মোচড়খোলা আলোয় আকাশকে এক জায়গায় জড়ো করে
ফড়িং-ফোসলানো মুসুরিখেতে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন বোলডার-নিতম্ব কবি
মরাবাতাসের বদবুমাখা কন্ঠস্বরে ঝরছিল বঁড়শিকেঁচোর কয়েলখোলা
গান থেকে এক-সিটিঙে সূর্যের যতখানি রোজগার
শেষ হয়ে যায় মধু দিয়ে সেলাইকরা মৌচাকে মোতায়েন জেড ক্যাটাগরির
ভোঁদড়ের খলিফা-আত্মা সামলাতে
প্রদূষণ-বিরোধীদের দিকে ছোঁড়া কাঁদানে গ্যাসের হাসি চুয়ে পড়ছিল
লিপস্টিক বোলানো গোধূলি থেকে চুলকুনি-জালে বানানো চামড়ায়
ভুটভুটির মাঝি-মেকানিক তখন ফ্রিজের কুমড়োর শীতঘুম থেকে উঠে
দুচার ক্রেট নদী ভরেছে ডটপেনের নীল শিরদাঁড়ায়
যার ফলে আঙুলের ডগায় লেগে থাকা স্মৃতিতে খুঁজে পাওয়া গেছে
হারানো চাবির বিকল্প এক আয়ুর্বেদিক জ্যোৎস্না
মাথার ওপর বয়ে নিয়ে চলেছে বোরখাঢাকা মেঘের মধ্যে
পালকখোলা টিয়াদের জোয়ারে হেলান দেয়া গেঁহুয়াপিঠ ঢেউ
পাটনা, ৬ জুন ১৯৯৮