দ্য ম্যাজিক অব রিয়েলিটি – রিচার্ড ডকিন্স
দ্য ম্যাজিক অব রিয়েলিটি [বাস্তবতার জাদু]
[কিভাবে আমরা জানি কোনটি আসলেই সত্য]
THE MAGIC OF REALITY [how we know what’s really true ] Richard Dawkins
অনুবাদ – কাজী মাহবুব হাসান
প্রথম প্রকাশ : মাঘ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ফেব্রুয়ারি ২০২০ খ্রিস্টাব্দ
.
মূল লেখকের উৎসর্গ
ক্লিন্টন জন ডকিন্স [১৯০৫-২০১০]
O, my beloved father
.
লেখক পরিচিতি
ক্লিনটন রিচার্ড ডকিন্স সুপরিচিত রিচার্ড ডকিন্স নামেই। তাঁর প্রশিক্ষণ আর পেশাগত ক্ষেত্র প্রাণীবিজ্ঞান, বিশেষ করে ইথোলজি [প্রাণীবিজ্ঞানের যে শাখায় বিজ্ঞানীরা বৈজ্ঞানিক ও নৈর্ব্যক্তিকভাবে প্রাণীদের আচরণ নিয়ে গবেষণা করে থাকেন] এবং বিবর্তন জীববিজ্ঞান। ব্রিটিশ সরকারের কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা বাবার কাজের সুবাদে তাঁর জন্ম এবং শৈশব কাটে আফ্রিকায়। বাবা এবং মা, দুজনেরই আগ্রহ ছিল প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে, আর পারিবারিক সেই আগ্রহটিও সঞ্চারিত হয়েছিল শিশু ডকিন্সের মনে। জীবজগতের দৃশ্যমান নানা রূপ আর বৈচিত্র্যময়তার একটি বিকল্প ব্যাখ্যা হিসেবে মধ্য-কৈশোরেই চার্লস ডারউইনের প্রস্তাবিত বিবর্তন তত্ত্বটি তাঁকে প্রবলভাবে প্রভাবিত করেছিল; উচ্চশিক্ষার বিষয় হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন জীববিজ্ঞান অক্সফোর্ডের ব্যালিওল কলেজে প্রাণীবিজ্ঞানে ১৯৬২ সালে স্নাতক এবং বিশ্বসেরা ইথোলজিস্ট ও জীববিজ্ঞানী নিকোলাস টিনবার্গেন [১]-এর তত্ত্বাবধানে তিনি পিএইচডি শেষ করেন ১৯৬৬ সালে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলিতে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে ডকিন্স তাঁর পেশাগত জীবন শুরু করেছিলেন, কিন্তু শিক্ষক ‘নিকো টিনবার্গেন তাঁর প্রিয় মেধাবী ছাত্রটিকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে অক্সফোর্ডে ফিরিয়ে আনেন। ১৯৭০ সালে অক্সফোর্ডে প্রাণীবিজ্ঞানের প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন তিনি, পরবর্তীতে এই বিভাগের রিডারও [২] হয়েছিলেন তিনি। ১৯৯৫ সালে বিখ্যাত সফটওয়্যার প্রকৌশলী চার্লস সিমোনি [৩] বিজ্ঞানকে সাধারণ মানুষের কাছে বোধগম্য আর জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে অক্সফোর্ডে রিচার্ড ডকিন্সের জন্য একটি বিশেষ অধ্যাপকের পদ সৃষ্টি করেন, SImonyI ProfessorshIp for the PublIc UnderstandIng of ScIence [8], এই পদ থেকে ২০০৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন তিনি।
পেশাগত জীবনের শুরুতেই তিনি অনুভব করেছিলেন যে, চার্লস ডারউইনের প্রাকৃতিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিবর্তন বিষয়টি নিয়ে বহু জীববিজ্ঞানীর মধ্যেই কিছু মৌলিক ভ্রান্ত ধারণার অস্তিত্ব আছে। বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কয়েকজন তাত্ত্বিক বিবর্তন জীববিজ্ঞানী, জর্জ ক্রিস্টোফার উইলিয়ামস [৫], জন মেনার্ড স্মিথ [৬], ডাবলিউ. ডি. হ্যামিলটন [৭] ও রবাট ট্রিভার্স [৮]-এর কিন সিলেকশন, অ্যাল্ট্রুইজম বা পরার্থবাদিতা, পারস্পরিক পরার্থবাদিতা, সন্তান প্রতিপালনে পিতামাতার বিনিয়োগ সংক্রান্ত গাণিতিক ও তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা তাঁকে অনুপ্রাণিত করেছিল বিষয়গুলো নিয়ে একটি সহজবোধ্য ব্যাখ্যা উপস্থাপন করার জন্য। ১৯৭৩ সালে ইংল্যান্ডে ব্যাপক শ্রমিক ধর্মঘটের ফলে সৃষ্ট বিদ্যুৎ সরবাহ ঘাটতির সময় যখন তাঁর ঝিঁঝি পোকা [ক্রিকেট নিয়ে গবেষণার কাজ করা সম্ভব হচ্ছিল না, সেই অবসরে ধারণাগুলো তিনি লিখে ফেলেছিলেন একটি বহনযোগ্য ছোট টাইপরাইটারে, ১৯৭৬ সালে সেই ভাবনাগুলো তাঁর প্রথম বই দ্য সেলফিশ জিন [The SelfIsh Gene]’ রূপে প্রকাশিত হয়েছিল।
‘দ্য সেলফিশ জিন’ খ্যাতি এনে দিয়েছিল তাঁকে। এখানেই প্রথমবারের তিনি প্রাকৃতিক নির্বাচনি চাপের শক্তি যে ইউনিট বা এককের ওপর তার প্রভাব ফেলে ক্রম বিবর্তনের প্রক্রিয়ায়, সেই জিন-কেন্দ্রিক বিবর্তনের ধারণাটি সুপরিচিত করার প্রচেষ্টা করেছিলেন, একইসাথে তিনি সাংস্কৃতিক বিবর্তনের একক হিসেবে মিম [Meme] ধারণাটিও প্রস্তাব করেছিলেন। তাঁর এই বইটির নামকরণ নিয়ে ভিত্তিহীন বিতর্ক চলেছে বহুদিন, তারই প্রত্যুত্তরে ১৯৮২ সালে বিবর্তন জীববিজ্ঞানে তিনি আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক প্রস্তাবনা করেন, দ্য এক্সটেন্ডেড ফেনোটাইপ [The Extended Phenotype] বইয়ে, জিনের ফেনোটাইপিক [পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব এমন বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য] প্রভাব শুধু সেই জিন- বাহকের শরীরেই সীমাবদ্ধ নয়, এটি সম্প্রসারিত হতে পারে প্রাকৃতিক পরিবেশে এবং এমনকি অন্য কোনো জীবের শরীরেও। অতিপ্রাকৃত কোনো পরিকল্পক, সৃষ্টিকারী সত্তার অস্তিত্বে অবিশ্বাসী ডকিন্স ব্রিটিশ হিউম্যানিস্ট অ্যাসোসিয়েশন [৯]-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ব্রাইটস মুভমেন্টের [১০] সমর্থক। তিনি সুপরিচিত ধর্ম-ভিত্তিক সৃষ্টিতত্ত্ববাদ আর-এর ছদ্মরূপে ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন মতবাদের বিরুদ্ধে তাঁর সুদৃঢ় অবস্থানের জন্য। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত তাঁর দ্য ব্লাইন্ড ওয়াচমেকার
[The BlInd Watchmaker] বইটিতে তিনি উইলিয়াম পেইলি’র [১১] ‘ওয়াচমেকার’ বা ঘড়িনির্মাতা রূপকটির বিপক্ষে তাঁর যুক্তি উপস্থাপন করে ব্যাখ্যা করেন, জীবজগতে দৃশ্যমান সব গঠনগত জটিলতা ব্যাখ্যা করার করার জন্য কোনো অতিপ্রাকৃত সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন নেই। তিনি বিবর্তন প্রক্রিয়ার মূল চালিকাশক্তি প্রাকৃতিক নির্বাচনকেই চিহ্নিত করেন ‘অন্ধ’ ওয়াচমেকার হিসেবে।
বিবর্তন জীববিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও দর্শন, ধর্ম আর বিজ্ঞানের মধ্যে টানাপোড়েন ইত্যাদি নানা বিষয় বোধগম্য করার লক্ষ্যে তিনি আরো বেশকিছু বই লিখেছেন, যেমন— RIver Out of Eden: A DarwInIan VIew of LIfe [১৯৯৫], ClImbIng Mount Improbable [১৯৯৬], UnweavIng the RaInbow [১৯৯৭], A DevIl’s ChaplaIn [2003], The Ancestor’s Tale [২০০৪]। ২০০৬ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর দ্য গড ডিল্যুশন [The God DelusIon] বইটি। যেখানে তিনি যুক্তি উপস্থাপন করেন যে, অতিপ্রাকৃত কোনো সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব নেই এবং ধর্মীয় বিশ্বাস একটি ডিল্যুশন বা বিভ্রান্তি বা স্থির ভ্রান্ত একটি বিশ্বাস মাত্র। ২০১০ সালের মধ্যেই বইটির বিক্রি দুই মিলিয়ন কপি ছাড়িয়ে যায় এবং তাঁকে বিশ্বব্যাপী বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসে।
ডারউইন জন্ম দ্বিশতবার্ষিকীতে বিবর্তনের সপক্ষে গবেষণালব্ধ প্রমাণগুলো হালনাগাদ করে তিনি প্রকাশ করেন The Greatest Show on Earth : The EvIdence for EvolutIon [২০০৯]; ২০১১ সালে কিশোরদের উপযোগী করে লেখেন The MagIc of RealIty : How We Know What’s Really True; তাঁর আত্মজীবনীর প্রথম পর্ব An AppetIte for Wonder : The MakIng of a ScIentIst প্রকাশিত হয়েছে ২০১৩ সালে, যার দ্বিতীয় পর্ব BrIef Candle In the Dark : My LIfe In ScIence প্রকাশিত হবার কথা ২০১৫-এর শেষে। তাঁর সর্বশেষ বই ScIence In the Soul: Selected WrItIngs of a PassIonate RatIonalIst প্রকাশিত হয়েছে ২০১৭ সালে।
রেডিও ও টেলিভিশনের নানা অনুষ্ঠান ও বিতর্কে তাঁর উপস্থিতি একসময় ছিল বেশ নিয়মিত, এছাড়াও লিখেছেন বহু প্রবন্ধ। বহু পুরস্কারে সম্মানিত রিচার্ড ডকিন্স বিবর্তন জীববিজ্ঞান, বিজ্ঞানমনস্কতা, ছদ্মবিজ্ঞান, ধর্মীয় ও অন্যান্য নানা কুসংস্কার নিয়ে তাঁর আজীবন যুদ্ধের অংশ হিসেবে তৈরি করেছেন বেশকিছু প্রামাণ্যচিত্র, যার সাম্প্রতিকতমটি হচ্ছে ২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত The UnbeleIvers। তাঁর প্রায় প্রত্যেকটি বই বিশ্বের সব প্রধান ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বিজ্ঞানমনস্কতা আর মুক্তচিন্তার প্রসারে একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাওয়া ডকিন্স প্রতিষ্ঠা করেছেন তাঁর নিজস্ব প্রতিষ্ঠান ‘রিচার্ড ডকিন্স ফাউন্ডেশন ফর সায়েন্স অ্যান্ড রিজন’ [RIchard DawkIns FoundatIon for Reason and ScIence] [১২]। ফাউন্ডেশনটি ২০১৬ সালে সেন্টার ফর ইনকোয়ারির [Center for InquIry] সাথে একীভূত হয়েছে।
.
পাদটীকা
১. নিকোলাস ‘নিকো’ টিনবার্গেন, ডাচ জীববিজ্ঞানী [১৯০৭-১৯৮৮], কার্ল ভন ফ্রিশ, কনরাড লরেন্জ-এর সাথে ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন।
২. যুক্তরাজ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘রিডার’ পদটি নির্দিষ্ট কোনো ঊর্ধ্বতন গবেষকের জন্য, যাঁর গবেষণা ও পাণ্ডিত্যের আন্তর্জাতিক সুখ্যাতি আছে।
৩. চার্লস সিমোনি, হাঙ্গেরীয়-আমেরিকান এই প্রকৌশলী মাইক্রোসফট-এর সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং তাঁর তত্ত্বাবধানে মাইক্রোসফট অফিস স্যুইটটির জন্ম হয়েছিল।
৪. এই পদে বর্তমানে আসীন গণিতজ্ঞ মার্কাস পিটার ফ্রান্সিস দ্যু সোতয়।
৫. জর্জ ক্রিস্টোফার উইলিয়ামস [১৯২৬-২০১০] আমেরিকার বিবর্তন জীববিজ্ঞানী, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট স্টোনি ব্রুক-এর অধ্যাপক ছিলেন। তিনি সুপরিচিত ছিলেন গ্রুপ সিলেকশন ধারণাটির ঘোরতর বিরোধী হিসেবে। তাঁর গবেষণা ৬০-এর দশকে জিন-কেন্দ্ৰিক বিবর্তনের ধারণাটিকে সংগঠিত হতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।
৬. জন মেনার্ড স্মিথ [১৯২০-২০০৪] ব্রিটিশ তাত্ত্বিক বিবর্তন জীববিজ্ঞানী এবং জিনতাত্ত্বিক। মূলত তিনি অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, পরে জীববিজ্ঞানী জে. বি. এস. হলডেনের অধীনে জিনতত্ত্ব নিয়ে পড়েন। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান হচ্ছে বিবর্তনের তাত্ত্বিক ধারণায় গেম থিওরি’র প্রয়োগ এবং তিনি লিঙ্গ বিবর্তন ও সিগনালিং তত্ত্ব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রস্তাবও করেন।
৭. উইয়িলাম ডোনাল্ড ‘বিল’ হ্যামিলটন [১৯৩৬-২০০০] ব্রিটিশ বিবর্তন জীববিজ্ঞানী, বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা বিবর্তন তাত্ত্বিক হিসেবে তাঁকে চিহ্নিত করা হয়। হ্যামিলটনের সবচেয়ে বড় অবদান প্রকৃতিতে দৃশ্যমান কিন সিলেকশন [একই জিন বহনকারীদের মধ্যে পারস্পরিক পরার্থবাদিতা] এবং অ্যাল্ট্রুইজিম বা পরার্থবাদিতার জিন ভিত্তিটি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা এবং এই অসাধারণ অন্তর্দৃষ্টিটি পরবর্তীতে জিন-কেন্দ্রিক বিবর্তনীয় ধারণাটি সুসংগঠিত করেছিল। তাঁকে সোসিওবায়োলজি’র অগ্রদূত হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়, যে ধারণাটি পরে ই. ও. উইলসন জনপ্রিয় করেছিলেন। হ্যামিলটন লিঙ্গ অনুপাত এবং বিবর্তন নিয়ে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। ১৯৮৪ থেকে তাঁর মৃত্যু অবধি তিনি অক্সফার্ডের রয়্যাল সোসাইটি রিসার্চ অধ্যাপক ছিলেন।
৮. রবার্ট লুডলো ‘বব’ ট্রিভার্স [জন্ম ১৯৪৩] আমেরিকার বিবর্তন জীববিজ্ঞানী ও সোসিওবায়োলজিস্ট, রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং লেখক। ৭০-এর দশকের শুরুতে ট্রিভার্স রেসিপ্রোকাল অ্যাল্ট্রুইজম [পারস্পরিক পরার্থবাদ] ও প্যারেন্টাল ইনভেস্টমেন্ট [সন্তান প্রতিপালনে পিতামাতার বিনিয়োগ], প্যারেন্ট-অফস্প্রিং কনফ্লিক্ট [পিতামাতা ও সন্তানের দ্বন্দ্ব], ফ্যাকালটেটিভ সেক্স রেশিও ডিটারমিনেশন [প্রয়োজানুসারে লিঙ্গ অনুপাত নির্ধারণ] নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি সেলফ ডিপ্রেশন বা আত্মপ্রবঞ্চনাকে একটি অভিযোজনীয় কৌশল চিহ্নিত করে বেশকিছু তাত্ত্বিক প্রস্তাবনাও করেছেন।
৯. British Humanist Association
১০. ব্রাইট মুভমেন্টস, প্রকৃতিবাদী বিশ্বদৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন মানুষদের একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলন [http ://www.the-brights.net/ movement/]।
১১. উইলিয়াম পেইলি, ১৭৪৩-১৮০৫, ইংলিশ যাজক, দার্শনিক, তিনি সুপরিচিত তাঁর প্রাকৃতিক ধর্মতত্ত্ব বা ন্যাচারাল থিওলজি’র জন্য যেখানে তিনি টেলিওলজিকাল বা পরমকারণ যুক্তি ব্যবহার করেছিলেন ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য তাঁর Natural Theology or Evidences of the Existence and Attributes of the Deity, যেখানে আমরা তাঁর ওয়াচমেকার বা ঘড়িনির্মাতার উদাহরণটি পাই।
১২. https://richarddawkins.net/
Md Nurnabi
This is nice site pdf bangla