ব্রাহ্ম পর্ব
মধ্য পর্ব
প্রতিসর্গ পর্ব
1 of 3

বিবাহ বিধি বর্ণন

।। বিবাহ বিধিবৰ্ণনম্।।

।। বিবাহ বিধি বর্ণন।।

অসপিন্ডা চ যা মাতুরসগোত্রা চ যা পিতুঃ। সা প্রশস্তা দ্বিজাতীনাং দারকর্মনি মৈথুনে।।১।। সহজো ন ভবেদ্যস্যা ন চ বিজ্ঞায়তে পিতা নোপয়চ্ছেত তাং প্রাজ্ঞঃ পুত্রিকাধর্মশং করা।।২।। ব্রাহ্মণানাং প্রশস্তা স্যাৎসবর্ণা দারকর্মণি। কামশস্ত প্রবৃত্তানামিমাঃ স্যু ক্রমশোহবরাঃ।।৩।। ক্ষত্রস্যাপি সবর্ণা স্যাৎপ্রথমা দ্বিজসত্তমাঃ। দ্বে দ্বাপরে তথা প্রোক্তে কামতস্তু ন ধর্মতঃ।।৪।। বৈশ্যসৈকা বরা প্রোক্তা সবর্ণা চৈব ধর্মতঃ। তথাবরা কামতস্তু দ্বিতীয়া ন তু ধর্মতঃ।।৫।।

যে নারী নিজ মাতার সপিন্ড নয় এবং পিতার গোত্রের নয় সেই স্ত্রী দ্বিজাতির বিবাহ তথা মৈথুনের জন্য প্রশস্ত।।১।।

যে নারীর সহজাত ভাই নেই এবং যার পিতারও পরিচয় জানা নেই তাকে প্রাজ্ঞ পুরুষের পুত্রিকা ধর্মের শঙ্কা হেতু উপযম করা উচিত নয়। ২

ব্রাহ্মণদের সবর্ণা নারী দারকর্মতে প্রশস্ত হয়। কামের বাসনা শান্ত করার বিবাহিত নিম্নবর্ণের স্ত্রীরা ক্রমশঃ অবর হয়।।৩।।

হে দ্বিজশ্রেষ্ঠগণ, ক্ষত্রিয়ের জন্য যে সবর্ণা স্ত্রী হয় সে উত্তম হয় এবং দু’জন বৈশ্য এবং শূদ্র কন্যা ঐ উক্ত ক্রম থেকে অধম হয়। তারা কাম বাসনা পূর্তিকারী হয়, ধর্মের জন্য নয়।।৪।।

এই প্রকারে বৈশ্যরও এক সবর্ণা স্ত্রী থাকে যে ধর্ম, অর্থ ও কামে শ্রেষ্ঠ হয় এবং দ্বিতীয় যে অসবর্ণা থাকে সে কামের জন্যই থাকে, ধর্মের জন্য নয়।। ৫।।

শূদ্রেব ভার্যা শূদ্রস্য ধর্মতো মনুবব্রবীৎ। চতুর্ণামপি বণনাং পরিণেতা দ্বিজোত্তমঃ।।৬।। ন ব্রাহ্মণক্ষত্রিয়োরাপদ্যপি হি তিষ্টতো। কস্মিং শ্চিদপি বৃত্তান্তে শূদ্রা ভার্যাপদিশ্যতে।।৭।। হীনজাতিস্ক্রিয়ং মোহাদুবহস্তো দ্বিজাতয়ঃ। কুলান্যেব নয়ন্ত্যাশু সসন্তানানি শূদ্রতাম্।।৮।। শূদ্রমারোপ্য বেদ্যাং তু পতিতোত্রিবভূব হ। উতথ্য পুত্ৰজননাৎ পতিত্বমবাপ্তবান।।৯।। শূদ্রস্য পুত্রমাপাদ্য শৌনকঃ শুদ্রতাং গতঃ। ভূম্বাদয়োপ্যেবমেব পতিতত্বমবাপুয়ুঃ।।১০।। শূদ্রাং শয়ণমারোপ্য ব্রহ্মণো যাত্যধোগতিম্। জনয়িত্বা সুতং তস্যাং ব্রাহ্মণ্যাদেব হীয়তে।।১১।।

শূদ্রের একজন শূদ্রস্ত্রী থাকে ধর্ম অনুযায়ী-এটা মনুমহর্ষি বলেছেন, দ্বিজোত্তম চার বর্ণের কন্যার পরিণেতা হয়।।৬।।

ব্রাহ্মণ এবং ক্ষত্রিয় এর জন্য আপৎকল্পে ও কোনও বৃত্তান্ত দ্বারা শূদ্রস্ত্রীর উপদেশ দেওয়া হয় না। যে দ্বিজাতি মোহে নিম্নজাতির স্ত্রীকে বিবাহ করে সে সন্তানের সঙ্গে নিজ বংশকে শূদ্রতে পরিণত করে।।৭-৮।।

প্রথমে অত্রিমুনি বেদীতে শূদ্রা স্ত্রীকে আরোপিত করেছিলেন এবং পতিত হয়েছিলেন। উতথ্য ঋষি শূদ্রা স্ত্রীর গর্ভে পুত্র জন্ম দিয়েছিলেন এই কারণে তিনি পতিত হয়েছিলেন।।৯।।

শূদ্রের পুত্র প্রাপ্ত হয়ে শৌনক মুনিও শূদ্রত্ব প্রাপ্ত হয়েছিলেন। এইভাবে ভৃগু প্রভৃতি অন্য মুনিগণও পতিত হয়েছিলেন।।১০।।

ব্রাহ্মণ শূদ্রা নারীকে নিজ শয্যায় শয়ন করিয়ে অধোগতি প্রাপ্ত হয় এবং ঐ শূদ্রা স্ত্রীর যদি কোনও পুত্র হয় তবে সে নিজের ব্রাহ্মণত্বকেও হারায়।।১১।।

দৈবপিত্ৰাতিয়োনি তৎপ্রধানানি যস্য তু। নাদন্তি পিতরৌ দেবা স চ স্বৰ্গ নগচ্ছতি।।১২।। বৃষলীফেলপীতস্য নিঃশ্বাসোপহস্য চ। তস্যাং চৈব প্ৰসূতস্য নিষ্কৃতির্ন বিধীয়তে।।১৩।। চতুর্ণামপি বিপ্রেন্দ্রাঃ প্রত্যেহ চ হিতাহিতম্। সমাসতো ব্রবীম্যেষ বিবাহাষ্টকমুত্তমম্।।১৪। ব্রাহ্মো দৈবস্তথা চার্যঃ প্রাজাপত্য স্তথাসুরঃ। গান্ধর্বো রাক্ষসশ্চৈব পৈশাচশ্চাষ্টমোহধমঃ।। ১৫।। বিদ্বদ্ভিঃ সেবিতং ধর্মং শাস্ত্রোক্তং চ সুরোত্তম্। বদস্না সু সুরশ্রেষ্ঠ কৌতুকং পরমংহিনঃ।।১৬।।

দৈবকর্ম, পিতৃকর্ম এবং আতিথেয় কর্ম যা ব্রাহ্মণদের জন্য সবথেকে প্রধান, সেখানে এই প্রকার ব্রাহ্মণের থেকে দেবতা ও পিতৃগণ অন্নগ্রহণ করেন না। যে শূদ্রা স্ত্রীর সাথে ভোগ অর্থাৎ সন্তান উৎপাদন করেছে সে স্বর্গেও যাবার অধিকার পায় না।।১২।।

বৃষলী অর্থাৎ শূভ্রার ফেন পানকারী এবং নিশ্বাসে উপহৃত তথা শূদ্রার গর্ভে উৎপন্ন হয়েছে যে তার কোনও প্রায়শ্চিত্ত হয় না।।১৩।।

হে বিপ্রেন্দ্ৰগণ! এখন আমি চার বর্ণের এই সংসারে এবং মৃত্যুর পর যা মঙ্গলকর হবে সংক্ষেপে তা বলছি এবং আট প্রকার বিরহ তথা তাদের মধ্যে কোন বিবাহ উত্তম তাও বলছি। ব্রাহ্ম, দৈব, আর্য, প্রজাপত্য, আসুর, গান্ধর্ব, রাক্ষস এবং পৈশাচ (অধম) বিবাহ। এগুলি হল আটপ্রকার বিবাহ।।১৪-১৫।।

হে সুরোত্তম! যা ধর্মশাস্ত্রে বলা হয়েছে এবং যে ধর্মসাধন করেন বিজ্ঞপুরুষগণ, হে দেবশ্রেষ্ঠ! সেই ধর্ম এবার বলবো, আমাদের হৃদয়ে এটা জানার অনেক কৌতুহল আছে।। ১৬।।

বিদ্বদ্ভিঃ সেবিতঃ সদ্ভিনিত্যমদ্বেযরাগিভিঃ। হৃদয়েনাভ্যনুজ্ঞাতো যো ধর্মস্তং নিবোধত।।১৭।। কামাত্মণা ন প্রশস্তা ন বেহাস্যাপ্যকামতা। কাম্যো হি বেদ্বাধিগমঃ কর্মযোগশ্চ বৈদিকঃ।।১৮।। সংকল্পজ্জায়তে কামো যজ্ঞাদ্যাতি চ স্বশঃ। ব্রতা নিয়মধর্মাশ্চ সর্বে সংকল্পজাঃ স্মৃতা।।১৯।। কামাদৃতে ক্রিয়াকারী দৃশ্যতে নেহ কৰ্হিচিৎ। যদ্যদ্বি কুরুতে কশ্চিত্তত্তৎ কামস্য চেষ্টিতম।।২০।। নিগমো ধর্মমূলং স্যাস্মৃতিশীলে তথৈব চ। তথাচারশ্চ সাধূনামাত্মন স্তুষ্টিরেব চ।।২১।।

যে ধর্ম বিদ্বানগণ সেবন করেছেন এবং সৎপুরুষ ও রাগহীন পুরুষ সেবন করেছেন এবং হৃদয়ের দ্বারাও অভ্যনুজাত ধর্ম আছে তাকে তুমি ভালো বলে বুঝে নাও।।১৭।

এই সংসারে কামাত্মতা থাকা প্রশংসনীয় নয় এবং বেদের প্রতি অকামতাও প্রশস্ত নয়, কেননা বেদের জ্ঞান প্রাপ্ত হওয়া অত্যন্ত কাম্য এবং যে বৈদিক কর্মযোগ আছে তাও জানার যোগ্য।।১৮।।

মনের সংকল্প থেকে কামের উৎপত্তি হয় এবং কামের পূর্তি হয় যজ্ঞের দ্বারা। ব্রত, নিয়ম এবং ধর্ম সবই সংকল্প থেকে উৎপন্ন হয় বলা হয়।।১৯।।

এই সংসারে কাম ছাড়া কোনও কর্মকারী কোনও সময়ে দেখা যায় না। যে কোনও পুরুষ যা যা কিছু এখানে করে তা সব কাম দ্বারা চেষ্টিত হয় অর্থাৎ হৃদয়ে কোনো না কোনো ইচ্ছা নিয়েই সব লোক কর্মে প্রবৃত্ত হয়।।২০।।

যে পুরুষ স্মৃতি কথিত কর্ম করার স্বভাব সম্পন্ন হয় তার মধ্যে নিগমের এক ধর্মের মূল থাকে। সাধু পুরুষের স্বয়ং নিজ আত্মার সন্তুষ্টি হওয়াও ধর্মের মূল বলা হয়।।২১।।

সর্বং তু সমবেক্ষতে নিশ্চিয়ং জ্ঞানচক্ষুষা। শ্ৰুতি প্রাধান্যতো বিদ্বান স্বধর্মে নিবসেত বৈ।।২২।। শ্রুতিস্মৃত্যুদিতং ধর্মমনুতিষ্ঠন সদা নরঃ। প্রাপ্য চেহ পরাং কীর্তিং যাতি শত্রুসলোকতাম্।।২৩। শ্রুতিস্তু বেদো বিজ্ঞেয়ো ধর্মশাস্ত্রং তু বৈ স্মৃতিঃ। তে স্বার্থে মীমাংস্যে তাভ্যাং ধর্মো হি নিবভৌ।।২৪। যোহ বমন্যেন তে চোভে হেতুশাস্ত্রাশ্রয়াদ্বিজঃ। স সাধুভির্বহ্যিকষো নাস্তিকো বেদনিন্দকঃ।।২৫।। বেদঃ স্মৃতি সদাচার স্বস্য চ প্রিয়মাত্মনঃ। এত চতুবিধং বিপ্ৰাঃ সাক্ষাদধমশ্য লক্ষণম্।।২৬।। ধর্মজ্ঞানং ভবেদ বিপ্রা অর্থকামেস্ব সজ্জতাম্। ধর্মং জিজ্ঞাসমানাণাং প্রমান গমং পরম্।।২৭।।

নিজ জ্ঞানচক্ষুর দ্বারা এই সব ভালোভাবে অবেক্ষণ করতে হবে এবং নিশ্চয়পূর্বক করতে হবে। বিদ্বান পুরুষের কর্তব্য শ্রুতির প্রধানতা দ্বারা নিজ ধর্মে নিবাস করা।।২২।।

শ্রুতি এবং স্মৃতিতে স্থিত ধর্মের অনুষ্ঠানকারী মানুষ এই লোকে সর্বদা পরম কীর্তি প্রাপ্ত হয় এবং শেষে ইন্দ্রলোকে যায়।।২৩।।

শ্রুতির থেকে বেদ জানা উচিত এবং এতে স্মৃতি ধর্মশাস্ত্র থাকে। সমস্ত কর্মে এই দু’য়ের বিচার করা উচিত। এই দুটি থেকেই ধর্ম প্রকাশিত হয়েছিল।।২৪।।

যে ব্রাহ্মণ হেতুশাস্ত্রের আশ্রয় নিয়ে এই দু’য়ের অপমান করে সে ঈশ্বরের সত্তা অমান্যকারী নাস্তিক এবং বেদের অবমাননাকারী হয়।।২৫।।

বেদ, স্মৃতি, সদাচার এবং যা নিজ আত্মার ভালো লাগে এই চারটি সাক্ষাৎ ধর্মের লক্ষণ হয়।।২৬।।

অর্থ কামে অনাসক্ত ধর্মের জিজ্ঞাসাকারীর ধর্মজ্ঞান হয়। প্রমাণ থেকে তাঁর গরম বেদার্থজ্ঞান হয়।।২৭।।

নিষেকাদিম্মানান্তো মন্ত্রৈর্যস্যদিতো বিধিঃ। অধিকারো ভবেত্তস্য বেদেষু চ জপেষু চ।।২৮।। সরস্বতীদৃষদ্বত্যোদেবচনদ্যোর্যন্তরম্। তদেব নিমিতং দেশং ব্রহ্মাবতং প্রচক্ষতে।।২৯।। যস্মিন দেশে য আচার পারম্পর্মক্রমাগতঃ। বর্ণানাং সান্তরালানাং স সদাচার উচ্যতে।।৩০।। কুরুক্ষেত্রং চ মৎস্যাশ্চ পঞ্চালাঃ শূরসেনয়ঃ। এষ ব্রহ্মর্ষিদেশো বৈ ব্রহ্মাবর্তাদনন্তরম্।।৩১।। এত দ্দেশপ্রসূতস্য সকাশাদগ্ৰজন্মনঃ। স্বং স্বং চরিত্রং শিক্ষন্তি পৃথিব্যাং সর্বমানবাঃ।।৩২।। হিমবদ্বিন্ধ্যয়োমধ্যে যৎপ্রাগ্নিন শনাদপি। প্রত্যগেব প্রয়াগাচ্চ মধ্যদেশঃ প্রকীর্তিতঃ।।৩৩।। আসমুদ্ৰাত্তু বৈ পূৰ্বাদাসমুদ্রাত্ত্ব পশ্চিমাৎ। তয়োরেবান্তরং গিযোরার্যবর্তং বিদধাঃ।।৩৪।।

নিষেক থেকে শ্মশানের শেষ পর্যন্ত মন্ত্রের দ্বারা যার বিধি বলা হয়েছে, বেদে এবং জপে তার অধিকার আছে।।২৮।।

সরস্বতী এবং দৃষদ্বতী এই দুই দেবতা নদীর যে অন্তর তাই ব্রহ্মবর্ত নামে প্ৰসিদ্ধ।।২৯।।

যে দেশে যা আচার পরম্পরা ক্রমে চলে আসছে অর্থাৎ অন্তরালসহ বর্ণের যে আচার আছে তাই সদাচার বলা হয়।।৩০।।

কুরুক্ষেত্র, মৎস্য, পঞ্চাল এবং ব্রহ্মার্ষিগণের দেশ যেগুলি ব্রহ্মবর্তের পরে আছে।।৩১।।

এই দেশে যা উৎপন্ন হয়েছে ওই অগ্রজন্মা অর্থাৎ ব্রাহ্মণের সকাশে পৃথিবীতে সমস্ত মানুষ নিজ নিজ চরিত্র শিক্ষা করেন।।৩২।।

হিমাচল এবং বিন্ধ্যগিরির মধ্যে যে দেশ বিনশনেরও আগে এবং প্রয়াগের থেকে আগে আছে তাকে মধ্য দেশের নামে বলা হয়েছে।।৩৩।।

পূর্বসাগর থেকে নিয়ে পশ্চিম সাগর পর্যন্ত এই দুই পর্বতের যে অন্তরভাগ আছে তাকে পন্ডিতগণ আর্যাবর্ত বলেন।।৩৪।।

প্রকীর্তিতেয়ং ধর্মস্য বুধৈযোনিদ্বিজোত্তমাঃ। সম্ভবশ্চাস্য সর্বস্য সমাসান্ন তু বিস্তরাৎ।।৩৫।। এতান্নিত্যং শুভান্দেশ সংক্ষয়েৎ দ্বিজোত্তমঃ। যস্মিল্কস্মিংশ্চ নিবসেৎপাদজো বৃত্তিকর্শিতঃ।।৩৬।। প্রকীর্তিতেয়ং ধর্মস্য বুধাযোনির্দ্বিজোত্তমাঃ। সংভবশ্চাস্য সর্বস্য সমাসান্ন তু বিস্তরাৎ।।৩৭।।

যেখানে কালো গরু এবং হরিণ স্বভাবতই অটন ক্রিয়া করে সেই দেশ যাজ্ঞিক দেশ বলে বুধতে হবে। এর অন্য দেশ ম্লেচ্ছ দেশ।।৩৫।।

শ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মদের কর্তব্য হল–ঐ শুভ দেশে নিজ নিবাস স্থান তৈরী করা। যে কোনও দেশে বৃত্তির দ্বারা কর্শিত শূদ্রের নিবাস করতে হবে।।৩৬।।

হে শ্ৰেষ্ঠ দ্বিজগণ! মহা পন্ডিতগণ একেই ধর্মের যোনি বলেছেন। এই সবের বিবরণ সংক্ষেপে বলা হল, বিস্তারিতভাবে নয়।।৩৭।।

Post a comment

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *