পাখির ভাষা কণ্ঠে নিয়ে যেতে যেতে পোশাক আমার বদলে নেব
প্রেমিক পুরুষ পথ ভুলে যায় উড়তে উড়তে পথটা আমি চিনিয়ে দেব–
বংশীধ্বনি পরাঙমুখ ভুল ভ্রান্তি দুঃখ সুখ
নদীর স্রোত সোতস্বিনী, আমি যাবো উল্টো দিকে—
দেখতে পাবো ঈশ্বরীকে বসে আছে মা জননী!
বনান্তরে ঘন্টাধ্বনি;– একলা হাওয়া হলদে ডাহুক
কোনদিকে যায়? —ঘন আঁধার খেলা করে অনিমিখে!
।দুই।
পোশাক আমার হরিৎপোশাক, হরিৎ নয়, হতেও পারে—
দোকলা স্বভাব মনের ভেতর, টানাপোড়েন –
আমার তেমন ভাল্লাগেনা নারী আছে সংসারে—
যৌথ খামার দোকানপাট তাহার মাঝে আমার বাস
বানের জলে ডুবল ঘাট কবির দুঃখ বারোমাস
বারে মাসেই যেতে যেতে পোশাক আমার বদলে নেব
মদবিহ্বল জ্যোৎস্না রাতে সকাল সাঁঝে নদীর মতো স্রোতস্বিনী নদী হবো।
১৫/১০/৭৪