আলোর গভীরে কেউ কেউ অনায়াসে যেতে পারে। যায়।
মিছিলে হঠাৎ শ্লোগান দিয়ে অনেকেই নেতা হবে। হোক।
আমাদের আঙিনায় ভালবাসা পলাতক আজীবন। জেনেছি।
ঘরে অলিন্দে বিভিন্ন সমস্যা চোখের সামনে ঠায় দাঁড়িয়ে। কিছুই
করার নেই।
এইসব লিখিত অলিখিত পব্দাবলী খেলেছে নিরবধি
দেখছি
এবং
শুনছি
শুনছি এবং দেখছি আমার শৈশব থেকে।
এ কথাগুলো শুনতে যেন কেমন লাগে। তাইনা? ঠিকই।
।২।
আমার একজন বন্ধু, ছিলেন। তিনি রাসেল।
এখন ঈশ্বরের রাজ্যে নতুন কোরে নথিপত্র দেখছেন।
সৃষ্টির প্রথমেই ঈশ্বর এক বিরাট ভুল কোরেছেন। অথাৎ মানুষ
এখন অনেক সময় নিয়ে তা আবার দেখতে হবে। দেখা উচিৎ।
এখন নদী হচ্ছে রক্তের
দেশ হচ্ছে যুদ্ধের
মানুষ হচ্ছে হিংস্র
পশু হচ্ছে ভদ্র
।৩।
বর্তমানে নতুন চালে সবাই খেলতে চায়। খেলে।
পকেট ভর্ত্তি কড়কড়ে নোট লুকিয়ে রেখে সৃষ্টি করে দুর্ভিক্ষ।
এদিকে তাই নিঃস্ব হচ্ছি রাত্রিদিন।
এখন তবে যাত্রা কোথায়? জানা নেই।
।৪।
মেয়েটা যাকে ভালবেসে বিয়ে করতে চেয়েছিল : করতে দিন
বাঁধা দেবেন না।
নইলে মনে একটা দুঃখ থেকে যাবে।
আমার চোখের দিকে যদি কেউ চেয়ে বলে—
তোমার চোখের মধ্যে কে?
আমি বলব—
তুমি|
এই উত্তরে যথার্থ কোন কাজ দেবে না। না দিক।
তবু, তার আনন্দেই আমার আনন্দ!
।৫।
আমরা সবাই আলোর গভীরে যেতে চাই
যেতে চাই উজিয়ে সকল বাধা
পেতে চাই কবিতা ও মানুষের ভালবাসা। তাই না? হাঁ!
২৫/৭/৭০