পরিশিষ্ট ২ : এক ঝলকে পুরো ইতিহাস
এ অধ্যায়টি আমি রেখেছি মূলত পুরো ইতিহাসের টাইমলাইন এক ঝলকে দেখে নেবার জন্য। পাঠকদের উপকারে লাগতেও পারে।
খ্রি.পূ. ৩১০০ : মেসোপটেমিয়ায় কুনিফর্ম লিপি উদ্ভাবন করে সুমেরীয়রা
খ্রি.পূ. ২৬১৫-২১৭৫ : মিসরের ওল্ড কিংডম সময়কাল
খ্রি.পূ. ২৩৬০-২১৮০ : মেসোপটেমিয়ায় প্রথম কোনো বড়সড় সাম্রাজ্যের
উদ্ভব খ্রি.পূ. ২১শ-১৯শ : আমোরাইট ও অন্যান্য জাতি মেসোপটেমিয়া ও কানান ভূমিতে (পবিত্র ভূমি) প্রবেশ করে
খ্রি.পূ. ২১শ-১৫শ : কানান ভূমির মধ্য-ব্রোঞ্জ যুগ
খ্রি.পূ. ২০৬০-১৯৫০ : তৃতীয় উর সাম্রাজ্য
খ্রি.পূ. ১৯০০-১৬০০ : প্যাট্রিয়ার্ক অর্থাৎ ইব্রাহিম (আ) বা আব্রাহামীয় বংশের সময়কাল
খ্রি.পূ. ১৬৭৮-১৫৭০ : হিকসসদের দ্বারা কানান ও মিসর শাসিত
খ্রি.পূ. ১৫৭০-১৩০৪ : মিসরের নিউ কিংডম সময়কাল
খ্রি.পূ. ১৪৫০-১২০০ : এশিয়া মাইনর ও সিরিয়ার হিটাইট সাম্রাজ্য
খ্রি.পূ. ১৩শ-১২শ : সিরিয়া ও ফিলিস্তিনি ভূমিতে নানা জাতির আক্রমণ
খ্রি.পূ. ১২৭৫-১২৫০ : মিসর থেকে ইসরাইলিরা এক্সোডাস বা হিজরত করে মূসা (আ)-এর নেতৃত্বে
খ্রি.পূ. ১২৫০-১২০০ : কানানে একত্ববাদী ইসরাইলিদের আক্রমণ ও বিজয়
খ্রি.পূ. ১১০০ : লৌহ যুগ, এ অঞ্চলে ফিলিস্তিনিদের পুনরুত্থান
খ্রি.পূ. ১০৫০ : আফেকে ইসরাইলিদেরকে পরাজিত করে পৌত্তলিক ফিলিস্তিনিরা খ্রি.পূ. ১০২০-১০০০ : ইসরাইলের রাজা সল বা তালুত
খ্রি.পূ. ১০০০-৯৬১ : ইসরাইলের রাজা ডেভিড বা দাউদ (আ)
খ্রি.পূ. ৯৬১-৯২২ : ইসরাইলের রাজা সলোমন বা সুলাইমান (আ)
খ্রি.পূ. ৯২২ : সুলাইমান (আ)-এর মারা যাবার পর ইসরাইলের ভাঙন; উত্তরের রাজ্য ইসরাইল, দক্ষিণের রাজ্য জুদাহ বা এহুদা বা জুদিয়া
খ্রি.পূ. ৮৭৫-৮৪২ : অমরি সাম্রাজ্যের শাসন; নবী আল-ইয়াসা (আ) ও ইলিয়াস (আ)-কে কেন্দ্র করে ধর্মীয় রাজকীয় দ্বৈরথ
খ্রি.পূ. ৮৪২ : ইয়েহু (জেহু) অমরি সাম্রাজ্যকে পরাজিত করেন
খ্রি.পূ. ৮৭৩-৮৪৯ : জুদাহ রাজ্যের রাজা ইয়েহোসাফাত (Jehosaphat ) ইসরাইল ও টায়ারের সাথে মিত্ররা করলেন
খ্রি.পূ. ৮৩৬ : রাজা আহাব ও জেজেবেলের মেয়ে আসালিয়ার হত্যা, দাউদের বংশধারা আবারও সিংহাসনে
খ্রি.পূ. ৭৮৫-৭৪৫ : দ্বিতীয় ইয়েরোবোয়াম (জেরোবোয়াম), আমোস ও হোসিয়ার রাজত্বকাল
খ্রি.পূ. ৭৪৫-৭২৭ : আসিরীয় রাজা তৃতীয় টিগলাস-পিলেসার সিরিয়া ও ফিলিস্তিনে সাম্রাজ্য স্থাপন করেন
খ্রি.পূ. ৭৩৪-৭১৫ : জুদাহ-র রাজা আহাজ আসিরীয় বিরোধী মিত্রপক্ষে যোগদান করতে অস্বীকৃতি জানান
খ্রি.পূ. ৭২২ : আসিরীয় অবরোধের মুখে পতন হয় উত্তরের ইসরাইল রাজ্যের; পালিয়ে যায় বাসিন্দারা।
খ্রি.পূ. ৭১৫-৬৮৭ : হেজেকিয়া, ইশাইয়া (আ) এবং মিকাহের সময়কাল খ্রি.পূ. ৭০১ : আসিরীয়রা জেরুজালেম অবরোধ করে
খ্রি.পূ. ৬৪০-৬০৯ : হোসিয়াহর রাজত্ব; জুদাহর নাগরিকদের স্বাধীনতা অর্জন
খ্রি.পূ. ৬২৫-৬০৫ : শেষ আসিরীয় রাজা নারবোপোলাসারের রাজত্ব; এরপর এ সাম্রাজ্য ধ্বসে পড়ে
খ্রি.পূ. ষষ্ঠ শতকের প্রথম দিক : আসিরীয় সাম্রাজ্য বিভক্ত হয়ে পড়ে ব্যবিলনীয় এবং পারসিক মিডদের মাঝে
খ্রি.পূ. ৫৮৬ : ব্যবিলন পবিত্র ভূমি আক্রমণ করে ইহুদীদের বন্দী করে নিয়ে যায়। খ্রি.পূ. ৫৮৭ : জেরুজালেমের পতন
খ্রি.পূ. ৫৪৬-৫৩০ : মিড রাজাদের পরাজিত করেন পারস্যের রাজা সাইরাস, পরাজিত করেন ব্যবিলনীয়দেরকেও
খ্রি.পূ. ৫৩৮ : সাইরাসের আইনের কারণে ইহুদীরা অনুমতি পায় পবিত্র ভূমিতে ফিরে গিয়ে বাইতুল মুকাদ্দাস আবার বানানোর
খ্রি.পূ. ৫১৫ : জেরুজালেমের সেকেন্ড টেম্পল অফ সলোমন বা বাইতুল মুকাদ্দাস বানানো সম্পন্ন হয়; জুদাহ তখন থেকে পারস্যের একটি প্রদেশ
খ্রি.পূর্ব পঞ্চম শতকের সাইরাস সিলিন্ডার থেকে আমরা সাইরাস কর্তৃক ইসরাইলিদের ফেরতাদেশের বিস্তারিত জানতে পারি; এখন এটি ব্রিটিশ জাদুঘরে সংরক্ষিত
খ্রি.পূ. ৪৫০-৪৪০ : নেহেমিয়া (আ) ও উজাইর (আ)-এর নেতৃত্বে প্রায় সকল ইসরাইলি ফেরত আসে জুদাহ রাজ্যে
খ্রি.পূ. ৩৩৩ : আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের বাহিনী জুদাহ রাজ্যে অনুপ্রবেশ করে খ্রি.পূ. ৩য় শতক : টলেমি শাসনের অধীনে জুদাহ প্রদেশ, মিসরে হেলেনিস্টিক শাসন; আলেকজান্দ্রিয়ায় ইহুদী সমাজ গড়ে ওঠে
খ্রি.পূ. ২০১-১৯৮ : সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া ও অন্যান্য রাজ্যের সাথে সাথে জুদাহ প্রদেশও সেলুসিদদের নিয়ন্ত্রণে
খ্রি.পূ. ১৭৫-১৬৩ : সেলুসিদ রাজা চতুর্থ অ্যান্টিয়কাসের শাসন
খ্রি.পূ. ১৭৫ : জেরুজালেমে হেলেনিস্টিক ইহুদীদের প্রভাব শুরু
খ্রি.পূ. ১৬৭ : চতুর্থ অ্যান্টিয়কাস বাইতুল মুকাদ্দাসকে মন্দিরে পরিণত করেন; ম্যাকাবি বিদ্রোহের সূচনা
খ্রি.পূ. ১৬৪ : সেলুসিদদের পরাজয়, ম্যাকাবিদের বিজয়, নতুন করে বাইতুল মুকাদ্দাস পুনরায় আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাজানো
খ্রি.পূ. ১৬৩-১৪০ : সেলুসিদদের সাথে আর পেরে উঠতে পারছে না ম্যাকাবিরা খ্রি.পূ. ১৬১ : জুদাহ ম্যাকাবি নিহত, তার ভাই জোনাথান ম্যাকাবিদের নেতা হলেন
খ্রি.পূ. ১৪৬ : গ্রিস ও ম্যাসেডোনিয়ার নিয়ন্ত্রণ রোমানদের হাতে
খ্রি.পূ. ১৪০ : জোনাথান নিহত; জেরুজালেমে তার ভাই সাইমনকে প্রধান ইমাম স্বীকৃতি দান
খ্রি.পূ. ১৩৪-১০৪ : সাইমনের ছেলে জন হিরক্যানাসের শাসন
খ্রি.পূ. ১০৪-১০৩ : জন হিরক্যানাসের ছেলে জুদাহ অ্যারিস্টোবুলাসের শাসন
খ্রি.পূ. ১০৩-৭৬ : জন হিরক্যানাসের দ্বিতীয় ছেলে আলেকজান্ডারের শাসন; ফিলিস্তিন ও ট্রান্সজর্ডান অঞ্চলে জুদীয় শাসন সম্প্রসারণ; জন হিরক্যানাসের সাথে ফারিসিদের বিরোধ
খ্রি.পূ. ৭৬-৬৭ : আলেকজান্ডারের স্ত্রী সালোমি আলেকজান্দ্রার শাসন
খ্রি.পূ. ৬৭-৬৩ : সালোমির দুই পুত্রের সিংহাসন নিয়ে কাড়াকাড়ি (দ্বিতীয় জন হিরক্যানাস এবং দ্বিতীয় অ্যারিস্টোবুলাস)
খ্রি.পূ. ৬৩ : পম্পে হিরক্যানাসকে সমর্থন দেন এবং জেরুজালেম দখল করে নেন, দ্বিতীয় জন হিরক্যানাস প্রধান ইমাম হলেন, তার উপদেষ্টা অ্যান্টিপ্যাটার হলেন জুদাহ-র শাসক
খ্রি. পূ. ৪৮ : জুলিয়াস সিজারের কাছে পম্পের পরাজয়
খ্রি.পূ. ৪৪ : জুলিয়াস সিজার নিহত
খ্রি.পূ. ৪২ : মার্ক অ্যান্টনি এবং অক্টাভিয়ান সিজার বাহিনীকে পরাজিত করেন, অ্যান্টনি শাসন করতে লাগলেন রোমান সাম্রাজ্যের পুব পাশ, আর অক্টাভিয়ান করতে লাগলেন পশ্চিম পাশ
খ্রি.পূ. ৪০ : পার্থিয়ানরা জুদাহ আক্রমণ করে, অ্যান্টিপ্যাটারের ছেলে হেরোদ রোমে পালিয়ে যান যেখানে তাকে জুদাহ-র রাজা হিসেবে গণনা করা হয়
খ্রি.পূ. ৩৭-৪ : জুদাহ-র শাসক হিসেবে হেরোদের রাজত্ব
খ্রি.পূ. ৩১ : অক্টাভিয়ান অ্যান্টনিকে অ্যাক্টিয়ামে পরাজিত করে সম্রাট হলেন
খ্রি.পূ. ৪ : হেরোদের রাজত্ব ভাগ হয়ে যায় তিন ছেলের মাঝে; যীশু খ্রিস্ট বা ঈসা (আ)-এর সম্ভাব্য জন্মসাল
খ্রি. ৬ : রোমান সরকার জুদাহ রাজ্যের শাসক
খ্রি. ১ম শতকের শুরুর দিক : ইহুদী র্যাবাই হিল্লেল ও শাম্মাইয়ের মৃত্যু
খ্রি.পূ. ২০- খ্রি. ৫০ : আলেকজান্দ্রিয়ার হেলেনিস্টিক ইহুদী দার্শনিক ফাইলোর জীরনকাল
খ্রি. ১৪-৩৭ : রোমান সম্রাট টাইবেরিয়াস
খ্রি. ২৬-৩৬ : জুদাহের গভর্নর পন্টিয়াস পাইলেট
খ্রি. ৩০ : ইহুদী ও খ্রিস্ট ধর্ম অনুযায়ী, যীশুর ক্রুশবিদ্ধকরণ
খ্রি. ৩৭-৪১ : রোমান সম্রাট কালিগুলা
খ্রি. ৪১-৫৪ : রোমান সম্রাট ক্লডিয়াস
খ্রি. ৬৫ : সেইন্ট পলের মৃত্যু
খ্রি. ৬৬-৭০ : রোমের বিরুদ্ধে ইহুদীদের বিদ্রোহ
খ্রি. ৭৪ : মাসাদার পতন
খ্রি. ৭০ এর দশক : ইয়াভনেহ-তে ইহুদীদের সানহেদ্রিন প্রতিষ্ঠা
খ্রি. ৬৯-৭৯ : রোমান সম্রাট ভেসপাসিয়ান
খ্রি. ৭৯-৮১ : রোমান সম্রাট টাইটাস
খ্রি. ১১৪-১১৭ : মিসর, লিবিয়া, সাইপ্রাস এলাকায় ইহুদীদের বিদ্রোহ
খ্রি. ১১৭-১৩৮ : রোমান সম্রাট হ্যাড্রিয়ান
খ্রি. ১৩২-১৩৫ : সিমিয়ন বার কহবা-র নেতৃত্বে জুদাহ প্রদেশে ইহুদীদের বিদ্রোহ খ্রি. ১৩৫ : ফিলিস্তিন অঞ্চলে ইহুদী নিধন শুরু
খ্রি. ১৪০ বা ১৫০ এর দশক : ইহুদী নিধনের ইতি, গালিলিতে সানহেদ্রিন জমায়েত
খ্রি. ১৯৩-২৩৫ : রোমান সেভেরীয় সাম্রাজ্য
খ্রি. ৩য় শতক প্রথম দিকে : ব্যবিলনীয় ইহুদীদের মাঝে স্কলারদের আবির্ভাব, অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠা শুরু
খ্রি. ২২৫-২৫৫: সানহেদিন জমায়েত টাইবেরিয়াসে
খ্রি. ২৩৫-২৮৩ : রোমান সাম্রাজ্য জুড়ে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা
খ্রি. ২৮৪-৩০৫ : রোমান সম্রাট ডায়োক্লিশেন খ্রিস্টান নিধন শুরু করলেন
খ্রি. ৩০৬-৩৩৭ : রোমান সম্রাট কনস্টান্টাইন পুরো সাম্রাজ্যের রাজ্য-ধর্ম করলেন খ্রিস্টধর্মকে
খ্রি. ৪র্থ শতকের শুরুর দিক : ইহুদীদের ওপর প্রথম আইনি বাধা
খ্রি. ৪র্থ শতকের মাঝামাঝি : গালিলিতে ফিলিস্তিনি তালমুদ সম্পাদনা শুরু, ৫ম শতকে শেষ
খ্রি. ৬ষ্ঠ শতক : ব্যবিলনীয় তালমুদ সম্পাদনা সমাপ্ত
খ্রি. ৫২৭-৫৬৫ : পশ্চিম ভূমধ্যসাগর এলাকা জয় করে নেন রোমান সম্রাট জাস্টিনিয়ান
খ্রি. ৫৭০-৫৭১ : হযরত মুহাম্মাদ (সা)-এর জন্ম
খ্রি. ৬২২ : হযরত মুহাম্মাদ (সা)-এর ইয়াসরিবে হিজরত, যা পরবর্তীতে মদিনা হয়
খ্রি. ৬৩২ : হযরত মুহাম্মাদ (সা)-এর ওফাত
খ্রি. ৬৩০-৬৪০ দশক : মুসলিমদের সিরিয়া, ফিলিস্তিন, মিসর ও পারস্য বিজয়
খ্রি. ৬৬১ : উমাইয়া রাজবংশের সূচনা
খ্রি. ৭১১ : মুসলিমদের স্পেন বিজয়
খ্রি. ৭৪০ : ভোলগার তীরে খাজারদের ইহুদী ধর্ম গ্রহণ
খ্রি. ৭৫০ : আব্বাসীয় সাম্রাজ্য শুরু
খ্রি. ৭৫৬ : স্পেনে স্বাধীন উমাইয়া খেলাফত
খ্রি. ৮ম শতকের মধ্যভাগ : মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদীদের মসীহভিত্তিক আন্দোলনের সূচনা
খ্রি. ৭৬২-৭৬৭ : কারাইট আন্দোলনের সূচনা
খ্রি. ৭৫৭-৭৬১ : সুরার ইয়েহুদা গাওন
খ্রি. ৭৮৬-৮০৯ : আব্বাসীয় খলিফা হারুন-উর-রশিদ
খ্রি. ৮৮২-৯৪১ : সাদিয়া গাওন
খ্রি. ১০৪০-১১০৫ : রাশি
খ্রি. ১০০৬ : ইংল্যান্ডে ইহুদীদের বসবাস শুরু
খ্রি. ১০৯৬ : রাইনল্যান্ডে ইহুদী গণহত্যা
খ্রি. ১১৩৫-১২০৪ : মোজেস মাইমনিদিজ
খ্রি. ১১৮২-১১৯৮ : ফ্রান্সের রাজা দ্বিতীয় ফিলিপ ইহুদীদের বের করে দিলেন
খ্রি. ১১৯০ : ইয়র্কে ইহুদী নিধন
খ্রি. ১২৪২ : প্যারিসে তালমুদ পোড়ানো
খ্রি. ১২৯০ : ইংল্যান্ড থেকে ইহুদীদের বের করে দেয়া
খ্রি. ১২৯৬ : কালিশের যুবরাজের চার্টার
খ্রি. ১৩০৬ : ফ্রান্সের রাজা চতুর্থ ফিলিপ ইহুদীদের বহিষ্কার করেন আবার
খ্রি. ১৩১৫ : ইহুদীদের ফিরিয়ে আনা হয় ফ্রান্সে
খ্রি. ১৩৩৪, ১৩৬৪, ১৩৬৭ : কালিশের চার্টার নবায়ন ও সম্প্রসারণ করা হয় পোল্যান্ডে
খ্রি. ১৩৪৮-১৩৪৯ : ব্ল্যাক ডেথ মহামারি
খ্রি. ১৩৯১ : কাস্টিল ও অ্যারাগনে গণহত্যা ও জোরপূর্বক ধর্ম পরিবর্তন
খ্রি. ১৪৮৩-১৫৪৬ : মার্টিন লুথার
খ্রি. ১৪৯২ : ইহুদীদের স্পেন থেকে বহিষ্কার করা, নয়তো খ্রিস্টান হতে হয়
খ্রি. ১৫৩৬ : পর্তুগালে ইনকুইজিশন শুরু
খ্রি. ১৫৫৩ : ইতালিতে তালমুদ পোড়ানো
খ্রি. ১৫৫৫ : পোপ চতুর্থ পল রোমের ইহুদীদেরকে গেটো বন্দী করেন
খ্রি. ১৫৯০ : মারানোরা অ্যামস্টারডামে আসে
খ্রি. ১৬৫৫-১৬৬৭ : পোল্যান্ড আক্রমণ করে রাশিয়া ও সুইডেন
খ্রি. ১৭৯১ : মধ্য রাশিয়ায় ইহুদী বণিকদের নিষিদ্ধকরণ, তবে ওডেসাতে বসতি গড়ার অনুমতি প্রদান
খ্রি. ১৭৯১ : ফরাসি ইহুদীদের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হয়
খ্রি. ১৭৯৯ : ফ্রান্সের প্রথম কনসুল হলেন নেপোলিয়ন
খ্রি. ১৮০৪ : ফ্রান্সের সম্রাট হলেন নেপোলিয়ন
খ্রি. ১৮০৭ : প্যারিসে সানহেদ্রিন আহ্বান করলেন নেপোলিয়ন
খ্রি. ১৮১৪-১৮১৫ : ভিয়েনার কংগ্রেস
খ্রি. ১৮২৪ : রাশিয়ানরা চেষ্টা করে গ্রামগুলো ইহুদীমুক্ত করতে
খ্রি. ১৮২৫-১৮৫৫ : জার প্রথম নিকোলাস
খ্রি. ১৮২৭ : প্রথম নিকোলাস আদেশ করেন যে ইহুদী ছেলেদের সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে
খ্রি. ১৮৪৪ : ইহুদীদের জন্য সরকারি স্কুল প্রতিষ্ঠা রাশিয়ায়
খ্রি. ১৮৪৮ : ফরাসি বিদ্রোহ
খ্রি. ১৮৫৫-১৮৮১ : জার দ্বিতীয় আলেকজান্ডার
খ্রি. ১৮৬৪ : ইহুদীরা রাশিয়ায় আইনি পেশায় যোগ দেয়ার অনুমতি পেলো
খ্রি. ১৮৭১ : জার্মানি একত্রীকরণ
খ্রি. ১৮৬০-১৯০৫ : থিওডোর হার্ৎজেল
খ্রি. ১৮৭৯-১৮৮১ : জার্মানিতে ইহুদী বিরোধিতা শুরু
খ্রি. ১৮৮১ : জার দ্বিতীয় আলেকজান্ডার নিহত
খ্রি. ১৮৮১ : রুশ পোগ্রোম (ইহুদী হত্যা)
খ্রি. ১৮৮৪ : জায়োনপ্রেমী কাতোউইচ কনফারেন্স
খ্রি. ১৮৮৭ : রুশ বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ইহুদীদের কোটা রাখা শুরু
খ্রি. ১৮৯১ : মস্কো থেকে ইহুদী বিতাড়ন
খ্রি. ১৮৯৩ : জার্মানিতে ইহুদী-বিরোধী দল আড়াই লাখ ভোট পেল
খ্রি. ১৮৯৪-৯৯ : ফ্রান্সে ড্রায়ফাস অ্যাফেয়ার
খ্রি. ১৯০৫ : ‘প্রোটোকলস অফ দ্য এল্ডারস অফ জায়ন’ বই প্রকাশ
খ্রি. ১৯০৫-১৯০৭ : পুনরায় রুশ পোগ্রোম
খ্রি. ১৮৮০-১৮৯০ এর দশক : ফিলিস্তিনে ইহুদী কৃষি স্থাপনা
খ্রি. ১৮৮১ : প্রথম আলিয়াহ
খ্রি. ১৮৮৬-১৯৭৩ : ডেভিড বেন গুরিয়ন
খ্রি. ১৮৯৬ : থিওডোর হাইজেল প্রকাশ করলেন “দ্য জ্যুয়িশ স্টেট”
খ্রি. ১৮৯৭ : সুইজারল্যান্ডে প্রথম জায়োনিস্ট কংগ্রেস
খ্রি. ১৯০৩ : ষষ্ঠ জায়োনিস্ট কংগ্রেসে হাজেল প্রস্তাব করেন ‘উগান্ডা স্কিম’ যা বিতর্কের জন্ম দেয়
খ্রি. ১৯০৪-১৪ : দ্বিতীয় আলিয়াহ
খ্রি. ১৯০৬-১৯০৭ : আমেরিকায় ইহুদীদের গণঅভিবাসন
খ্রি. ১৯০৯ : তেলআবিব শহর প্রতিষ্ঠা
খ্রি. ১৯১৪-১৯১৮ : প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
খ্রি. ১৯১৭ : ব্রিটিশ বাহিনী ফিলিস্তিন অধিকার করে; ব্যালফোর ডিক্লারেশন
খ্রি. ১৯১৯ : ভার্সেই শান্তিচুক্তি
খ্রি. ১৯২১ : ফিলিস্তিনে আরব বিদ্রোহ
খ্রি. ১৯২২ : লিগ অফ ন্যাশনস কর্তৃক ফিলিস্তিনে ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের অনুমোদন
খ্রি. ১৯২৯ : জেরুজালেম ও ফিলিস্তিনের অন্যান্য শহরে মুসলিমদের বিদ্রোহ
খ্রি. ১৯৩০ : ব্রিটেন ইহুদীদেরকে ফিলিস্তিনে আসার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়
খ্রি. ১৯৩৩ : হিটলার চ্যান্সেলর হলেন, নাৎসি বাহিনী ইহুদীদের ব্যবসা বাতিল করে
খ্রি. ১৯৩৫ : নুরেমবার্গ আইন
খ্রি. ১৯৩৯-৪৫ : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
খ্রি. ১৯৩৯ : জার্মানির পোল্যান্ড আক্রমণ
খ্রি. ১৯৪০ : পূর্ব ইউরোপ জুড়ে ইহুদীদের গেটো স্থাপন
খ্রি. ১৯৪১ : জার্মানির রাশিয়া আক্রমণ
খ্রি. ১৯৪২-১৯৪৪ : ইহুদী হত্যার জন্য নাৎসি বাহিনীর এক্সটার্মিনেশন শিবির স্থাপন
খ্রি. ১৯৪৩ : ওয়ারস গেটো বিদ্রোহ
খ্রি. ১৯৪৫-৪৭ : ফিলিস্তিনে ইহুদী-ব্রিটিশ সংঘর্ষ
খ্রি. ১৯৪৭ : জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিন বিভাগের পক্ষে ভোট
খ্রি. ১৯৪৮ : ব্রিটিশদের ফিলিস্তিন ত্যাগ, ইসরাইলের স্বাধীনতা ঘোষণা, আরব রাষ্ট্রগুলোর ইসরাইল আক্রমণ
খ্রি. ১৯৪৯ : অস্ত্রবিরতি
খ্রি. ১৯৪৯ : ইউরোপ থেকে গণহারে ইহুদীদের ইসরাইলে আগমন
খ্রি. ১৯৫৬ : ইসরাইলের সিনাই ক্যাম্পেইন
খ্রি. ১৯৬৭ : ছয় দিনের যুদ্ধ
খ্রি. ১৯৬৯-৭০ : সুয়েজ সংকট
খ্রি. ১৯৭৩ : ইয়ম কিপুর যুদ্ধ
খ্রি. ১৯৭৭ : মিসরের প্রেসিডেন্ট সাদাত ইসরাইল ভ্রমণ করেন
খ্রি. ১৯৮২ : ইসরাইল লেবানন আক্রমণ করে
খ্রি. ১৯৮৫ : ফিলিস্তিনে প্রথম ইন্তিফাদা শুরু হয়
খ্রি. ১৯৯১ : গাল্ফ ওয়ার
খ্রি. ১৯৯৩, ১৯৯৫ : অসলো অ্যাকর্ডস
খ্রি. ১৯৯৫ : ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী ইছহাক রাবিন নিহত
খ্রি. ১৯৯৬ : বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু প্রধানমন্ত্ৰী
খ্রি. ১৯৯৯ : এহুদ বারাক প্রধানমন্ত্রী
খ্রি. ২০০১ : এরিয়েল শ্যারন প্রধানমন্ত্রী
খ্রি. ২০০৬ : এহুদ ওলমার্ট প্রধানমন্ত্রী
খ্রি. ২০০৯ : নেতানিয়াহু পুনরায় ক্ষমতায়
খ্রি. ২০১৪ : ইসরাইলের গাজা আক্রমণ
খ্রি. ২০১৭ : ইসরাইলের রাজধানী জেরুজালেমে স্থানান্তরের ঘোষণা
খ্রি. ২০২১ : ইসরাইলের পুনরায় গাজা আক্রমণ
খ্রি. ২০২১ : নাফতালি বেনেট প্রধানমন্ত্রী ২০২৩ সাল পর্যন্ত এবং এরপর ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ইয়াইর লাপিদ