সে এসে সমস্ত ভেঙে দিয়ে গেল
বিকেল বেলায়।
ইটের পাঁজার মতো থরে থরে সাজানো সুখের
সাঁচীসত’প ভেঙে দিয়ে গেল।
বুকের নিভৃত কোণে স্থাপত্যের এবং সি’তির
কোনারক ভেঙে দিয়ে গেল।
চুরমার শব্দে পাখি উড়ে গেল বৃক্ষলতা ছেড়ে
নদী মুখ লুকোলো বালিতে।
এত ভাঙাভাঙি
এত টুকরো টুকরো কাঁচ, রক্তকণা
কুঁচি কুঁচি ছেঁড়া পাপড়ি, পেরেক, আলপিন
আমি একা কুড়োবো কি করে?