।। আদিত্যস্য নিত্যারাধনবিধি বর্ণনম।।
।। আদিত্য নিত্যারাধনা বিধি বর্ণন।।
এই অধ্যায়ে আদিত্যদেবের নিত্য আরাধনার বিধি এবং সূর্যদেবের মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হচ্ছে।।
অথাচন বিধি বক্ষে ধূমকেতোরনুত্তমম্। সর্বকামপ্রদং পুন্যং বিঘ্নঘ্নং দুরিতাপহম্।।১।। সূর্যমন্ত্রৈ পুরঃ স্নাতো যজেত্তেনৈব ভাস্করম্। যতস্ততঃ প্রবক্ষামি স্নানমাদৌ সমাসতঃ।।২।। আচাস্তস্তমুপালভ্য মুদ্রয়া শুচিশুদ্ধয়া। কৃত্বা নীরাজনং পুত্র সংশোধ্য চ জলং ততঃ।।৩।। স্নানহৃদয়পূতেন মন্ত্রেন মকুলোদ্বহ। উত্থায়াচম্য তেনৈব বাসসী পরিধায় চ।।৪।
ভগবান বাসুদেব বললেন–এরপর আমি সেই ধর্মকেতুর উত্তম অৰ্চনা বিধি বর্ণনা করছি। যা কামনা প্রদানকারী, পূণ্যদানকারী, পাপহরণকারী এবং বিঘ্ননাশকারী।।১।।
প্রথমে সূর্য মন্ত্রের দ্বারা স্নান করে যজন করতে হয়। প্রথমে সংক্ষেপে সেই স্নানের বিষয়ে বলছি।।২।।
আচমনান্তে শুচিশুদ্ধ হয়ে মুদ্রা দ্বারা নীরাজন করবে। একপর জলশুদ্ধি করবে। হে পুত্র, স্নানের পর হৃদয়পূত মন্ত্রের দ্বারা আচমন করে বস্ত্র পরিধান করবে।।৩-৪।।
দ্বিরাচম্যাথ সংপ্রোক্ষ্য তনুং সপ্তাক্ষরেণ চ। উত্থায়াচম্য তেনৈব রবেঃকৃত্বাধ্যমেব চ।। ৫।। দত্ত্বা তেন জপিত্বা তং স্বকং ধ্যাত্বার্কবন্ধুদি। গত্বা চায়তনং শুভ্ৰমার্কমাকীং তনুং যজেৎ।।৬।। পূরকং কুম্ভকং কৃত্বা রেচকং সমাহিতঃ। কৃত্বোৎকারেণ দোষাংস্তু হন্যাৎ কায়াদিসম্ভবান্।।৭।। বায়ব্যাগ্নেয়মাগেস্রবারুনী ভিযথাক্রমম্। কিল্বিষং বারুণাদ্ভিশ্চ হন্যাৎ সিদ্ধয়থমাত্মনঃ।।৮।। শোযনং দহনং স্তম্ভং প্লাবনং চ যথাক্ৰমাৎ। বাম্বগ্রীন্দ্র জনাখ্যাভিধারণাভিঃ কৃতে সতি।।৯।। ধ্যাত্বা বিশুদ্ধমাত্মানং প্রণমেদকমাস্থিতম্। দেহং তেনৈব সংচিন্ত্য পঞ্চভূতময়ং প্রকল্প্য চ।।১০।।
দুইবার আচমন করে সম্যক্ প্রোক্ষণ করে সাত অক্ষর মন্ত্রের দ্বারা শরীর প্রোক্ষণ করতে হয়। পুনরায় উত্থিত হয়ে এবং আচমন করে ঐ মন্ত্রের দ্বারা সূর্য্যর্ঘ প্রদান করবে।।৫।।
অর্ঘ্যপ্রদানপূর্বক জপ করে হৃদয়ে অর্কস্থাপন করে নিজেকে সেই রূপ মনে করে তার ধ্যান করবে এবং শুভ্র আর্ক আয়তনে গিয়ে (মন্দির) সেই আর্কীতনুর যজন করবে।।৬।।
পুনরায় সমাহিত হয়ে পূরক, কুম্ভক এবং রেচক এই তিন প্রকার প্রাণায়াম ক্রিয়ার অনুষ্ঠান করবে। তারপর ‘ওঁকার’ দ্বারা কায়াদিতে উৎপন্ন সমস্ত দোষ হনন করবে।।৭।।
এরপর আত্মাসিদ্ধির উদ্দেশ্যে ইন্দ্রাদিদশদিকপালের পূজা পূর্বক সমস্ত পাপ দূর করা যয়।।।
বায়ু, অগ্নি, ইন্দ্র এবং জল নামধারণপূর্বক যথাক্রমে শোষণ, দহন, স্তম্ভন এবং প্লাবন করে বিশুদ্ধ আত্মার ধ্যান করে ভগবান সূর্যদেবকে প্রণান করতে হয় এবং তারপর পঞ্চভূতময় এই দেহে তাঁর অবস্থিতি সংঞ্চিন্তন করতে হয়।।৯-১০।।
সূক্ষ্মং স্থূলং তথাক্ষানি স্বস্থানেষু প্রকল্প্য চ। বিন্যস্যাংগানি খাগীনি হৃদাদ্যানি হৃদাদিষু।।১১।। খস্বাহা হৃদয়ং ভানোঃ খমকায় শিরস্তথা। উলকা স্বাহা শিখাকস্য যৈ চ হুং কবচংপরম্ খাং ফডস্ট্রং চ সংহারশ্চাদিতঃ প্রণবঃ কৃতঃ।।১২।। স পূর্বে প্রণবস্যার্থে মন্ত্রকর্মপ্রসিদ্ধয়ে। এভিজলং ত্রিধা ভ্যপ্তা ন্সানদ্রব্যানি এন চ।।১৩।। সংপ্রোক্ষ্য পূজয়েৎ সূর্যং গন্ধপুষ্পাদিভিঃ শুভেঃ। ততো মূর্তিযু সর্বাসু রাত্রাবগ্নৌ প্রপূজয়েৎ।।১৪।। প্রাক্ পশ্চিমোদগভ্যগ্রাং প্রাতঃ সায়ং নিশাসু বৈ। সপ্তাক্ষরেন সন্মন্ত্রং ধ্যাত্বা চ পদ্মকনিকাম্।।১৫।। আদিত্যমন্ডল মধ্যস্থং ধ্যাত্বা দেহং যথা পুরা সর্বলক্ষনসংপূর্ণং সহস্রকিরণোজ্জ্বলম্।।১৬।।
সূক্ষ্ম, স্থূল ইন্দ্রিয়সমূহকে স্বস্থানে প্রকল্পিত করে হৃদয়াদি অঙ্গসমূহে ‘খ’ (আকাশ) আদি এবং হৃদয়াদি মন্ত্রের দ্বারা ন্যাস করতে হয়।।১১।।
আদিতে প্রণব যুক্ত করে ভগবান ভানুর হৃদয়ে–(ওঁ) ‘খ স্বাহা’ শিরসি ‘খমকায়’, শিখায়ৈঃ (ওঁ) উল্কা স্বাহা, ‘খাঁ ফট্ অস্ত্রম্’–এই প্রকারে ন্যাস করবে।।১২।
অনন্তর মন্ত্র সিদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রণবের দ্বারা তিনবার জলেজপ করে এবং ঐ মন্ত্রের দ্বারা জলে স্নানের দ্রব্য মিশ্রিত করে সুন্দর গন্ধ, অক্ষত, পুষ্প ইত্যাদি দ্বারা সূর্যপূজা করা উচিৎ। এরপর সমস্ত মূর্ত্তির রাত্রিতে অগ্নিপূজা করতে হয়।।১৩-১৪।।
প্রাতঃ, সায়াহ্ন এবং রাত্রিকালে পূর্ব, পশ্চিম এবং উত্তরদিকে সপ্তাক্ষর মন্ত্রের দ্বারা পদ্মকর্ণিকার ধ্যান করবে এবং আদিত্যমন্ডলের অন্তরেস্থিত প্রভা মণ্ডলমধ্যস্থ দেহ কল্পনা করবে, যে দেহ সমস্ত লক্ষণে পরিপূর্ণ এবং সহস্র কিরণের দ্বারা পরমোজ্জ্বল।।১৫-১৬।।
রক্তেগন্ধৈশ্চ পুষ্পৈাশ্চ চরুভিবলিভিস্তথা। রক্তচন্দনমিশ্রৈবা বস্ত্রৈরাববণেঃ শুভৈঃ।।১৭।। আবাহনাদিকর্মাণি রক্ষাং তু হৃদয়েন চ। তচ্চিত্তশ্চ সদা কুর্মাজ্জাত্বা কর্মক্ৰমং বধুঃ।।১৮।। কৃত্বা চাবাহনং মন্ত্রৈরেকত্র স্থাপনং ততঃ। যাবদ্যাগাবসানং তু সান্নিধ্যং তত্ৰ কলপ্য চ।।১৯।। দত্ত্বা পাদ্যাদিকাং পূজাং শক্ত্যা বাধ্যং নিৱবেদ্য চ। জাপিত্বা বিধিবদ্ধয়াত্বা ততো দেবীং বিসর্জয়েৎ।। ২০। এষ কর্ম ক্রমঃ প্রোক্তাঃ সর্বোং যজনক্ৰমাৎ। প্ৰবক্ষামি জপস্থানং পখৈশাবরনৈ তথা।।২১।। আদিত্যং কনিকাংসস্থং দলেম্বং গানি পূর্বশঃ। সোমাদীত্রাহুপর্যন্তান গ্রহাংশ্চৈবোদগাদিতঃ।।২২।। মূৰ্তিমল্লোকপালাংশ্চ ক্রমাদাবরনৈম্বথ। তদস্ত্রানি চ রক্ষার্থং স্বমন্ত্রৈঃ পূজয়েৎক্রমাৎ।।২৩।।
সেই দেহ রক্তগন্ধ, পুষ্প, চরু, বলি এবং রক্তচন্দন মিশ্রিত ও শুভ বস্ত্রাভরণযুক্ত।।১৭।।
আবাহনাদিকর্ম হৃদয়ের দ্বারা রক্ষাপূর্বক এবং সেখানে নিজচিত্ত স্থাপন করে সম্পূর্ণ কার্যক্রমের জ্ঞান পন্ডিতগণ করে থাকেন।।১৮।।
মন্ত্রের দ্বারা আবাহন করে পুনরায় স্থাপন করবে। এবং যাগ সমাপ্তি না হওয়া পর্যন্ত ঐ স্থানে সূর্যদেবের অবস্থিতি কল্পনা করবে।।১৯।।
পাদ্যাদি পূজাপূর্বক মহাশক্তি অর্ঘ্য নিবেদন করবে। বিধিপূর্বক জপ-ধ্যান করে দেবী বিসর্জন দেবে।।২০।।
এই প্রকার কর্মক্রম আমি বললাম, যা সকলের যজন ক্রমানুসারে কথিত এরপর আমি পদ্মেশাবরণে জপস্থানের বর্ণনা দেবো।।২১।।
ভগবান আদিত্যকে পদ্মেশাবরণে কর্ণিকাস্থিত করে ঐ পদ্মের দলের মধ্যে অঙ্গ সংস্থাপিত করতে হবে। পূর্বে সোমাদি থেকে রাহু পর্যন্ত গ্রহকে সংস্থাপিত করতে হবে। লোকপালগণ ও তাদের অস্ত্র রক্ষার্থে মন্ত্রের দ্বারা ক্রমান্বয়ে পূজন করতে হয়।।২২-২৩।।
প্রণবৈশ্চাভিধানৈশ্চ চতুর্থাং হাভিমোজিতেঃ। সবৈর্ষাং কথিতা মন্ত্রা মুদ্রাশ্চ কথয়াম্যতঃ।।২৪।। ব্যোমমুদ্রাঃ রতিঃ পদ্মা মহাশ্বৈতাস্ত্রমেব চ। পঞ্চমুদ্রাঃ সযাখ্যাতাঃ সর্বকর্মপ্রসিদ্ধয়ে।।২৫।। উত্তানৌ তু করৌ কৃত্বা অংগুল্যো গ্রন্থিতাঃ ক্ৰমাৎ। তর্জণীং যক্তি মাবত্তাঃ সমে বাধোমুখে স্থিতে।।২৬।। তৰ্জন্যৌ মধ্যমস্যেব জ্যেষ্ঠাগ্রে বানুগোপরি। মুদ্রেয়ং সর্বমুদ্রাণাংব্যোম মুদ্ৰেতি কীৰ্তিতা সর্বকর্মসু যোগোয়ং তথা স্থানং প্ৰকল্পতে।।২৭।। পদ্মবৎ প্রস্থতাঃ সর্বমহাশ্বেতা রবে স্মৃতঃ। জবস ন্নিহিতো নিত্যং রথারুঢ়ো রবি স্মৃতা।।২৮।। হস্তাবৃ মুখৌ কৃত্বা বামাং গুষ্টেন যোজিতৌ। দ্রব্যাণাং শোধনে যোজ্যা রক্ষার্থং চ বিশেষতঃ।।২৯।।
প্রণব এবং অভিধানে চতুর্থী বিভক্তি যোগ করে অভিযোজিত করে সকলকে মন্ত্র বলে দেওয়া হয়েছে, এখন যে সকল মুদ্রা আছে, তার বর্ণনা দেওয়া হচ্ছে।।২৪।।
সকল কর্মের প্রসিদ্ধির জন্য ব্যোমমুদ্রা, রতি, পদ্মা, মহাশ্বেতা এবং অস্ত্রমুদ্রা এই পাঁচপ্রকার মুদ্রা রয়েছে।।২৫।।
দুই হাত উঁচু করে ক্রমান্বয়ে অঙ্গুলিগুলি গ্রন্থিত করতে হয়, যতক্ষণ না তা তর্জনীতে না পৌঁছাচ্ছে। সম অথবা অধোমুখস্থিত হলে দুটি তর্জনী মধ্যমের অগ্রে বা অনুগের উপর থাকে। এই মুদ্রা ব্যোমমুদ্রা রূপে পরিচিত। সকল কর্মের মধ্যে একে যোগ তথা স্থান বলে।।২৬-২৭।।
পদ্মের দলের মতো প্রসৃত হলে তাকে রবির মহাশ্বেতা বলে। বেগসন্নিহিত নিত্যরথারূঢ় রবি নামে পরিচিত।।২৮।।
দুই হাত অর্ধমুখ করে বাম অঙ্গুষ্ঠের সংগে যোজিত করবে। এই মুদ্রা দ্রব্য শোধন এবং বিশেষতঃ রক্ষার জন্য যোজিত করা উচিৎ।।২৯।।
অনয়া মুদ্রয়া সর্বং রক্ষিতং শোধিতং ভবেৎ। অধং দত্বা প্রয়োক্তব্যা পূজান্তে চ বিশেষতঃ।।৩০।। জপধ্যানাবসানে চ যদীচ্ছেৎসিদ্ধিমাত্মনঃ। অনেন বিধিনা নিত্যং জপেদদ্বমতন্দ্ৰিতঃ।।৩১।। স লভেতেস্পিতান কামানিহামুত্র ন সংশয়ঃ। রোগার্তো মুচ্যতে রোগাদ্ধনহীনো ধনংলভেৎ।।৩২।। রাজ্যভ্রষ্টো লভেদ্রাজ্যমপুত্রঃ পুত্রমাপুয়াৎ। প্রজ্ঞামেধাসমৃদ্ধীশ্চ চিরংহীবতি মানবঃ। সুরূপাং লভতে কন্যাং কুসীনাং পুরুষোধ্রুবম্।।৩৩।। সৌভাগ্যং স্ত্রী কুলীনাপি কন্যা চ পুরুষোত্তমম্। অবিদ্যো লভতে বিদ্যামিত্যুক্তং ভানুনা পুরা।।৩৪।। নত্যমাগঃ স্মৃতো হ্যেষ ধনধান্যসুখাবহঃ। প্রজাপশুবিবৃদ্ধিশ্চ নিষ্কামস্যাপি জায়তে।।৩৫।।
এই মুদ্রার দ্বারা দ্রব্য শোধিত তথা রক্ষিত হয়। অর্ঘ্য প্রদানপূর্বক বিশেষ করে পূজার অন্তে এই মুদ্রা প্রযুক্ত করা উচিৎ।।৩০।।
জপ এবং ধ্যান সমাপ্তির পর যদি আত্মসিদ্ধির ইচ্ছা থাকে, তবে এই বিধিতে অতন্দ্রিত হয়ে একবর্ষ ব্যাপী জপ করা কর্তব্য।।৩১।।
সেই মনুষ্য নিজ অভীষ্ট কামনা প্রাপ্ত হন এবং এই লোক তথা পরলোকে সবকিছু প্রাপ্ত হন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। রোগ পীড়িতের রোগমুক্তি ঘটে, নির্ধন ধনপ্রাপ্ত হন। রাজ্যভ্রষ্ট রাজ্য লাভ করেন। অপুত্ৰক পুত্রলাভ করেন ও প্রজ্ঞামেধা এবং সমৃদ্ধি প্রাপ্ত হন। মানব অনেক কাল পর্যন্ত জীবিত থাকেন। কুলীনা কন্যা শ্রেষ্ঠ পুরুষ লাভ করেন। এছাড়া স্ত্রী সৌভাগ্য লাভ করেন। বিদ্যাহীন বিদ্যা লাভ করেন। ভগবান সূৰ্য্যদেব প্রথমেই একথা বলেছেন।।৩২-৩৪।।
এই যাগ নিত্য অনুষ্ঠিতব্য। এর থালে ধন-ধান্য সুখ প্রাপ্ত হওয়া যায়। যে ব্যক্তি নিষ্কাম তার প্রজা ও পশুর বৃদ্ধি ঘটে।।৩৫।।
তদৈকঃ স্তুয়তে স্বর্গে শব্দয়তে চ নরোত্তম্। ভক্ত্যা তং পূজয়েদ্যস্ত নরঃ পুন্যতরঃ সদা।।৩৬।। হই বৈ কামিকং প্রাপ্য ততো গচ্ছেন মনৌ পদম। দ্বিজাস্তস্য প্রসাদেন তেজসা বধুসন্নিভঃ।।৩৭।।
সেই সময় তিনি একাই স্বর্গে স্তুত হন এবং নরোত্তম রূপে খ্যাতি পান। যে ব্যক্তি তাকে ভক্তিপূর্বক পূজা করেন সেই মনুষ্য অধিক পুণ্যাত্মারূপে খ্যাত হন।।৩৬।।
এই সোকে নিজের অভীষ্ট প্রাপ্ত করে ‘মনু’ পদ প্রাপ্ত হন। হে দ্বিজগণ, ভগবান সূর্যদেবের প্রসাদে তিনি এমন তেজপ্রাপ্ত হন যে সেই তেজে তিনি বুধের সমতুল্য হন।।৩৭।।