মাসুদ রানা – ২১৭ ও ২১৮ – অন্ধ শিকারী (দুইখণ্ড একত্রে)
কাজী আনোয়ার হোসেন
সেবা প্রকাশনী
প্রথম প্রকাশঃ জুলাই, ১৯৯৪
প্রচ্ছদ পরিকল্পনা – আলীম আজিজ
.
বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের এক দুর্দান্ত দুঃসাহসী স্পাই।
গোপন মিশন নিয়ে ঘুরে বেড়ায় দেশ-দেশান্তরে। বিচিত্র তার জীবন। অদ্ভুত রহস্যময় তার গতিবিধি। কোমলে কঠোরে মেশানো নিষ্ঠুর সুন্দর এক অন্তর। একা।
টানে সবাইকে, কিন্তু বাঁধনে জড়ায় না। কোথাও অন্যায় অবিচার অত্যাচার দেখলে রুখে দাঁড়ায়।
পদে পদে তার বিপদ শিহরণ ভয় আর মৃত্যুর হাতছানি।
আসুন, এই দুর্ধর্ষ চিরনবীন যুবকটির সঙ্গে পরিচিত হই।
সীমিত গণ্ডিবদ্ধ জীবনের একঘেয়েমি থেকে একটানে তুলে নিয়ে যাবে ও আমাদের স্বপ্নের এক আশ্চর্য মায়াবী জগতে। আপনি আমন্ত্রিত।
ধন্যবাদ।
.
এই বইয়ের প্রতিটি ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক।
জীবিত বা মৃত ব্যক্তি বা বাস্তব ঘটনার সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।
।। লেখক।।
.
কাহিনী সংক্ষেপ (১ম খণ্ড)
বহু বছর পর লণ্ডনের রাস্তায় নিজের এক শিষ্যের সঙ্গে হঠাৎ করেই দেখা হলো গিলটি মিয়ার। এর পরপরই শুরু হলো ঘটনা প্রবাহ।
জড়িয়ে পড়ল মাসুদ রানা।
ক্রমে উন্মোচিত হলো সোভিয়েত ইউনিয়নের এক ঘৃণ্য, বিশ্বাসঘাতী ষড়যন্ত্র।
যা সফল হলে পারমাণবিক শক্তিগুলো জড়িয়ে পড়বে স্যাবোটাজ কাউন্টার-স্যাবোটাজে বীভৎস প্রতিশোধের লড়াইয়ে।
.
কাহিনী সংক্ষেপ (২য় খণ্ড)
অবাক কাণ্ড, কেজিবির এক মানবতাবাদী জেনারেলই ফাঁস করে দিলেন মস্কোর ষড়যন্ত্র। লণ্ডন ছুটলেন রাহাত খান, সোহেল আহমেদ। সব জানানো হলো মাসুদ রানাকে। কিন্তু একা কি করবে ও? কি করার আছে?
অন্ধের মত একই ঘুরপাক খাচ্ছে মাসুদ রানা!
জানে, আশেপাশেই রয়েছে সে।
কিন্তু কোথায়?
Leave a Reply