ধারণা করা হয়, এটি একটি সত্যি ঘটনা।
এমআইটির একজন ছাত্র প্রতিদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে হাজির হতেন। তাঁর হাতে থাকত শস্যদানা আর একটা বাঁশি। মাঠ ঘুরে ঘুরে তিনি শস্যদানা ছিটিয়ে দিতেন আর বাঁশি বাজাতেন। মাঠজুড়ে পাখিরা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খেত সেই শস্যদানা। একই কাজ ছাত্রটি করে গেছেন টানা তিন মাস।
কাণ্ডটা ঘটল সেদিন, যেদিন মাঠে একটি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হলো। খেলার শুরুতে রেফারি বাঁশি বাজাতেই ঘটল বিপত্তি।
মাঠ থেকে পাখি সরাতে গিয়ে খেলা শুরু হতে সেদিন আধ ঘণ্টা দেরি হয়েছিল!
পূর্ববর্তী:
« শরৎচন্দ্রের রসিকতা
« শরৎচন্দ্রের রসিকতা
পরবর্তী:
শহরের বামুনপাড়া »
শহরের বামুনপাড়া »
Leave a Reply