অজানা মহাযোগী বাবা লোকনাথ – ডঃ অসীমবরণ দে
লেখকের কৃতজ্ঞতা স্বীকার
এই পুস্তক বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তপোজীবনের উপর আমার দীর্ঘ ১৭ বৎসরের গবেষণালব্ধ ফল। বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী নামক বিরলতম মহাপুরুষের সিদ্ধজীবনী লিখতে ব্রহ্মচারী বাবা স্বয়ং আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন এবং নিজ দিব্য উপস্থিতির মাধ্যমে এই পুস্তক রচনায় সহায়তা করেছেন। সেইজন্য আমি সর্বপ্রথম মহাযোগী বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুণ্য চরণে আমার বিনম্র কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁর দিব্য সাহায্য ভিন্ন আমি এই পুস্তক রচনা করতে সক্ষম হতাম না। এরপর আমি কৃতজ্ঞতা জানাই অধুনা জার্মান নিবাসী শ্ৰীশঙ্কর দাস মহাশয়কে। তার সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ সূত্রে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ এবং বারদী থেকে বাবার সম্বন্ধে অমূল্য তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হই এবং বারদী আশ্রমের বর্তমান অবস্থানের আলোকচিত্রগুলি আমার হাতে আসে। কৃতজ্ঞতা জানাই অধুনা দঃ ২৪ পরগণা নিবাসী শ্রীবিপ্লব চক্রবর্তী মহাশয়কে। তাঁর পূর্বপুরুষ সোনারগাঁ নিবাসী ছিলেন এবং বাবার অনেক লীলা স্বচক্ষে দেখেছেন। তিনি তাঁর পারিবারিক তথ্যভাণ্ডার থেকে এবং সোনারগাঁ অঞ্চল ও বারদী আশ্রম থেকে অনেক মূল্যবান তথ্য সংগ্রহ করে এই কাজে আমাকে সহায়তা করেছেন। কৃতজ্ঞতা জানাই বারদী আশ্রমের সঙ্গে যুক্ত সেইসব ভক্তদের যাঁদের দেওয়া তথ্য আমার এই গবেষণার কাজে সহায়তা করেছে। কৃতজ্ঞতা জানাই বাবার সেইসব পুণ্যবান ভক্তদের যাঁরা ইতিপূর্বে বাবার সম্বন্ধে বিভিন্ন তথ্য ভক্তদের জ্ঞাতার্থে পরিবেশন করেছেন, যে তথ্যাবলী বর্তমান গ্রন্থকারকে অনেকভাবেই সহায়তা করেছে এই গ্রন্থ রচনাতে।
সর্বশেষে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই গিরিজা লাইব্রেরীর কর্ণধার শ্রীপ্রশান্ত চক্রবর্তী মহাশয়কে যাঁর উদ্যোগে এই গ্রন্থ প্রকাশ করা সম্ভব হল এবং মহাযোগী বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর দিব্যস্বরূপের অজানা কাহিনী ও দুষ্প্রাপ্য আলোকচিত্র সম্বলিত গবেষণালব্ধ এই জীবনীগ্রন্থ তার অগণিত ভক্তদের সামনে পরিবেশন করা সম্ভব হল।
—অসীমবরণ দে
Leave a Reply