জ্যোৎস্নার ঘ্রাণ বাতাসের গায়ে ফেলেছে নৈর্ব্যক্তিক ছায়া
যে চোখ এ জ্যোৎস্না দেখে তার ভেতরে জমে সোনালি পারদ
ওই লিকুইডে পুড়তে পুড়তে চোখ থেকে
বেরিয়ে যায় ধোঁয়ার কঙ্কাল…
এখন মায়া কিংবা জ্যোৎস্নার ঘ্রাণ বিশুদ্ধ নয়
যা অনুভব হয় তার সবই বিভ্রম
বায়ুতে বসে বুঝতে চেয়েছি
জ্যোৎস্না দেখা মানুষের চোখ কেমন হয়
দেখেছি সারা রাত
চৌরাসিয়ার বাঁশিতে জ্যোৎস্না ঝরেছে
কালো জ্যোৎস্না
দুই বিগত আকাশের আয়ু পেরিয়ে গেলে
বলতে পারব
এর সবই দেখেছি তোমার চোখের ভেতর।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মে ০৬, ২০১১
Leave a Reply