নবী বাতুনেতে হয় অচিন।
নূর তাজেল্লা কাঁদেরে যেদিন৷
যারে বলি এই অটল নবী
দীন দুনিয়ার যোগ মিশাইয়ে
করেছেন খুবি
ভবে মরণ নাই কোন কালে গো।
তারে
চিন অতি মন রুহিন।
মনের উপর নড়েচড়ে
নীরে ক্ষীরে যোগ মিশাইয়ে
ভাসলেন কাদেরে
হল নূর সে অধর রসে পুরা গো
তারে
ডাক দিয়া আলামিন।
সুরা ইয়াসিনের ব্যভার হবে যেদিন
মিন আল্লা বারি তা’লা ঐ চিনাতে চিন
লালন বলে, সে ভেদ খোলা
গো
নবী যেদিন হবে একিন।।
————
হারামণি, ৫ম খণ্ড, পৃ. ১০৮, ৭ম খণ্ড, পৃ. ৩৯৬
লালনের গানে ‘গো’-র ব্যবহার নেই বললে চলে; ‘রে’-র ব্যবহার আছে। সুরের খাতিরে গায়ক কর্তৃক তা আরোপিত হয়েছে।
Leave a Reply