দিঘির ভিতরে ছায়া ধীরে বড় হয়, ধীরে-ধীরে
নিজেকে গুটিয়ে আনে ফের ।
মাঝে মাঝে হাওয়া দেয় । জালের শরীরে
দোলা লাগে । ত্রিকালে দণ্ডায়মান বৃদ্ধ অশথের
শাখা-প্রশাখায়
ছড়ায় অস্ফুট কানাকানি ।
তীব্র নীল আকাশে নিঃসঙ্গ চিল উড়ে চলে যায় ।
জলের উপরে ভাসে অশথের শান্ত ছায়াখানি ।
আজও ছায়াখানি সেই জলের উপর শুয়ে আছে ।
মাঝে-মাঝে হাওয়া দেয়, মাঝে মাঝে ছায়া
কেঁপে ওঠে । কাছে
ঘরবাড়ি নেই, জনমনিষ্যির মমতা-মায়ার
চিহ্ন নেই । চতুর্দিকে মাঠ, শুধু মাঠ ।
মাঠের ভিতরে দিঘি, দিঘির ভিতরে ছায়া পড়ে ।
হাহা করে আকাশের জানালা-কপাট ।
মাঠ পাড়ি দিয়ে হাওয়া ছুটে যায় গ্রামে ও শহরে ।
লেখক এক নাম্বার নিয়মটা না জারি করলেও পারতেন । শুধু শুধু কচিকাঁচা হিমু প্রেমিদের কষ্ট দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিল ?
এই লাইব্রেরিকে ধন্যবাদ । হিমু রিমান্ডে আর তিতাস একটি নদীর নাম পুরো বইটি দেওয়া যাবে ?
ফারিহা, দুঃখ করো না । আমরা নিশ্চয়ই একদিন হিমু হবই ।