নীললোহিত সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম । নীললোহিতের মাধ্যমে সুনীল নিজের একটি পৃথক সত্বা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন । নীললোহিতের সব কাহিনীতেই নীললোহিতই কেন্দ্রীয় চরিত্র । সে নিজেই কাহিনীটি বলে চলে আত্মকথার ভঙ্গিতে । সব কাহিনীতেই নীললোহিতের বয়স সাতাশ । সাতাশের বেশী তার বয়েস বাড়ে না । বিভিন্ন কাহিনীতে দেখা যায় নীললোহিত চিরবেকার । চাকরিতে ঢুকলেও সে বেশীদিন টেঁকে না । তার বাড়িতে মা এবং দাদা বৌদি রয়েছেন । নীললোহিতের বহু কাহিনীতেই দিকশূন্যপুর বলে একটি জায়গার কথা শোনা যায় । যেখানে বহু শিক্ষিত সফল মানুষ কিন্তু জীবন সম্পর্কে নিষ্পৃহ একাকী জীবন যাপন করেন ।
উপন্যাস
সুদূর ঝর্ণার জলে
আমার এক টুকরো পৃথিবী
পাঁচ রকম ভূমিকায়
সতেরো বছর বয়সে
একুশ বছর বয়সে
স্বর্গের খুব কাছে
তোমার তুলনা তুমি
চোখে চোখে
কখনো কাছে কখনো দূরে
মুক্ত পুরুষ
চলো দিকশূন্যপুর
পাতাপাহাড়ীর বনদেবতা
শেষ দেখা হয় নি
অর্ধেক মানবী
নিয়তির মুচকি হাসি
কৈশোর
আমি কেউ না
মনে আছে? মনে থাকবে?
হঠাৎ দেখা
ভোরবেলা পার্কে
ছোটগল্প
যাকে যেখানে মানায়
দরিদ্র নারায়নের সন্ধানে
কোকিল কাহিনী
অন্যান্য
নীললোহিতের বিশেষ দ্রষ্টব্য
নীললোহিতের আয়না
নীললোহিতের চেনা অচেনা
নীললোহিতের চোখের সামনে
তিন সমুদ্র সাতাশ নদী (ভ্রমন কাহিনী)
সূত্রঃ ৪
Leave a Reply