মানবজমিন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় Book Content ০১. পুতুলরাণী হাপিস হয়ে যাওয়াতে ০২. দাওয়াতে দাঁড়িয়েই ঘটিভরা জলে ০৩. শিলিগুড়ির হোটেল সিনক্লেয়ার ০৪. এই শীতে অন্ধকার বারান্দায় ০৫. তৃষা বিছানা ছাড়ে শেষ রাতে ০৬. মালদা থেকে গভীর রাতে দার্জিলিং মেল ০৭. প্রীতমের ঘুম ভাঙে খুব ভোরবেলায় ০৮. বিয়ের পর যখন অরুণ এ বাড়িতে আসত ০৯. দীপের ঘুম ভাঙল ১০. রেসের মাঠে ১১. এখানে দু’কাঠা চার ছটাক জমি ১২. কুয়াশামাখা জ্যোৎস্নায় নদীর ধারে ১৩. বদ্রীর ইনফ্লুয়েনজা হয়েছিল ১৪. চাবিটার কথা ১৫. শ্রীনাথ নিজেকে সামলে নিয়ে বলল ১৬. রবিবার দিনটা দীপনাথের নিরঙ্কুশ ছুটি ১৭. সজল এসে প্রণাম করে ১৮. তৃষা দীপনাথকে বসিয়ে রেখে ১৯. তুমি বেলুন ফোলাবে ২০. হাসিমুখে, স্নিগ্ধ মনে ২১. কম্বল গায়ে দিয়ে শুয়ে ২২. রতনপুরে পাঁচখানা নতুন সাইকেল রিকশা ২৩. আমি যদি এই কোম্পানি ছেড়ে দিই ২৪. পরদিন অফিসে এসেই দীপনাথ শুনল ২৫. দীপ একটু থতমত খেয়েছিল ২৬. গর্তের মধ্যে পড়ে গেছে দীপনাথ ২৭. বেজি জাতটা কিছুতেই পোষ মানে না ২৮. আড়াল থেকে দেখতে পাচ্ছিল সজল ২৯. শ্রীনাথ বাড়ির ফটক পেরিয়ে ৩০. বোসোহেবের মুখে খুব ছেলেমানুষি হাসি ৩১. হুইলচেয়ারে ৩২. টালিগঞ্জ ফাঁড়িতে নামবার মুখে ৩৩. ট্রেনের কথা একদম খেয়াল থাকে না ৩৪. দৈহিক দিক থেকে পঙ্গু ৩৫. চেম্বারে ঢুকতেই বোস সাহেব ৩৬. ওপরে আজকের তারিখ ৩৭. অন্ধকার উঠোন ভরতি জোনাকি ৩৮. রাতের নিস্তব্ধতায় নানা গ্রামীণ শব্দ ৩৯. শ্রীনাথ অবাক হয়ে বলে ৪০. প্রীতম কখনও দুরে কোথাও যায়নি ৪১. কলকাতায় এবার খুব বৃষ্টি হচ্ছে ৪২. কতকাল পরে রেলগাড়ি দেখছে প্রীতম ৪৩. পরদিন ভাইবোনে অফিসে বেরোল ৪৪. বেয়ারাকে কিছু বলতে হয়নি ৪৫. পুরনো গোয়ালঘরটা ফাঁকা পড়ে থাকে ৪৬. মরা বা জ্যান্ত ৪৭. নিজের ঘরে দু’জনকে বসাল তৃষা ৪৮. এ বাড়িটা অভিশপ্ত কি না ৪৯. ঝোপড়ার দরজায় দীপনাথ ৫০. কথা শুনে একটু গম্ভীর হতে গিয়ে 1 of 2 লেখক: শীর্ষেন্দু মুখােপাধ্যায়বইয়ের ধরন: Editor's Choice, উপন্যাস
Leave a Reply