৮ – অভাবগ্রস্তকে অবকাশ প্রদান করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৪৯ – ক্রেতা-বিক্রেতা কর্তৃক কোন কিছু গোপন না করে পণ্যের পূর্ণ অবস্থা বর্ণনা করা এবং একে অন্যের কল্যাণ কামনা করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫০ – মিশ্রিত খেজুর বিক্রি করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫১ – গোশত বিক্রেতা ও কসাই প্রসঙ্গে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫২ – মিথ্যা বলা ও দোষ গোপন করায় ক্রয়-বিক্রয়ের বরকত নষ্ট হওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৩ – আল্লাহ তা’আলার বাণী : হে মু’মিনগণ ! তোমরা চক্র বৃদ্ধি হারে সূদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার (৩ : ১৩০)।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৪ – সূদ গ্রহণকারী তার সাক্ষী ও লেখক।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৫

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৬ – সূদদাতা। এ সঙ্গে আল্লাহ তা’আলার বাণী : হে মু’মিনগণ ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর………

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৭ – (আল্লাহ তা’আলার বাণী) : আল্লাহ সূদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দানকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ কোন অকৃতজ্ঞ পাপীকে ভালবাসেন না।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৮ – ক্রয়-বিক্রয় কসম খাওয়া নিষিদ্ধ।

বুখারি হাদিস নং ১৯৫৯ – স্বর্ণকার প্রসঙ্গে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬০

বুখারি হাদিস নং ১৯৬১ – তীরের ফলক প্রস্তুতকারী ও কর্মকার প্রসঙ্গে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬২ – দরজী প্রসঙ্গে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬৩ – তাঁতী প্রসঙ্গে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬৪ – সূত্রধর প্রসঙ্গে।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬৫

বুখারি হাদিস নং ১৯৬৬ – ইমাম কর্তৃক নিজেই প্রয়োজনীয় বস্তু খরিদ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬৭ – জন্তু ও গাধা খরিদ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৯৬৮ – জাহিলী যুগে যে সকল বাজার ছিল এরপর ইসলামী যুগে সেগুলোতে লোকদের বেচা-কেনা করা।