‘গ্রিগোরি, হাঁড়িটা একটু ধরবে, প্লিজ?’ ‘গরম নাকি?’
‘না।’
‘ভর্তি?’
‘ভয় পেয়ো না, উপচে পড়বে না।’
‘কী আছে তাতে?’
‘স্যুপ।’
‘মাংসের টুকরো দেওয়া?’
‘হ্যাঁ। তুমি মাংসের টুকরো দেওয়া স্যুপ পছন্দ করো, সেটা আমি জানি তো।’
‘তুমি এত ঢং করো কেন, বলো তো? শুরুতে বললেই পারতে, গ্রিগোরি, মাংসের টুকরো দেওয়া তোমার প্রিয় স্যুপের ঠান্ডা ও অপূর্ণ হাঁড়িটা একটু ধরবে, প্লিজ? তা হলে এক নিমেষ বিলম্ব না করে হাঁড়িটা ধরতাম। আমার জন্য এ আর কী এমন কঠিন কাজ। প্রত্যেক সত্যিকারের পুরুষের উচিত সাহায্য করা তার স্ত্রীকে, যখন সে গৃহস্থালি কাজে ব্যস্ত। এমনকি দু-একবার বাসনকোসন ধুলেও জাত যায় না। কোথায় ওটা? দাও দেখি।’
‘কী?’
‘তোমার হাঁড়ির কথা বলছি। তুমিই না বললে একটু ধরতে।’
‘ধন্যবাদ, গ্রিগোরি। আর প্রয়োজন নেই সেটার।’
পূর্ববর্তী:
« পুরুষদের দুটি দোষ
« পুরুষদের দুটি দোষ
পরবর্তী:
পুরুষের কাপড় »
পুরুষের কাপড় »
Leave a Reply