বংশাবলি ১ – ০১

১ আদম, শেখ, ইনোশ, কৈনন, মহললেল, য়েরদ, হনোক, মথূশেলহ, লেমক, নোহ।
২
৩
৪ নোহর তিন পুত্র। তাদের নাম ছিল শেম, হাম এবং য়েফত্‌।
৫ য়েফতের সাত পুত্রের নাম হল: গোমর, মাগোগ, মাদয়, যবন, তুবল, মেশক আর তীরস।
৬ গোমরের পুত্রদের নাম: অস্কিনস, দীফত্‌ আর তোগর্ম।
৭ যবনের পুত্ররা হল: ইলীশা, তর্শীশ, কিত্তীম ও রোদানীম।
৮ হামের পুত্রদের নাম: কূশ, মিশর, পূট ও কনান।
৯ কূশের পুত্রদের নাম: সবা, হবীলা, সপ্তা, রয়মা ও সপ্তকা। রয়মার পুত্রদের নাম: শিবা ও দদান।
১০ কূশের এক উত্তরপুরুষের নাম ছিল নিম্রোদ। তিনি বড় হয়ে পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ও সাহসী যোদ্ধা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।
১১ লূদ, অনাম, লহাব, নপ্তুহ,
১২ পথ্রোষ, কস্লূহ, কপ্তোর- এদের সকলের পিতা ছিলেন মিশর। কস্লূহ ছিলেন পলেষ্টীয়দের পূর্বপুরুষ।
১৩ কনানের প্রথম পুত্র ছিল সীদোন।
১৪ কনান- যিবূষীয়, ইমোরীয়, গির্গাশীয,
১৫ হিব্বীয়, অর্কীয, সীনীয, অর্বদীয,
১৬ সমারীয আর হমাতীযদেরও পূর্বপুরুষ।
১৭ শেমের পুত্রদের নাম: এলম, অশূর, অর্ফক্ষদ, লূদ এবং অরাম। অরামের পুত্ররা হল: ঊষ, হূল, গেথর ও মেশেক।
১৮ অর্ফক্ষদ ছিলেন শেলহর পিতা এবং এবরের পিতামহ। দিক্ল
১৯ এবরের দুই পুত্রের এক জনের নাম ছিল পেলগ, কারণ তাঁর জন্মের পর থেকেই পৃথিবীর লোকরা বিভিন্ন ভাষাগোষ্ঠীতে বিভক্ত হয়ে যায়। পেলগের ভাইযের নাম ছিল য়ক্তন। (
২০ যক্তন পুত্রদের নাম: অল্মোদদ, শেলফ, হত্‌সর্মাবত্‌, য়েরহ,
২১ হদোরাম, ঊসল, দিক্ল,
২২ এবল, অবীমায়েল, শিবা,
২৩ ওফীর, হবীলা ও য়োববের পিতা ছিল। ইহারা সকলে যক্তনের পুত্র।)
২৪ শেমের উত্তরপুরুষ হল অর্ফক্ষদ, শেলহ,
২৫ এবর, পেলগ, রিয়ূ,
২৬ সরূগ, নাহোর, তেরহ আর
২৭ অব্রাম (অব্রাম যাকে অব্রাহামও বলা হয়।)
২৮ অব্রাহামের দুই পুত্রের নাম ইসহাক ও ইশ্মায়েল।
২৯ এদের উত্তরপুরুষ নিম্নরূপ:ইশ্মায়েলের প্রথম ও বড় ছেলের নাম নবায়োত্‌। তাঁর অন্যান্য পুত্রদের নাম হল: কেদর, অদ্বেল, মিব্সম,
৩০ মিশ্ম, দূমা, মসা, হদদ, তেমা,
৩১ যিটূর, নাফীশ ও কেদমা।
৩২ অব্রাহামের উপপত্নী কটূরা- সিম্রণ, যক্ষণ, মদান, মিদিয়ন, যিশ্বক ও শূহ প্রমুখ পুত্রদের জন্ম দিয়েছিলেন।যক্ষণের পুত্রদের নাম: শিবা ও দদান।
৩৩ মিদিয়নের পুত্রদের নাম: ঐফা, এফর, হনোক, অবীদ আর ইল্দায়া।এঁরা সকলেই ছিলেন কটূরার উত্তরপুরুষ।
৩৪ অব্রাহামের এক পুত্রর নাম ইসহাক। ইসহাকের দুই পুত্র- এষৌ আর ইস্রায়েল।
৩৫ এষৌর পুত্রদের নাম: ইলীফস, রূয়েল, যিয়ূশ, যালম আর কোরহ।
৩৬ ইলীফসের পুত্রদের নাম: তৈমন, ওমার, সফী, গয়িতম আর কনস। ইলীফস আর তিথর অমালেক নামেও এক পুত্র ছিল।
৩৭ রূয়েলের পুত্রদের নাম: নহত্‌, সেরহ, শম্ম আর মিসা।
৩৮ সেয়ীরের পুত্রদের নাম: লোটন, শোবল, সিবিয়োন, অনা, দিশোন, এত্‌সর আর দীশন।
৩৯ লোটনের পুত্রদের নাম: হোরি আর হোমম। লোটনের তিথা নামে এক বোনও ছিল।
৪০ শোবলের পুত্রদের নাম: অলিয়ন, মানহত্‌, এবল, শফী আর ওনম।সিবিয়োনের পুত্রদের নাম: অয়া আর অনা।
৪১ অনার পুত্র হল দিশোন।দিশোনের পুত্রদের নাম: হম্রণ, ইশ্বন, যিত্রণ আর করাণ।
৪২ এত্‌সরের পুত্রদের নাম: বিল্হন, সাবন আর যাকন।দিশনের পুত্রদের নাম: ঊষ আর অরাণ।
৪৩ ইস্রায়েলে রাজতন্ত্র চালু হবার বহু আগে থেকেই ইদোমে রাজতন্ত্র প্রচলিত ছিল। নীচে ইদোমের রাজাদের পরিচয় দেওয়া হল:ইদোমের প্রথম রাজা ছিলেন বিয়োরের পুত্র বেলা। বেলার রাজধানীর নাম ছিল দিন্হাবা।
৪৪ বেলার মৃত্যুর পর বস্রার সেরহের পুত্র য়োব্ব নতুন রাজা হলেন।
৪৫ য়োববের মৃত্যুর পর রাজা হলেন তৈমন দেশের হূশম।
৪৬ হূশম মারা গেলে তাঁর জায়গায় বদদের পুত্র হদদ নতুন রাজা হলেন। তাঁর রাজধানীর নাম ছিল অবীত্‌। তিনি মোয়াবীয়দের দেশে মিদিযনকে যুদ্ধে পরাজিত করেছিলেন।
৪৭ হদদের মৃত্যুর পর মস্রেকার বাসিন্দা সম্ল তাঁর জায়গায় নতুন রাজা হলেন।
৪৮ সম্ল মারা গেলে ফরাত্‌ নদীর তীরবর্তী রহোবোতের শৌল নতুন রাজা হলেন।
৪৯ শৌল মারা গেলে রাজা হলেন অক্বোরের পুত্র বাল্-হানন।
৫০ বাল্-হাননের মৃত্যুর পর রাজা হলেন হদদ। তাঁর রাজধানীর নাম ছিল পায় আর তাঁর স্ত্রীর নাম মহেটবেল। মহেটবেল ছিলেন মট্রেদের কন্যা, মেষাহবের দৌহিত্রী।
৫১ তারপর হদদের মৃত্যু হল।তিম্ন অলিয়া, য়িথেত্‌,
৫২ অহলীবামা, এলা, পীনোন, ৫৩কনস, তৈমন, মিব্সর, ৫৪মগ্দীযেল, ঈরম প্রমুখ ব্যক্তিরা ছিলেন ইদোমের নেতা।
৫৩
৫৪