বুখারি হাদিস নং ১৩৬৩

বুখারি হাদিস নং ১৩৬৪ – পণ্যদ্রব্য দ্বারা যাকাত আদায় করা।

বুখারি হাদিস নং ১৩৬৫

বুখারি হাদিস নং ১৩৬৬ – পৃথক গুলো একত্রিত করা যাবে না। আর একত্রিত গুলো পৃথক করা যাবে না।

বুখারি হাদিস নং ১৩৬৭ – দুই অংশীদার (এর একজনের নিকট থেকে সমুদয় মালের যাকাত উসুল করা হলে) একজন অপরজন থেকে তার প্রাপ্য অংশ আদায় করে নিবে।

বুখারি হাদিস নং ১৩৬৮ – উটের যাকাত ।

বুখারি হাদিস নং ১৩৬৯ – যার উপর বিনতে মাখায যাকাত দেওয়া ওয়াজিব হয়েছে অথচ তার কাছে তা নেই।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭০ – বকরীর যাকাত।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭১ – অধিক বয়েসে দাঁত পড়া বৃদ্ধ ও ত্রুটিপূর্ণ বকরী এবং পাঠা যাকাত হিসেবে গ্রহণ করা হবে না, তবে উসূলকারী যা ইচ্ছা করেন।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭২ – বকরীর (চার মাস বয়সের মাদী) বাচ্চা যাকাত হিসেবে গ্রহণ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৩ – যাকাতের ক্ষেত্রে মানুষের উত্তম মাল নেওয়া হবে না।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৪ – পাঁচ উটের কমে যাকাত নেই ।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৫ – গরুর যাকাত।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৬ – নিকটাত্মীয়দের কে যাকাত দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৭

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৮ – মুসলিমের উপর তার ঘোড়ার কোন যাকাত নেই।

বুখারি হাদিস নং ১৩৭৯ – মুসলিমের উপর তার গোলামের যাকাত নেই।

বুখারি হাদিস নং ১৩৮০ – ইয়াতীমকে সাদকা দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১৩৮১ – স্বামী ও পোষ্য ইয়াতীমকে যাকাত দেওয়া।

বুখারি হাদিস নং ১৩৮২

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৩ – আল্লাহর বাণী : দাসমুক্তির জন্য, ঋণ ভারাক্রান্তদের জন্য ও আল্লাহর পথে (৯ : ৬০)।

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৪ – যাচনা থেকে বিরত থাকা।

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৫

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৬

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৭

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৮ – যাকে আল্লাহ সাওয়াল ও অন্তরের লোভ ছাড়া কিছু দান করেন।

বুখারি হাদিস নং ১৩৮৯ – সম্পদ বাড়ানোর জন্য যে মানুষের কাছে সাওয়াল করে।

বুখারি হাদিস নং ১৩৯০ – মহান আল্লাহর বাণী : তারা মানুষের কাছে নাছোড় হয়ে যাচনা করে না।

বুখারি হাদিস নং ১৩৯১

বুখারি হাদিস নং ১৩৯২

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৩

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৪

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৫ – খেজুরের পরিমাণ আন্দাজ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৬ – বৃষ্টির পানি ও প্রবাহিত পানি দ্বারা সিক্ত ভূমির উৎপাদিত ফসলে উপর উশর।

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৭ – পাঁচ ওসাক-এর কম উৎপন্ন দ্রব্যের যাকাত নেই।

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৮ – খেজুর সংগ্রহের সময় যাকাত দিতে হবে এবং শিশুকে যাকাতের খেজুর নেওয়ার অনুমতি দেওয়া যাবে কি ?

বুখারি হাদিস নং ১৩৯৯ – এমন ফল বা খেজুর গাছ অথবা (ফসল) সহ জমি কিংবা শুধু ফসল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর যাকাত বা উশর ফরয হয়েছে আর ঐ যাকাত বা উশর অন্য ফল বা ফসল দ্বারা আদায় করা বা এমন ফল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর সাদকা ফরয হয়নি।

বুখারি হাদিস নং ১৪০০

বুখারি হাদিস নং ১৪০২ – নিজের সাদকাকৃত বস্তু কেন যায় কি ? অন্যের সাদকাকৃত বস্তু ক্রয় করতে কোন দোষ নেই।

বুখারি হাদিস নং ১৪০৩

বুখারি হাদিস নং ১৪০৪ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর বংশধরদের সাদকা দেওয়া সম্পর্কে আলোচনা।

বুখারি হাদিস নং ১৪০৫ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহধর্মিণীদের আযাদকৃত দাস-দাসীদেরকে সাদকা দেওয়া ।

বুখারি হাদিস নং ১৪০৬

বুখারি হাদিস নং ১৪০৭ – সাদকার প্রকৃতি পরিবর্তন হলে।

বুখারি হাদিস নং ১৪০৮

বুখারি হাদিস নং ১৪০৯ – ধনীদের থেকে সাদকা গ্রহণ করা এবং যে কোন স্থানের অভাবগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণ করা।

বুখারি হাদিস নং ১৪১০

বুখারি হাদিস নং ১৪১১ – রিকাযে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব।

বুখারি হাদিস নং ১৪১২ – মহান আল্লাহর বাণী : “এবং যে সব কর্মচারী যাকাত উসুল করে” এবং যাকাত উসুলকারীর ইমামের নিকট হিসাব প্রদান।